টেরেসা মে
টেরেসা মে | |
---|---|
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৩ জুলাই ২০১৬ – ২৪ জুলাই ২০১৯ | |
সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
পূর্বসূরী | ডেভিড ক্যামেরন |
উত্তরসূরী | বরিস জনসন |
রক্ষণশীল দলের নেতা | |
কাজের মেয়াদ ১১ জুলাই ২০১৬ – ২৩ জুলাই ২০১৯ | |
পূর্বসূরী | ডেভিড ক্যামেরন |
উত্তরসূরী | বরিস জনসন |
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১২ মে, ২০১০ – ১৩ জুলাই, ২০১৬ | |
প্রধানমন্ত্রী | ডেভিড ক্যামেরন |
পূর্বসূরী | অ্যালান জনসন |
উত্তরসূরী | অ্যাম্বার রাড |
মহিলা ও সমতায়ণবিষয়ক মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১২ মে, ২০১০ – ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১২ | |
প্রধানমন্ত্রী | ডেভিড ক্যামেরন |
পূর্বসূরী | হ্যারিয়েট হারম্যান |
উত্তরসূরী | মারিয়া মিলার |
কর্ম ও অবসর ভাতাবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৯ জানুয়ারি, ২০০৯ – ১১ মে, ২০১০ | |
নেতা | ডেভিড ক্যামেরন |
পূর্বসূরী | ক্রিস গ্রেলিং |
উত্তরসূরী | ইয়েত্তে কুপার |
মহিলা ও সমতায়ণবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২ জুলাই, ২০০৭ – ১১ মে, ২০১০ | |
নেতা | ডেভিড ক্যামেরন |
পূর্বসূরী | এলিয়ানর লেইং |
উত্তরসূরী | ইয়েত্তে কুপার |
কাজের মেয়াদ ১৫ জুন, ১৯৯৯ – ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০০১ মহিলাবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
নেতা | উইলিয়াম হগ |
পূর্বসূরী | জিলিয়ান শেফার্ড |
উত্তরসূরী | ক্যারোলিন স্পেলম্যান |
কমন্স সভার ছায়া নেতা | |
কাজের মেয়াদ ৬ ডিসেম্বর, ২০০৫ – ১৯ জানুয়ারি, ২০০৯ | |
নেতা | ডেভিড ক্যামেরন |
পূর্বসূরী | ক্রিস গ্রেলিং |
উত্তরসূরী | অ্যালান ডানকান |
সংস্কৃতি, গণমাধ্যম ও ক্রীড়াবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৬ মে, ২০০৫ – ৮ ডিসেম্বর, ২০০৫ | |
নেতা | মাইকেল হাওয়ার্ড |
পূর্বসূরী | জন হুইটিংডেল |
উত্তরসূরী | হুগো সু্ইর |
পরিবারবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৫ জুন, ২০০৪ – ৮ ডিসেম্বর, ২০০৫ | |
নেতা | মাইকেল হাওয়ার্ড |
পূর্বসূরী | সৃষ্ট পদ |
উত্তরসূরী | পদ বিলুপ্ত |
পরিবেশ ও পরিবহণবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৬ নভেম্বর, ২০০৩ – ১৪ জুন, ২০০৪ | |
নেতা | মাইকেল হাওয়ার্ড |
পূর্বসূরী | ডেভিড লিডিংটন (পরিবেশ, খাদ্য ও গ্রাম্যবিষয়ক) টিম কলিন্স (পরিবহণ) |
উত্তরসূরী | টিম ইও |
রক্ষণশীল দলের চেয়ারম্যান | |
কাজের মেয়াদ ২৩ জুলাই, ২০০২ – ৬ নভেম্বর, ২০০৩ | |
নেতা | আয়ান ডানকান স্মিথ |
পূর্বসূরী | ডেভিড ডেভিস |
উত্তরসূরী | লিয়াম ফক্স দ্য লর্ড সাটচি |
পরিবহণবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৬ জুন, ২০০২ – ২৩ জুলাই, ২০০২ | |
নেতা | আয়ান ডানকান স্মিথ |
পূর্বসূরী | স্বয়ং (পরিবহণ, স্থানীয় সরকার ও অঞ্চল) |
উত্তরসূরী | টিম কলিন্স |
পরিবহণ, স্থানীয় সরকার ও অঞ্চলবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০০১ – ৬ জুন, ২০০২ | |
নেতা | আয়ান ডানকান স্মিথ |
পূর্বসূরী | আর্চি নরম্যান (পরিবেশ, পরিবহণ ও অঞ্চল) |
উত্তরসূরী | স্বয়ং (পরিবহণ) এরিক পিকলস (স্থানীয় সরকার ও অঞ্চল) |
শিক্ষা ও কর্মসংস্থানবিষয়ক ছায়ামন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৫ জুন, ১৯৯৯ – ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০০১ | |
নেতা | উইলিয়াম হগ |
পূর্বসূরী | ডেভিড উইলেটস |
উত্তরসূরী | ড্যামিয়ান গ্রীন (শিক্ষা ও দক্ষতা) ডেভিড উইলেটস (কর্ম ও অবসর ভাতা) |
মেইডেনহেডের সংসদ সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১ মে, ১৯৯৭ | |
পূর্বসূরী | সংসদীয় আসন প্রতিষ্ঠা |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ২৯,০৫৯ (৫৪.০০%) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | টেরেসা মেরি ব্রাসিয়ার ১ অক্টোবর ১৯৫৬ ইস্টবোর্ন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
রাজনৈতিক দল | রক্ষণশীল |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফিলিপ মে (বি. ১৯৮০) |
পিতামাতা | হুবার্ট ব্রাসিয়ার জাইদি বার্নস |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | সেন্ট হিউজেস কলেজ, অক্সফোর্ড |
ধর্ম | অ্যাংলিকানবাদ[১][২] |
| ||
---|---|---|
টেরেসা মেরি মে, এমপি (ইংরেজি: Theresa May; জন্ম: ১ অক্টোবর, ১৯৫৬) সাসেক্সের ইস্টবোর্ন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ব্রিটিশ প্রমিলা রাজনীতিবিদ ও যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ১১ জুলাই, ২০১৬ তারিখে রক্ষণশীল দলের সাবেক প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন টেরেসা মে। এছাড়াও, ২০১০ থেকে ২০১৬ মেয়াদে বর্তমান রক্ষণশীল সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ১৯৯৭ সাল থেকে মেইডেনহেড সংসদীয় এলাকা থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরূপে কমন্স সভায় প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। একদেশীয় রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গীতে চিহ্নিত ও উদার রক্ষণশীল চরিত্রের অধিকারী তিনি।
১৩ জুলাই, ২০১৬ তারিখে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের স্থলাভিষিক্ত হন।[৩]
শৈশবকাল
সাসেক্সের ইস্টবোর্নে জন্মগ্রহণকারী মে একমাত্র সন্তানরূপে জাইদি মেরি ও হাবার্ট ব্রাসিয়ার দম্পতির কোলে আসেন তিনি। বাবা হাবার্ট ইংল্যান্ড চার্চের পাদ্রী ছিলেন।[৪][৫][৬][৭]
রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণাধীন অক্সফোর্ডশায়ার প্রাইমারী ও গ্রামার স্কুলে পড়াশোনা করেন। এরপর সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য স্বায়ত্ত্বশাসিত ক্যাথলিক স্কুলে চলে যান। এরপর অক্সফোর্ডশায়ারের হেথ্রপ প্রাইমারী স্কুলের[৮] পর বেগব্রোকের রোমান ক্যাথলিক স্বায়ত্ত্বশাসিত স্কুল হিসেবে পরিচিত বালিকাদের সেন্ট জুলিয়ানাস কনভেন্ট স্কুলে[৯] পড়াশোনা করেন যা ১৯৮৪ সালে বন্ধ হয়ে যায়।[১০] ১৩ বছর বয়সে হুইটলির সাবেক হোল্টন পার্ক গার্লস গ্রামার স্কুলে স্থান লাভে সক্ষম হন। ১৯৭১ সালে বিদ্যালয়টির বিলুপ্তি ঘটে ও ছাত্রাবস্থাতেই নিউ হুইটলি পার্ক কম্প্রিহেনসিভ স্কুলে একীভূত হয়।[৯][১১] তিনি হাইস্কুলে পড়ার সময় প্রতি শনিবারে একটি বেকারিতে কাজ করে নিজের হাতখরচা চালাতেন।[১২]
এরপর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সেন্ট হিউজেস কলেজে ভূগোল বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৯৭৭ সালে সেখান থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীতে বিএ ডিগ্রী লাভ করেন।[১৩]
১৯৮১ সালে গাড়ী দূর্ঘটনায় তার বাবা নিহত হন ও পরের বছরই তার মা মারা যান।[১৪][১৫]
কর্মজীবন
১৯৭৭ থেকে ১৯৮৩ সময়কালে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে কাজ করেন। এরপর ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৭ মেয়াদে অর্থ ছাড়সংক্রান্ত বিভাগের কাউন্সিলর হিসেবেও কাজ করেন তিনি।[১৬] পাশাপাশি মারটন্স ড্রান্সফোর্ড ওয়ার্ডের অধীনে লন্ডন বোরার কাউন্সিলররূপে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ ও ১৯৯৪ সালের কমন্স সভায় যোগদানকল্পে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পরাজিত হন।
১৯৯৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো মেইডেনহেড নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দলের সংসদ সদস্য হন।[১৬] এরপর ১৯৯৯ সালের ছায়া মন্ত্রিপরিষদে যোগ দেন। উইলিয়াম হগ, আয়ান ডানকান স্মিথ, মাইকেল হাওয়ার্ড ও ডেভিড ক্যামেরনের ছায়া মন্ত্রিপরিষদে থাকাকালীন বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।[১৭] এছাড়াও, কমন্স সভার ছায়ানেতা ও কর্ম এবং অবসর ভাতা সংক্রান্ত ছায়ামন্ত্রী মনোনীত হন। তন্মধ্যে, জুলাই, ২০০২ থেকে নভেম্বর, ২০০৩ সাল পর্যন্ত রক্ষণশীল দলের চেয়ারম্যান এবং ডিসেম্বর, ২০০৫ থেকে জানুয়ারি, ২০০৯ সাল পর্যন্ত কমন্স সভায় ছায়ামন্ত্রী ছিলেন তিনি।
২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠিত হলে ১২ মে, ২০১০ তারিখে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ২০১২ সালে মহিলা এবং সমতায়ণ মন্ত্রী হন তিনি। ২০১৫ সালের নির্বাচনের পর তিনি পুনরায় ঐ দায়িত্বে থাকেন। এরফলে ৬০ বছর পূর্বেকার জেমস চাটার এডের পর সর্বাধিক সময়ের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন। পুলিশ বাহিনীর পুণর্গঠন, মাদকদ্রব্য নীতি বাস্তবায়নে অটুঁটসহ অভিবাসনে সীমাবদ্ধতার উপর জোর দেন তিনি।[১৮]
মে, ২০১২ সালে তিনি সম-লিঙ্গের বিবাহ সম্পর্কীয় বিষয়ে স্বীয় সমর্থন ব্যক্ত করেন। এরই ধারাবাহিকতায় আউট৪ম্যারিজ প্রচারণার অংশ হিসেবে ভিডিও ধারণ করেন।[১৯] এরফলে রক্ষণশীল এমপিদের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের একজন হিসেবে ব্যক্তিগতভাবে সমলিঙ্গের বিবাহের বিষয়ে নিজ সমর্থন ব্যক্ত করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,[২০]
আমি বিশ্বাস করি যে দুইজন ব্যক্তি যদি একে-অপরের যত্ন নেয়, যদি তারা একে-অপরকে ভালোবাসে, যদি তারা একে-অপরের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে ... তাহলে তারা বিবাহ করতে পারে এবং বিবাহ প্রত্যেকের জন্যেই প্রযোজ্য।
প্রধানমন্ত্রী
রক্ষণশীল দলের নেতৃত্বের বিষয়ের নির্বাচনে তার প্রার্থীতার কথা ঘোষণা করেন। নিজেকে তিনি ব্রেক্সিট বিষয়ে দ্বিধাবিভক্ত দলকে একত্রিত করার বিষয়ে তার আগ্রহের কথা জানান।[২১][২২] জুন, ২০১৬ সালে ক্যামেরনের পদত্যাগের পর মে রক্ষণশীল দলে তার নেতৃত্বের কথা ঘোষণা করেন ও দ্রুত পাদপ্রদীপে চলে আসেন। ৫ জুলাই, ২০১৬ তারিখে প্রথম দফার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে রক্ষণশীল দলের এমপিদের মোট ভোটের ৫০% ব্যবধানে জয়ী হন। দুই দিন পর ৭ জুলাই, তিনি ১৯৯ এমপি'র ভোট পান। এরফলে আন্দ্রিয়া লিডসমের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ পান ও রক্ষণশীল দলের সদস্যদের প্রাপ্ত ভোটের মুখোমুখি হন।[২৩] কিন্তু ১১ জুলাইয়ের নির্বাচনে লিডসমের প্রার্থীতা প্রত্যাহারের প্রেক্ষিতে মেকে ঐ দিনই দলীয় প্রধান হিসেবে দলীয় নেতৃত্বভার প্রদানের কথা ঘোষণা করা হয়। এর ফলে ১৩ জুলাই যুক্তরাজ্যের ৭৬ তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাকে নিযুক্ত করা হয়।[২৪][২৫]
ব্যক্তিগত জীবন
৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০ তারিখে ক্যাপিটাল ইন্টারন্যাশনালে কর্মরত বিনিয়োগকারী ব্যাংকার ফিলিপ জন মে'র সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। এ দম্পতি নিঃসন্তান।[২৬] স্বাস্থ্যজনিত কারণে তিনি সন্তান ধারণে অক্ষমতার কথা জানিয়েছেন। এক স্বাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, পরিবারে আপনাকে সার্বক্ষণিক সময় দিতে হবে এবং সেখানে দেখবেন যে অনেক কিছুই রয়েছে যা আপনার নেই।[২৭][২৮] ২০১৩ সালে তার টাইপ ১ ডায়াবেটিসের কথা জানা যায়।[২৯]
সম্মাননা
সরকারের মনোনয়ন ও এর পূর্ব থেকেই মে নীতি-নির্ধারণী বিভিন্ন বিষয়ে নিজ সংসদীয় আসনে ও জাতীয় পর্যায়ের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত রাখেন। লিঙ্গ সমতায়ণে ফসেট সোসাইটি কর্তৃক ২০০৬ সালে বর্ষসেরা উজ্জ্বয়িনী নারী মনোনীত হন।[৩০]
বার্কশায়ারের বৃহত্তম রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন রিডিং ইউনিভার্সিটি কনজারভেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের পরামর্শক তিনি।[৩১] ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সালে বিবিসি রেডিও ফোরের ওম্যান্স আওয়ারে তাকে ব্রিটেনের দ্বিতীয় সর্বাধিক প্রভাবশালী নারীরূপে চিহ্নিত করা হয়েছে।[৩২]
পদবী
টেরেসা মে এর রীতি | |
---|---|
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | প্রধানমন্ত্রী |
কথ্যরীতি | প্রধানমন্ত্রী |
বিকল্প রীতি | মিসেস মে বা মেম |
- মিস টেরেসা ব্রাসিয়ার (১৯৫৬-১৯৮০)
- মিসেস ফিলিপ মে (১৯৮০-১৯৯৭)
- টেরেসা মে, এমপি (১৯৯৭-২০০৩)
- মাননীয়া টেরেসা মে, এমপি (২০০৩-বর্তমান)
তথ্যসূত্র
- ↑ Gimson, Andrew (২০ অক্টোবর ২০১২)। "Theresa May: minister with a mind of her own"। The Observer। London।
May said: 'I am a practising member of the Church of England, a vicar's daughter.'
- ↑ Howse, Christopher (২৯ নভেম্বর ২০১৪)। "Theresa May's Desert Island hymn"। The Daily Telegraph। London।
The Home Secretary declared that she was a 'regular communicant' in the Church of England
- ↑ MacLellan, Kylie; James, William (13 July 2106)। "Cameron bows out with jokes, May to take over as British PM"। Reuters। Thomson Reuters। সংগ্রহের তারিখ 13 July 2016। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ The International Who's Who। Europa Publications। ২০০৪। পৃষ্ঠা 1114।
- ↑ Davies, Ben (২২ মে ২০০১)। "Vote 2001: Key People Theresa May Education and Employment"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "Index entry"। FreeBMD। ONS।
- ↑ "Famous family trees: Theresa May"। Blog.findmypast.co.uk। ১৯ মার্চ ২০১৩। ১০ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Screaming arrival"। BBC News। ৮ মে ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ ক খ Kite, Melissa (১৫ মে ২০১১)। "How clashes with Theresa May led Dame Pauline Neville Jones to quit"। The Sunday Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৬।
- ↑ The Little Book of Oxfordshire – Paul Sullivan। New York: History Press। ২০১২। আইএসবিএন 0000000000000
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৬। - ↑ "Girls were taught in idyllic surroundings at Holton Park"। Oxford Mail। ৮ জুন ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১০।
- ↑ "কে টেরেজা মে? কনজারভেটিভ নেতার পরিচিতি"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Oxford University class list." The Times (London). 11 July 1977. p.14.
- ↑ Day, Elizabeth। "Theresa May – what lies beyond the public image?"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৬।
- ↑ Mendick, Robert। "The Oxford romance that has guided Theresa May from tragedy to triumph"। Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "As Theresa May makes a bid for prime minister we look at her first foray into politics"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৭-০৯।
- ↑ "Howard unveils his top team"। BBC News Online। BBC। ১০ নভেম্বর ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১১।
- ↑ "Boring and competent Theresa May is what the nation needs after shock Brexit vote"। The Independent। ১ জুলাই ২০১৬। ১৩ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ Home Secretary Theresa May comes @Out4Marriage retrieved 24 May 2012
- ↑ Mulholland, Hélène (২৪ মে ২০১২)। "Theresa May records video in support of gay marriage"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Theresa May's Tory Leadership Launch Statement"। The Independent। London, UK। ৩০ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৬।
- ↑ Elgot, Jessica (৩০ জুন ২০১৬)। "Theresa May launches Tory leadership bid with pledge to unite country"। The Guardian। London, UK। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৬।
- ↑ "Theresa May v Andrea Leadsom to be next prime minister"। BBC News। ৮ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Theresa May to succeed Cameron as UK PM on Wednesday"। BBC। BBC। ১৩ জুলাই ২০১৬।
The timing of the handover of power from David Cameron looks set to be after PM's questions on Wednesday.
অজানা প্যারামিটার|তবে তিনি ব্রেক্সিট চুক্তি সফলভাবে সম্পাদন করতে পারেননি। ফলে ব্রেক্সিটপন্থীরা তার মন্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে শুরু করে। অন্যদিকে সংসদেও তিনি কার্যকরী সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে থাকেন। এমতাবস্থায় তিনি ব্যার্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। ক্রএল=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); - ↑ "Theresa May gives first speech as leader of the Conservative party"। The Telegraph। London, UK। ১১ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ Orr, Deborah (১৪ ডিসেম্বর ২০০৯)। "Theresa May: David Cameron's lady in waiting"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১১।
- ↑ "I was probably goody two-shoes: Theresa May interviewed"। Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Philip May (LinkedIn page)"। LinkedIn। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ Theresa May diagnosed with diabetes
- ↑ "Fawcett Society"। Fawcett Society। ২২ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- ↑ "Friends"। Reading University Conservative Association। ৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ "BBC Radio 4 – Woman's Hour – The Power List 2013"। BBC।
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
- Constituency website of Theresa May MP
- Profile at the Conservative Party website
- Profile at Debrett's People of Today
- যুক্তরাজ্যের সংসদে বৃত্তান্ত
- হ্যানসার্ড ১৮০৩–২০০৫-এ সংসদে অবদানসমূহ
- হ্যানসার্ড-এ সংসদে বর্তমান অবদানসমূহ
- পাবলিক হুইপে নির্বাচনের ফলাফল ও উপাত্তসমূহ
- দেওয়ার্কফরইউ-এ সংসদীয় উপাত্তসমূহ
- ওয়েস্ট মিনিস্টার পার্লামেন্টারি রেকর্ডে বৃত্তান্ত
- বিবিসি ডেমোক্রেসি লাইভে বৃত্তান্ত
- জার্নালিস্টেড-এ লেখা লেখা প্রবন্ধসমূহ
- May talks to Women2Win (July 2011)
- টেরেসা মে
- ১৯৫৬-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- সেন্ট হিউজ কলেজ, অক্সফোর্ডের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- স্বরাষ্ট্র বিভাগের রাষ্ট্র সচিব
- রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর ব্যক্তি
- রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর রাজনীতিবিদ
- রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর চেয়ারম্যান
- মারটনের কাউন্সিলর
- ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য
- রক্ষণশীল দলের যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী
- ইংরেজ অ্যাংলিকান
- যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিসভার নারী সদস্য
- ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের নারী সংসদ সদস্য
- যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য
- ইস্টবোর্নের ব্যক্তিত্ব
- মেইডেনহেডের ব্যক্তিত্ব
- ২১শ শতাব্দীর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী
- রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর নেতা
- বার্কশায়ারের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৯৭-২০০১
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০০১-২০০৫
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০০৫-২০১০
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০১০-২০১৫
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০১৫-২০১৭
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০১৭-২০১৯
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০১৯-২০২৪
- টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তি
- যুক্তরাজ্যের নারী প্রধানমন্ত্রী
- যুক্তরাজ্যের নারী সরকারপ্রধান
- যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য যারা পিয়ারেজ প্রাপ্ত হয়েছেন
- নারী ও সমতা মন্ত্রী
- তৃতীয় চার্লসের সৃষ্ট ব্রিটিশ সংসদের উচ্চকক্ষের আজীবন সদস্য
- তৃতীয় চার্লস কর্তৃক তৈরি জীবনকাল পিয়ার (নারী)
- রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর জীবনকাল পিয়ার