ফ্রেড হয়েল
অবয়ব
এই নিবন্ধটি বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি বাংলা ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ঐ নির্দিষ্ট ভাষা ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |
ফ্রেড হয়েল | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ২০ আগস্ট ২০০১ Bournemouth, England | (বয়স ৮৬)
জাতীয়তা | British |
মাতৃশিক্ষায়তন | Emmanuel College, Cambridge |
পরিচিতির কারণ | Coining the phrase 'Big Bang' Hoyle's fallacy Hoyle-Narlikar theory Steady state theory Triple-alpha process Panspermia |
পুরস্কার | Mayhew Prize (1936) Smith's Prize (1938) RAS Gold Medal (1968) Bruce Medal (1970) Royal Medal (1974) Klumpke-Roberts Award (1977) Crafoord Prize (1997) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | Astronomy |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | Institute of Astronomy, Cambridge |
উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | Rudolf Peierls Maurice Pryce Philip Worsley Wood |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | John Moffat Chandra Wickramasinghe Cyril Domb জয়ন্ত বিষ্ণু নারলিকর |
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | Paul C. W. Davies |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন | Jocelyn Bell Burnell |
টীকা | |
He is the father of Geoffrey Hoyle and Dr Elizabeth Butler. |
স্যার ফ্রেড হয়েল (জুন ২৪, ১৯১৫ - আগস্ট ২০, ২০০১)[১], (ফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি) একজন ইংরেজ জ্যোতির্বিদ ও গণিতবিদ। [২] তিনি বেশকিছু তত্ত্বের জন্য বিখ্যাত। তার এই তত্ত্বগুলো জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতির চালিকাশক্তি হিসেবে আখ্যায়িত হতে পারে। এছাড়াও তিনি কিছু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এবং তার পুত্র জিওফ্রি হয়েলেরসাথে যৌথভাবে কয়েকটি বই লিখেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজের ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোনমির পরিচালক ছিলেন।
সম্মাননা
[সম্পাদনা]পুরষ্কারসমূহ:
- গোল্ড মেডেল অফ দ্য রয়েল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি - ১৯৬৮
- ব্রুস মেডেল - ১৯৭০
- হেনরি নরিস রাসেল লেকচারশিপ - ১৯৭১
- রয়েল মেডেল - ১৯৭৪
তার নামে নামাঙ্কিত:
রচিত গ্রন্থসমূহ
[সম্পাদনা]সাহিত্যকর্ম
[সম্পাদনা]এককভাবে:
- দি ব্ল্যাক ক্লাউড (১৯৫৭)
- অসিয়ান্স রাইড (১৯৫৯)
- ফিফ্থ প্ল্যানেট (১৯৬৩)
- অ্যান্ড্রোমিডা ব্রেকথ্রো (১৯৬৫)
- অক্টোবর দি ফাস্ট ইজ টু লেট (১৯৬৬)
- এলিমেন্ট ৭৯ (১৯৬৭)
- কমেট হ্যালি (নভেম্বর, ১৯৮৫)
জিওফ্রি হয়েলের সাথে যৌথভাবে:
- রকেট্স ইন উরসা মেজর (১৯৬৯)
- সেভেন স্টেপ্স টু দ্য সান (১৯৭০)
- দি ইনফারনো (অক্টোবর, ১৯৭৩)
- দি মলিকুল মেন অ্যান্ড দ্য মনস্টার অফ লচ নেস (১৯৭৩)
- ইনটু ডিপেস্ট স্পেস (১৯৭৪)
- দি ইনক্যান্ডেসেন্ট ওয়ান্স (১৯৭৭)
- দি ওয়েস্টমিনিস্টার ডিসাস্টার (অক্টোবর, ১৯৭৮)
অন্যান্য রচনা
[সম্পাদনা]- নিকোলাস কোপারনিকাস (১৯৭৩)
- অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড কসমোলজি: অ্যা মডার্ন কোর্স (১৯৭৫)
- এনার্জি অর এক্সটিংশন?দি কেইস ফর নিউক্লিয়ার এনার্জি (১৯৭৭)
- দি ইনটেলিজেন্ট ইউনিভার্স (১৯৮৩)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Burbidge, G. (২০০৩)। "Sir Fred Hoyle. 24 June 1915 – 20 August 2001 Elected FRS 1957"। Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society। 49: 213–247। ডিওআই:10.1098/rsbm.2003.0013 ।
- ↑ "Sir Fred Hoyle | Biography, Discoveries, Books, & Facts | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১২।