বিষয়বস্তুতে চলুন

কাতার জাতীয় ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কাতার
দলের লোগো
ডাকনামআল-আনাবি (গাঢ় তাম্রবর্ণ)
অ্যাসোসিয়েশনকাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনএএফসি (এশিয়া)
প্রধান কোচফেলিক্স সানচেস বাস
অধিনায়কহাসান আল-হাইদুস
সর্বাধিক ম্যাচহাসান আল-হাইদুস (১৩৪)
শীর্ষ গোলদাতামুবারক মুস্তফা (৪১)
মাঠবিভিন্ন
ফিফা কোডQAT
ওয়েবসাইটwww.qfa.qa
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান ৫৮ অপরিবর্তিত (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[]
সর্বোচ্চ৫১ (আগস্ট ১৯৯৩, অক্টোবর ১৯৯৩)
সর্বনিম্ন১১৩ (নভেম্বর ২০১০)
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান ৭০ হ্রাস ২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[]
সর্বোচ্চ২৪ (ফেব্রুয়ারি ২০১৯)
সর্বনিম্ন১৩৫ (এপ্রিল ১৯৭৫)
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 বাহরাইন ২–১ কাতার 
(বাহরাইন; ২৭ মার্চ ১৯৭০)
বৃহত্তম জয়
 কাতার ১৫–০ ভুটান 
(দোহা, কাতার; ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫)
বৃহত্তম পরাজয়
 কুয়েত ৯–০ কাতার 
(কুয়েত; ৮ জানুয়ারি ১৯৭৩)
বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ১ (২০২২-এ প্রথম)
এএফসি এশিয়ান কাপ
অংশগ্রহণ১১ (১৯৮০-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যচ্যাম্পিয়ন (২০১৯, ২০২৩)
কোপা আমেরিকা
অংশগ্রহণ১ (২০১৯-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (২০১৯)
কনকাকাফ গোল্ড কাপ
অংশগ্রহণ১ (২০২১-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যঅনির্ধারিত

কাতার জাতীয় ফুটবল দল (আরবি: منتخب قطر لكرة القدم) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কাতারের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম কাতারের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৭২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৭৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৭০ সালের ২৭শে মার্চ তারিখে, কাতার প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; বাহরাইনে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে কাতার বাহরাইনের কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। কাতার হচ্ছে এএফসি এশিয়ান কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০১৯ সালে জাপানপকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।

আল-আনাবি নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে।[] এই দলের প্রধান কার্যালয় কাতারের রাজধানী দোহায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ফেলিক্স সানচেস বাস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল সাদের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হাসান আল-হাইদুস

কাতার এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেনি, তারা ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে কাতার অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে।

হাসান আল-হাইদুস, সেবাস্তিয়ান সোরিয়া, বিলাল মুহাম্মদ রজব, আলমুয়াইজ আলী এবং খলফান ইব্রাহিমের মতো খেলোয়াড়গণ কাতারের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

প্রাক ১৯৭০ সময়

[সম্পাদনা]

১৯৪০ সালে কাতারে প্রথম ফুটবলের উত্থান হয়, যা দুখানে তেলের মজুদ আবিষ্কৃত হওয়ার সময়ের সাথে কাকতালীয় ভাবে মিলে যায়।[] ১৯৪৮ সালে খনিটির শ্রমিকরাই কাতারে প্রথম আনুষ্ঠানিক ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছে। ১৯৬০ সালে কাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়; যা ১৯৭০ সালে ফিফার সদস্যপদ লাভ করে।[] সে সময় বাহরাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন একটি আঞ্চলিক ফুটবল প্রতিযোগিতা আয়োজনের পরিকল্পনা করছিল। জিসিসি ও কাতারের কর্মকর্তারা একে সমর্থন জানায়।[] এরই ফলশ্রুতিতে ১৯৭০ সালের মার্চ মাসে সর্বপ্রথম আরব গালফ কাপ অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৭০ থেকে ১৯৮০

[সম্পাদনা]

কাতার জাতীয় ফুটবল দল তাদের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ১৯৭০ সালের ২৭শে মার্চ তারিখে, স্বাগতিক বাহরাইন জাতীয় ফুটবল দলের বিরুদ্ধে। খেলায় কাতার ১–২ গোলে পরাজিত হয়। কাতারের হয়ে গোলটি করেন মুবারক ফারাজ[]

গালফ কাপে নবগঠিত কাতার দল ১ পয়েন্ট নিয়ে তলানিতে অবস্থান করে। তারা সৌদি আরবের সাথে ১–১ ড্র করে পয়েন্টটি অর্জন করে।[] ১৯৭২ সালের গালফ কাপেও তারা টানা ৩টি ম্যাচ হেরে পয়েন্ট তালিকার তলানিতে থেকে যায়।[] তবে পরের টুর্নামেন্টে তারা ঘুরে দাঁড়ায়। ১৯৭৪ সালের এ টুর্নামেন্টে তারা ওমানকে ৪–০ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে যায়। সেমিফাইনালে সৌদি আরবের কাছে হারলেও তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ট্রাইবেকারে হারিয়ে ৩য় স্থান অর্জন করে।[১০]

১৯৭৫ সালে তারা প্রথমবারের মতো এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে অংশ নিলেও কোয়ালিফাই করতে ব্যর্থ হয়। ১৯৭৬ সালের গালফ কাপে স্বাগতিক দল হিসেবে কাতার ৩য় স্থান অর্জন করে।[১১]

দলটি প্রথম ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অংশ নেয় ১৯৭৭ সালে। আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১১ই মার্চ তারিখে দলটির প্রথম ম্যাচ হওয়ার কথা থাকলেও আমিরাত শেষ মুহূর্তে প্রতিযোগিতা থেকে সরে দাঁড়ায়। ফলে টুর্নামেন্টে কাতারের অভিষেক হয় দুই দিন পর; বাহরাইনকে ২–০ গোলে হারানোর মধ্যে দিয়ে।[১২]

১৯৮০ থেকে ১৯৯০

[সম্পাদনা]

কোচ এভারিস্তো ডি ম্যাকেডো'র অধীনে ১৯৮০ সালে তারা প্রথমবারের মতো এএফসি এশিয়ান কাপে উত্তীর্ণ হয়। অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষ বাংলাদেশআফগানিস্তানকে হারিয়ে তারা এ যোগ্যতা অর্জন করে। কিন্তু মূল পর্বে তারা ভালো করতে পারেনি। ২ হার, ১ ড্র ও ১ জয়ে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় তারা।[১৩]

১৯৮৪ সালের গালফ কাপের ফাইনালে ইরাকের কাছে সামান্য ব্যবধানে পরাজিত হয়ে রানার-আপ হয় কাতার।[১৪]

১৯৮২ ও ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ব্যর্থ হলেও ১৯৮৪ ও ১৯৮৮ সালের এশিয়ান কাপে অংশগ্রহণ করে। তবে কোনো বারই সেমিফাইনালে যেতে পারেনি।[১৫]

১৯৯০ থেকে ২০০০

[সম্পাদনা]

১৯৯৩ সালের আগস্ট মাসে তারা র‌্যাঙ্কিং অনুসারে তাদের সেরা অবস্থানে ছিল।[১৬] ১৯৯০-এর বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম রাউন্ডে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হলেও পরের রাউন্ড উৎরাতে ব্যর্থ হয়।

১৯৯০ সালের গালফ কাপে তারা আবারও রানার-আপ হয় (কুয়েত চ্যাম্পিয়ন)।[১৭] তবে দুই বছর পর ১৯৯২ সালে তারা প্রথমবারের মতো গালফ কাপের শিরোপা জেতে।[১৮] তারপর ১৯৯৬ এর গালফ কাপে রানার-আপ হয় কাতার।

১৯৯৮ ফ্রান্স বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে এশিয়ান জোনের মূল পর্বে তারা চীন ও ইরানকে হারায়। পরের ম্যাচে সৌদিকে হারাতে পারলেই তারা প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারত। কিন্তু সৌদি আরব ১-০ তে ম্যাচ জিতে নিজেরাই বিশ্বকাপে চলে যায়। ১৯৯৮ সালে কাতার গালফ কাপের আয়োজন করে। সেবার তারা রানার-আপ হয়।[১৯]

২০০০ থেকে ২০১০

[সম্পাদনা]

২০০০ সালের এশিয়ান কাপে গ্রুপে ৩য় হওয়ার পরও কাতার কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে চীনের কাছে হেরে যায়।[২০] ২০০১ সালে কাতার বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মূল পর্বে খেলে। কিন্তু এবারও চীনের কাছে হেরে স্বপ্ন ভঙ্গ হয়। বসনিয়ান কোচ জামালুদ্দিন মুসোভিচের অধীনে ২০০৪ সালে দলটি গালফ কাপে চ্যাম্পিয়ন হয় এবং এশিয়ান গেমস ফুটবলে স্বর্ণ পদক জেতে। কিন্তু ২০০৭ এশিয়ান কাপে কাতার ৩ ম্যাচ খেলে ২ পয়েন্ট পেলে জামালুদ্দিন বরখাস্ত হন। ২০১০ বিশ্বকাপে কাতারকে বাছাইপর্ব পার করানোর দায়িত্ব পান কোচ জর্জ ফোসাতি। কিন্তু পাকস্থলিতে অস্ত্রপোচারের কারণে তিনি শেষ পর্যন্ত দলের সাথে টিকতে পারেন নি।[২১] দলটিও শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপে জায়গা পায়নি।

২০১১ সালে ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে কাতার জাতীয় দল

২০১০ থেকে বর্তমান

[সম্পাদনা]

২০১০ সালের ডিসেম্বরে কাতারকে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।[২২] ২০১১ সালে তারা এশিয়ান কাপের আয়োজন করে। এ বছর তারা কোয়ার্টার ফাইনালে খেলে। জাপানের কাছে ২–৩ গোলে হেরে বিদায় নেয়।

২০১৪ সালে দেশটি ডাব্লিউএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করে। ফাইনালে জর্ডানকে ২-০ গোলে হারিয়ে তারা এ আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়।[২৩] সে বছর গালফ কাপেও তারা সৌদি আরবকে ২–১ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়।[২৪] তবে ২০১৫ সালের এশিয়া কাপে তারা খারাপ ফল করে এবং গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়। ২০১৭ তে কুয়েতে অনুষ্ঠিত গালফ কাপেও তারা গ্রুপ পর্ব পার হতে পারে নি।

২০১৯ সালে দলটি ঘুরে দাঁড়ায় এবং এশিয়ান কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়।[২৫] তারা কোপা আমেরিকায় অংশগ্রহণ করার আমন্ত্রণ পায়। কিন্তু সেখানে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় তাদের।[২৬]

পৃষ্ঠপোষক

[সম্পাদনা]

কর্মকর্তা

[সম্পাদনা]
প্রধান প্রশিক্ষক ফেলিক্স সানচেজ (জানুয়ারি ২০১৯)

জানুয়ারি ২০১৯ এ সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে [২৭]

প্রযুক্তিগত
প্রধান কোচ স্পেন ফেলিক্স সানচেস বাস
সহকারী কোচ স্পেন সের্হিও আলেগ্রে
গোলরক্ষক কোচ জার্মানি ইয়ুলিউস বুশার
রেফারি স্পেন দাবিদ রদ্রিগেস
ফিটনেস কোচ স্পেন আলবের্তো মেন্দেস
ফিটনেস কোচ স্পেন কার্লোস দোমিনিক মোনফোর্তে
চিকিৎসা
শারীরবৃত্তীয় প্রশিক্ষক পোল্যান্ড শেমিস্লাভ তোকারেক
শারীরবৃত্তীয় প্রশিক্ষক জর্ডান আহমেদ আল শারাইরি
চিকিৎসক ইংল্যান্ড জন ম্যাকগিনেস
প্রশাসনিক
প্রশাসক কাতার মুহাম্মদ সালিম আল ইতাউই
গণমাধ্যম সমন্বয়ক কাতার আলি হাসান আল-সালাত

কোচের তালিকা

[সম্পাদনা]

কাতার দলের কোচ হিসেবে এ পর্যন্ত যারা কাজ করেছেন তাদের অধিকাংশই বিদেশি। দলটিতে হেড কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন:

ব্রুনো, কাতার দলের সাবেক ম্যানেজার
  • মিশর তহা তৌকি (১৯৬৯)[২৮]
  • সুদান মোহাম্মদ হাসান খায়েরি (১৯৬৯ – ৭২)[২৮]
  • মিশর হেলমি হুসেইন মাহমুদ (১৯৭৪)[২৮]
  • ইংল্যান্ড ফ্র্যাঙ্ক উইগনাল (১৯৭৫–৭৭)[২৮]
  • ইংল্যান্ড জন কার্ডন (১৯৭৭–৭৮)[২৮]
  • সুদান হাসান ওসমান (১৯৭৯)[২৮]
  • ব্রাজিল এভারিস্তো ডি ম্যাসেডো (১৯৭৯–৮৪)[২৮]
  • ব্রাজিল রোনাল্ড ডি কারভালহো (১৯৮৪)[২৯]
  • ব্রাজিল এভারিস্তো ডি ম্যাসেডো (১৯৮৪–৮৫)[২৮]
  • ব্রাজিল দানিও সানি ও ব্রাজিল জুলিও এসপিনোসা (১৯৮৫–৮৬)[৩০][৩১][৩২][৩৩]
  • ব্রাজিল প্রোকোপিও কার্দোসো (১৯৮৭–৮৮)[৩৪]
  • সোভিয়েত ইউনিয়ন অ্যানাটোলি প্রোকোপেনকো (১৯৮৮)[২৮]
  • কাতার মোহাম্মদ দাহাম (১৯৮৮)[৩৫]
  • ব্রাজিল কার্লোস রবার্তো ক্যাবারাল (1989)[৩৪]
  • ব্রাজিল ডিনো সানি (১৯৮৯–৯০)[৩৪]
  • জার্মানি উলি মাসলো (১৯৯০)[৩৬]
  • ব্রাজিল ডিনো সানি (১৯৯০)[৩৪]
  • ব্রাজিল লুইস ফার্নিন্দেজ (১৯৯২)[৩৪]
  • ব্রাজিল এভারিস্তো ডি ম্যাকেডো (১৯৯২)[৩৪]
  • ব্রাজিল ইভো ওর্টম্যান (১৯৯২)[৩৪]
  • ব্রাজিল সেবাস্তিয়াও ল্যাপোলা (১৯৯২–৯৩)[৩৪]
  • কাতার আব্দুল মাল্লালাহ (১৯৯৩)[২৮]
  • ব্রাজিল সেবাস্তিয়াও ল্যাপোলা (১৯৯৩–৯৪)[৩৪][৩৭]
  • ব্রাজিল এভারিস্তো ডি ম্যাকেডো (১৯৯৪)[৩৬]
  • স্কটল্যান্ড ডেভ ম্যাকে (১৯৯৪–৯৫)[২৮]
  • ডেনমার্ক ডরগেন ই লারসেন (১৯৯৫–৯৬)[৩৮]
  • নেদারল্যান্ডস জো বনফ্রেরে (১৯৯৬–৯৭)[৩৮][৩৯]
  • বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা জেমাল হাজিআবদিক (১৯৯৭–৯৮)[৩৮]
  • ব্রাজিল জে মারিও (১৯৯৮)[৩৮]
  • ব্রাজিল লুইজ গনজাকা মিলিওলি (১৯৯৮)[৩৮]
  • নেদারল্যান্ডস জো বনফ্রেঁতে (১৯৯৮–৯৯)[৩৮][৩৯]
  • বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা জেম্যাল হ্যাজিয়্যাবডিক (১৯৯৯–০১)[৩৮][৪০]
  • ব্রাজিল পাওলো লুইজ ক্যামপোস (২০০১)[৪১]
  • ফ্রান্স পিয়েরে লেকান্ত্রে (২০০২–০৩)[২৮]
  • ফ্রান্স ফিলিপে ট্রোউসিয়ার (২০০৩–০৪)[২৮]
  • কাতার সাঈদ আল মিসনাদ (২০০৪)[২৮]
  • বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা জেমালুদ্দিন মুসোভিচ (২০০৪–০৭)[২৮]
  • উরুগুয়ে জর্জ ফোসাতি (২০০৮–০৮)[২৮]
  • ফ্রান্স ব্রুনো মেস্তু (২০০৮–১১)[২৮]
  • সার্বিয়া মিলোভান রাজেভাক (২০১১)[২৮]
  • ব্রাজিল সেবাস্তিও ল্যাজারোনি (২০১১–১২)[২৮]
  • ব্রাজিল পাওলো অতোরি (২০১২–১৩)[২৮]
  • কাতার ফাহাদ থানি (২০১৩–১৪)[২৮]
  • আলজেরিয়া জামেল বেলমাদি (২০১৪–15)[২৮]
  • উরুগুয়ে জোসে ড্যানিয়েল ক্যারেনো (২০১৫–১৬)[২৮]
  • উরুগুয়ে জর্জ ফোসাতি (২০১৬–১৭)[২৮]
  • স্পেন ফেলিক্স সানচেস বাস (২০১৭–)[৪২]

র‌্যাঙ্কিং

[সম্পাদনা]

ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৩ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র‌্যাঙ্কিংয়ে কাতার তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (৫১তম) অর্জন করে এবং ২০১০ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র‌্যাঙ্কিংয়ে তারা ১১৩তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে কাতারের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ২৪ম (যা তারা ২০১৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৩৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য

[সম্পাদনা]

ফিফা বিশ্বকাপ

[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো
উরুগুয়ে ১৯৩০ অংশগ্রহণ করেনি অংশগ্রহণ করেনি
ইতালি ১৯৩৪
ফ্রান্স ১৯৩৮
ব্রাজিল ১৯৫০
সুইজারল্যান্ড ১৯৫৪
সুইডেন ১৯৫৮
চিলি ১৯৬২
ইংল্যান্ড ১৯৬৬
মেক্সিকো ১৯৭০
পশ্চিম জার্মানি ১৯৭৪ প্রত্যাহার প্রত্যাহার
আর্জেন্টিনা ১৯৭৮ উত্তীর্ণ হয়নি
স্পেন ১৯৮২
মেক্সিকো ১৯৮৬
ইতালি ১৯৯০ ১১ ১২
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৪ ২২
ফ্রান্স ১৯৯৮ ১১ ২১ ১০
দক্ষিণ কোরিয়া জাপান ২০০২ ১৪ ২৪ ১৩
জার্মানি ২০০৬ ১৬
দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১০ ১৬ ১৬ ২০
ব্রাজিল ২০১৪ ১৪ ১৮ ১৪
রাশিয়া ২০১৮ ১৬ ৩৫ ১৪
কাতার ২০২২ অনির্ধারিত আয়োজক হিসেবে উত্তীর্ণ
মোট ১/২২ ১০৮ ৫০ ২২ ৩৬ ১৭৮ ১১০

এশিয়ান কাপ

[সম্পাদনা]
এএফসি এশিয়ান কাপ এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্ব
সাল ফল অবস্থান খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
হংকং১৯৫৬ অংশ নেয়নি অংশ নেয়নি
দক্ষিণ কোরিয়া১৯৬০
ইসরায়েল ১৯৬৪
ইরান ১৯৬৮
থাইল্যান্ড ১৯৭২
ইরান ১৯৭৬ কোয়ালিফাই করেনি
কুয়েত ১৯৮০ গ্রুপ পর্ব ৮ম ১০
সিঙ্গাপুর ১৯৮৪ গ্রুপ পর্ব ৫ম ১১
কাতার ১৯৮৮ গ্রুপ পর্ব ৫ম স্বাগতিক হিসেবে কোয়ালিফাই
জাপান ১৯৯২ গ্রুপ পর্ব ৬ষ্ঠ
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৯৬ কোয়ালিফাই করেনি
লেবানন ২০০০ কোয়ার্টার ফাইনাল ৮ম ১১
চীন ২০০৪ গ্রুপ পর্ব ১৪তম ১০
ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া থাইল্যান্ড ভিয়েতনাম ২০০৭ গ্রুপ পর্ব ১৪তম ১৪
কাতার ২০১১ কোয়ার্টার ফাইনাল ৭ম স্বাগতিক হিসেবে কোয়ালিফাই
অস্ট্রেলিয়া ২০১৫ গ্রুপ পর্ব ১৩তম ১৩
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০১৯ চ্যাম্পিয়ন ১ম ১৯ ২৯
চীন ২০২৩ নির্ধারণ হয়নি
মোট সেরা: চ্যাম্পিয়ন ১১/১৭ ৩৯ ১৩ ১১ ১৫ ৫২ ৪৭ ৫৩ ৩৬ ১০ ১২৪ ৩৬

এশিয়ান গেমসের ফুটবল ইভেন্ট

[সম্পাদনা]

২০০০২ সাল থেকে এশিয়ান গেমসে অনূর্ধ্ব-২৩ দলগুলোর মধ্যে ফুটবল খেলা হয়। এর আগে জাতীয় দলেগুলোই এ ইভেন্টে খেলত। তাই এখানে ২০০২ সালের আগের পরিসংখ্যান দেয়া হল:

এশিয়ান গেমস পরিসংখ্যান
সাল ফল খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
ভারত ১৯৫১ অংশ নেয়নি
ফিলিপাইন ১৯৫৪
জাপান ১৯৫৮
ইন্দোনেশিয়া ১৯৬২
থাইল্যান্ড ১৯৬৬
থাইল্যান্ড ১৯৭০
ইরান ১৯৭৪
থাইল্যান্ড ১৯৭৮ গ্রুপ পর্ব
ভারত ১৯৮২ অংশ নেয়নি
দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৮৬ গ্রুপ পর্ব
চীন ১৯৯০ অংশ নেয়নি
জাপান ১৯৯৪ গ্রুপ পর্ব
থাইল্যান্ড ১৯৯৮ কোয়ার্টার ফাইনাল
২০০২ থেকে বর্তমান অনূর্ধ্ব-২৩ দল অংশগ্রহণ করে
মোট ৪/১৩ ১৫ ১৯ ১৯

অলিম্পিক গেমস

[সম্পাদনা]

১৯৯২ সাল থেকে এ গেমসে অনূর্ধ্ব-২৩ দল (সর্বোচ্চ ৩ জন ব্যতীত) অংশগ্রহণ করে। এর আগের পরিসংখ্যান নিম্নরূপ:

গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস পরিসংখ্যান
স্বাগতিক/সাল ফল অবস্থান খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
পশ্চিম জার্মানি ১৯৭২ কোয়ালিফাই করেনি
কানাডা ১৯৭৬
সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৮০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৪ গ্রুপ পর্ব ১৫ তম
দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৮৮ কোয়ালিফাই করেনি
১৯৯২ থেকে বর্তমান অনূর্ধ্ব-২৩ দল অংশগ্রহণ করে
মোট গ্রুপ পর্ব ১/১৭

গালফ কাপ

[সম্পাদনা]
গালফ কাপ
সাল ফল খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
বাহরাইন ১৯৭০ ৪র্থ
সৌদি আরব ১৯৭২ ৪র্থ ১০
কুয়েত ১৯৭৪ সেমিফাইনাল
কাতার ১৯৭৬ ৩য় ১১
ইরাক ১৯৭৯ ৫ম ১৩
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৮২ ৫ম
ওমান ১৯৮৪ রানার-আপ ১০
বাহরাইন ১৯৮৬ ৪র্থ
সৌদি আরব ১৯৮৮ ৬ষ্ঠ
কুয়েত ১৯৯০] রানার-আপ
কাতার ১৯৯২ চ্যাম্পিয়ন
সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৯৪ ৪র্থ
ওমান ১৯৯৬ রানার-আপ
বাহরাইন ১৯৯৮ ৬ষ্ঠ
সৌদি আরব ২০০২ রানার-আপ
কুয়েত ২০০৩ ৩য়
কাতার ২০০৪ চ্যাম্পিয়ন ১০
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০০৭ গ্রুপ পর্ব
ওমান ২০০৯ সেমিফাইনাল
ইয়েমেন ২০১০ গ্রুপ পর্ব
বাহরাইন ২০১৩ গ্রুপ পর্ব
সৌদি আরব ২০১৪ চ্যাম্পিয়ন
কুয়েত ২০১৭ গ্রুপ পর্ব
মোট ২৩/২৩ ১০৩ ৩৯ ২৫ ৩৯ ১১৯ ১২৪

প্যান আরব গেমস

[সম্পাদনা]
প্যান আরব গেমস পরিসংখ্যান
সাল Round পর্ব খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
মিশর ১৯৫৩ অংশ নেয়নি
লেবানন ১৯৫৭
মরক্কো ১৯৬১
সংযুক্ত আরব প্রজাতন্ত্র ১৯৬৫
সিরিয়া ১৯৭৬
মরক্কো ১৯৮৫
লেবানন ১৯৯৭
জর্ডান ১৯৯৯ ১ম গ্রুপ পর্ব ১০ম
মিশর ২০০৭ অংশ নেয়নি
কাতার ২০১১ গ্রুপ পর্ব ৬ষ্ঠ
মোট ২/১০ ৬ষ্ঠ

ডাব্লিউএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপ

[সম্পাদনা]
ডাব্লিউএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপ
সাল ফল খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
জর্ডান ২০০০ অংশ নেয়নি
সিরিয়া ২০০২
ইরান ২০০৪
জর্ডান ২০০৭
ইরান ২০০৮ সেমিফাইনাল
জর্ডান ২০১০ অংশ নেয়নি
কুয়েত ২০১২
কাতার ২০১৪ চ্যাম্পিয়ন ১০
ইরাক ২০১৯ অংশ নেয়নি
মোট ২/৯ ১২ ১০

আরব ন্যাশনস কাপ

[সম্পাদনা]
আরব ন্যাশনস কাপ
সাল ফলাফল খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
লেবানন ১৯৬৩ অংশ নেয়নি
কুয়েত ১৯৬৪
ইরাক ১৯৬৬
সৌদি আরব ১৯৮৫ ৪র্থ
জর্ডান ১৯৮৮ অংশ নেয়নি
সিরিয়া ১৯৯২
কাতার ১৯৯৮ রানার্স-আপ
কুয়েত ২০০২ অংশ নেয়নি
সৌদি আরব ২০১২
মোট ২/৯ ১০

কোপা আমেরিকা

[সম্পাদনা]

কাতার আমেরিকার বাইরের ২য় দেশ হিসেবে কোপা আমেরিকায় খেলার সুযোগ পায়। ২০১৯ সালে আমন্ত্রিত দল হিসেবে তারা কোপা আমেরিকায় অংশগ্রহণ করে।

কোপা আমেরিকা পরিসংখ্যান
স্বাগতিক/সাল ফলাফল অবস্থান খেলা জয় ড্র হার গোল প্রদান গোল হজম
ব্রাজিল ২০১৯ গ্রুপ পর্ব ১০ম
আর্জেন্টিনা কলম্বিয়া ২০২০ আমন্ত্রিত
মোট গ্রুপ পর্ব ২/৪৭

অর্জন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং"ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  2. গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  3. "Qatar stadia"। qatarvisitor.com। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  4. "Chronological timeline"। bbc.com। ২৫ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  5. "History: Supreme Committee for Delivery & Legacy"। sc.qa। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  6. "Gulf Cup: History"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  7. "Match report (Bahrain v Qatar), 1970"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  8. "Final table (1970 Gulf Cup)"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  9. "Final table (1972 Gulf Cup)"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  10. "Match report (Qatar v UAE), 1974"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  11. "Final table (1976 Gulf Cup)"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  12. "Team preliminary competition facts: AFC" (পিডিএফ)। FIFA। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  13. "1980 Asian Nations Cup"। rsssf.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  14. "Final table (1984 Gulf Cup)"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  15. "1988 Asian Nations Cup"। rsssf.com। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  16. "Qatar: FIFA/Coca-Cola World Ranking"। FIFA। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  17. "Final table (1990 Gulf Cup)"। gulfcup.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  18. "Final table (1992 Gulf Cup)"। gulfcup.com। ১৭ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  19. "1998 Arab Cup"। rsssf.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  20. "2000 Asian Cup"। rsssf.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  21. "Qatar FA sack Jorge Fossati"। soccerway.com। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  22. "Russia and Qatar awarded 2018 and 2022 FIFA World Cups"। FIFA। ২ ডিসেম্বর ২০১০। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  23. "Belmadi: Qatar have big ambitions"। FIFA। ২ ডিসেম্বর ২০১৪। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  24. "Qatar lift Gulf Cup"Gulf Daily News। ২৬ নভেম্বর ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৪ 
  25. "Qatar stun Japan with 3-1 win to be crowned Asian Cup champions"theguardian.com। Guardian News & Media Limited। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 
  26. "Qatar shake up Copa with thrilling comeback against Paraguay"euronews.com। Euronews। ১৬ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯ 
  27. "Asian Cup 2019: Math report, Saudi Arabia v. Qatar"। The AFC। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ 
  28. Hassanin Mubarak। "Qatar national team coaches"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩ 
  29. "No Macedo touch for Qatar"। The Strait Times। ২৭ নভেম্বর ১৯৮৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  30. Placar Magazine May 31, 1985। Placar Magazine। ৩১ মে ১৯৮৫। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  31. Placar Magazine April 28, 1986। Placar Magazine। ২৮ এপ্রিল ১৯৮৬। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  32. "Dissertation on the Brazilian title Coritiba 1985"। globoesporte.globo.com। ৮ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  33. Placar Magazine Oct 11, 1985। Placar Magazine। ১১ অক্টোবর ১৯৮৫। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  34. "Técnicos brasileiros que atuaram em seleções estrangeiras"। RSSSF.com। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৩ 
  35. "المدرب - محمد دهام (Coach - Mohammed Daham"mundial11.com (Arabic ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৭ 
  36. "Gulf Cup 20 – Qatar"। gulfcup20.org। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  37. "International matches 1993 – Asia"। rsssf.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  38. "جمال حاجي مدرباً لقطر و300 الف دولار لبونفرير"। daharchives.alhayat.com। ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  39. "35 ألف دولار شهرياً لبونفرير والخليفي يؤكد أن حاجي أفضل"। daharchives.alhayat.com। ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯। ২৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  40. "الاتحاد القطري يوزع مكافآت الفوز على السعودية"। daharchives.alhayat.com। ৪ অক্টোবর ২০১০। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  41. "التصفيات الآسيوية الحاسمة لمونديال 2002 لكرة القدم"। daharchives.alhayat.com। ২১ সেপ্টেম্বর ২০০১। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪ 
  42. "Sanchez appointed Qatar coach"। Punch Nigeria। ৩ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]