অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Indiquester (আলোচনা | অবদান) →কল্পকাহিনীতে ব্যবহার: Fixed typo ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) |
||
(৮ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ১৫টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Ganzfeld.jpg|থাম্ব|অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি]] |
|||
{{paranormal}} |
|||
{{স্বভাবাতীত}} |
|||
'''টেলিপ্যাথি''' হচ্ছে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে বার্তা প্রেরণের মাধ্যম যেখানে কোনো সাধারণ মাধ্যম অথবা |
'''অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি''' বা '''টেলিপ্যাথি''' হচ্ছে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে বার্তা প্রেরণের মাধ্যম যেখানে কোনো সাধারণ মাধ্যম অথবা শরীরের কোনও ইন্দ্রিয় ব্যবহার করা হয় না। অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতিতে শারীরিক কার্যকলাপের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। এটি সাধারণত [[মনের ক্ষমতা]] ব্যবহার করে করা হয় যাকে অনেকে [[ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়]] বা [[তৃতীয় নয়ন]] বলে থাকে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=এবার আসছে টেলিপ্যাথি মেইল|ইউআরএল=http://www.bd-pratidin.com/various/2017/04/01/219460|সংবাদপত্র=বাংলাদেশ প্রতিদিন|তারিখ=এপ্রিল ১, ২০১৭}}</ref> |
||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
৭ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
== বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি == |
== বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি == |
||
অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি বোঝার জন্য বরাবরই বিজ্ঞানীরা নানা গবেষণা করে আসছেন,তবে এখনও এটির সপক্ষে কোনো বৈজ্ঞানিক যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায়নি যার দ্বারা এটির সত্যতা প্রমাণিত হয়<ref>Simon Hoggart, Mike Hutchinson. (১৯৯৫). ''Bizarre Beliefs''. Richard Cohen Books. পৃ. ১৪৫। {{আইএসবিএন|৯৭৮-১৫৭৩৯২১৫৬৫}}</ref><ref>Robert Cogan. (১৯৯৮). ''Critical Thinking: Step by step''. ইউনিভার্সিটি প্রেস অব আমেরিকা। পৃ. ২২৭। {{আইএসবিএন|৯৭৮-০৭৬১৮১০৬৭৪}}</ref>। তবে কিছু দার্শনিক,গবেষক এবং বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে এটি কোনো কল্পনা নয়।যদিও তারা এর পক্ষে কোনো অকাট্য যুক্তি ও প্রমাণ দিতে পারেন নি। |
|||
== কল্পকাহিনীতে ব্যবহার == |
== কল্পকাহিনীতে ব্যবহার == |
||
অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি বিভিন্ন [[বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী|বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে]] ব্যবহৃত হয়েছে এবং তা যথেষ্ট জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছে। এটি জন্যপ্রিয়তা পাওয়ার কারণে বিভিন্ন কল্পকাহিনীমূলক [[চলচ্চিত্র]] এবং গল্পেও ব্যবহার করা হয়। |
|||
== আরও দেখুন == |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
১৮ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
{{parapsychology}} |
{{parapsychology}} |
||
{{ছদ্মবিজ্ঞান}} |
|||
{{pseudoscience}} |
|||
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি}} |
|||
⚫ | |||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি| ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:পরামনোবিজ্ঞান]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর বিষয়]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর বিষয়]] |
||
⚫ |
১৫:৪১, ১৮ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
স্বভাবাতীত ঘটনাবলী |
---|
বিষয়ক একটি ধারাবাহিকের অংশ |
অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি বা টেলিপ্যাথি হচ্ছে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে বার্তা প্রেরণের মাধ্যম যেখানে কোনো সাধারণ মাধ্যম অথবা শরীরের কোনও ইন্দ্রিয় ব্যবহার করা হয় না। অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতিতে শারীরিক কার্যকলাপের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। এটি সাধারণত মনের ক্ষমতা ব্যবহার করে করা হয় যাকে অনেকে ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বা তৃতীয় নয়ন বলে থাকে।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]অধিকাংশ ঐতিহাসিক এবং বিজ্ঞানীদের মতে টেলিপ্যাথি ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে আবিষ্কৃত হতে পারে [২] ।
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি
[সম্পাদনা]অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি বোঝার জন্য বরাবরই বিজ্ঞানীরা নানা গবেষণা করে আসছেন,তবে এখনও এটির সপক্ষে কোনো বৈজ্ঞানিক যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায়নি যার দ্বারা এটির সত্যতা প্রমাণিত হয়[৩][৪]। তবে কিছু দার্শনিক,গবেষক এবং বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে এটি কোনো কল্পনা নয়।যদিও তারা এর পক্ষে কোনো অকাট্য যুক্তি ও প্রমাণ দিতে পারেন নি।
কল্পকাহিনীতে ব্যবহার
[সম্পাদনা]অতীন্দ্রিয় দূরানুভূতি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে ব্যবহৃত হয়েছে এবং তা যথেষ্ট জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছে। এটি জন্যপ্রিয়তা পাওয়ার কারণে বিভিন্ন কল্পকাহিনীমূলক চলচ্চিত্র এবং গল্পেও ব্যবহার করা হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "এবার আসছে টেলিপ্যাথি মেইল"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। এপ্রিল ১, ২০১৭।
- ↑ Oppenheim, Janet. (১৯৮৫)। The Other World: Spiritualism and Psychical Research in England, ১৮৫০-১৯১৪. কেমব্রীজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ১৩৫-২৪৯। আইএসবিএন ৯৭৮-০৫২১২৬৫০৫৮
- ↑ Simon Hoggart, Mike Hutchinson. (১৯৯৫). Bizarre Beliefs. Richard Cohen Books. পৃ. ১৪৫। আইএসবিএন ৯৭৮-১৫৭৩৯২১৫৬৫
- ↑ Robert Cogan. (১৯৯৮). Critical Thinking: Step by step. ইউনিভার্সিটি প্রেস অব আমেরিকা। পৃ. ২২৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০৭৬১৮১০৬৭৪