বিষয়বস্তুতে চলুন

ফ্রিডম অব স্পিচ (চিত্রকর্ম)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফ্রিডম অফ স্পিচ
শিল্পীনরম্যান রকওয়েল
বছর১৯৪৩
ধরনক্যানভাসে রঙতুলি
আয়তন১১৬.২ সেন্টিমিটার × ৯০ সেন্টিমিটার (৪৫.৭৫ ইঞ্চি × ৩৫.৫ ইঞ্চি)
অবস্থাননরম্যান রকওয়েল মিউজিয়াম, স্টকব্রিজ, ম্যাসাচুয়েটস, যুক্তরাষ্ট্র

ফ্রিডম অফ স্পিচ (বাক স্বাধীনতা) হলো ফোর ফ্রিডমস চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে প্রথমটি। শিল্পী নরম্যান রকওয়েল এই ছবিগুলো এঁকেছিলেন। ১৯৪১ সালের ৬ই জানুয়ারি স্টেট অফ দ্য ইউনিয়ন অ্যাড্রেসে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ফ্র্যাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্টের বক্তব্যের প্রতিচ্ছবি হিসেবে ছবিটি আঁকা হয়েছিল।[]

ফ্রিডম অফ স্পিচ প্রথম প্রকাশ পায় ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৩ সালে। দ্য স্যাটারডে ইভনিং পোস্টে বুথ টারকিংটনের লেখা প্রাসঙ্গিক এক রচনার সঙ্গে ছবিটি প্রকাশ করা হয়।[] শিল্পী রকওয়েল মনে করেন এটা এবং ফ্রিডম টু ওরশিপফোর ফ্রিডমস সেটের মধ্যে সবচেয়ে সফলতম।[] রকওয়েল তার ছবিগুলোতে জীবনকে নিজ অভিজ্ঞতা আর দর্শন দিয়ে চিত্রিত করতে পছন্দ করতেন। ছবিটি যে একটি সত্য ঘটনার প্রতিনিধিত্ব করছে, ব্যাপারটা এজন্য মোটেও আশ্চর্যজনক কিছু নয়।

নেপথ্য কথা

[সম্পাদনা]

ফ্রিডম অফ স্পিচ সিরিজের চারটি তৈলচিত্রের মধ্যে প্রথম। ফোর ফ্রিডমস চিত্র চারটি অঙ্কন করেছিলেন নরম্যান রকওয়েল। তৈলচিত্রগুলো অঙ্কনের ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা ছিলো স্টেট অফ দ্য ইউয়নিন অ্যাড্রেসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্টের বক্তব্য। ৭৭তম ইউনাইটেড কংগ্রেসে তিনি এ বক্তব্য রাখেন। দিনটি ছিলো ৬ জানুয়ারী ১৯৪১।[] চারটি ছবির মধ্যে মাত্র দুটির নাম যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে রয়েছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্ম পালনের স্বাধীনতা।[] পরবর্তীতে এদের আটলান্টিক চার্টার গ্রহণ করে। জাতিসংঘের চার্টারের একটি অংশে পরিণত হয়ে যায় এটি।[] এই চিত্রকর্মের সিরিজটি দ্য স্যাটারডে ইভনিং পোস্ট-এ প্রকাশিত হয়। পর পর চার সপ্তাহে প্রখ্যাত লেখকদের রচনার সঙ্গে ছবিগুলো যুক্ত করে প্রকাশ করে পত্রিকাটি। ফ্রিডম অফ স্পিচ (২০ ফেব্রুয়ারি), ফ্রিডম অফ ওরশিপ (২৭ ফেব্রুয়ারি), ফ্রিডম ফ্রম ওয়ান্ট (৬ মার্চ) এবং ফ্রিডম ফ্রম ফিয়ার (১৩ মার্চ)। ফলশ্রুতিতে, এই সিরিজটি ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়লো, পোস্টাকারে প্রকাশিত হলো তারা। ইউএস গভার্নমেন্ট ওয়ার বন্ড ড্রাইভে সহায়ক হিসেবে তাদের ব্যবহার করা হয়।

বর্ণনা

[সম্পাদনা]

"The first is freedom of speech and expression—everywhere in the world."

Franklin Delano Roosevelt's January 6, 1941 State of the Union address introducing the theme of the Four Freedoms

ফ্রিডম অফ স্পিচে এক মফস্বল শহরের মিটিং দেখানো হয়েছে, যেখানে একটি নতুন স্কুল গঠন সংক্রান্ত আলাপ চলছে। ছবিতে একমাত্র ভিন্নমত পোষণকারী ব্যক্তি জিম এজারটন দাঁড়িয়ে আছেন। আগের স্কুলটি অগ্নিবিধ্বস্ত হয়ে গেছে।[] চিত্রগুলোকে কল্পনাতে গুছিয়ে আনার পর রকওয়েল সিদ্ধান্ত নিলেন তার ভেরমন্টের প্রতিবেশীদের মডেল হিসেবে ব্যবহার করবেন। নীল-কলারের বক্তা একটি মোটা শার্ট আর চামড়ার জ্যাকেট পরে আছেন। তার হাতদুটো নোংরা, অন্য যে কারও থেকে তার চেহারা গাঢ়।[] জমায়েতের অন্যরা সাদা শার্ট, টাই আর জ্যাকেট পরে আছেন।[] যদিও এঁদের একজনের হাতে বিয়ের আংটি দৃশ্যমান, বক্তার হাত খালি।[] এজারটনের তারুণ্য এবং কর্মঠ হাতগুলোর সঙ্গে মানিয়ে গেছে পুরোনো দাগযুক্ত জ্যাকেট। অথচ অন্যান্য উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের পোশাক চমৎকার এবং পরিপাটি। তারা সবাই এজারটনের চেয়ে বয়সে বড়ও বটে। তাকে দেখানো হয়েছে"ঋজুভাবে দাঁড়ানো, খোলা মুখ, উজ্জ্বিল চোখদুটো স্থির, মনের কথা বলছে মানুষটা, বন্ধনমুক্ত আর নির্ভীক।" এজারটনকে চিত্রিত করা হয়েছে অনেকটা আব্রাহাম লিঙ্কনের মতো করে।[]দ্য ওয়াল স্ট্রীট জার্নালের ব্রুস কোলের মতে, ছবিটি অনেকটা যেন শহরের বাৎসরিক বিবরণী সামনে নিয়ে আলোচনায় লিপ্ত এক জমায়েতের মতো।[] জন আপডাইক বলেছেন, ছবিটা ঠিক শৈল্পিক তুলির আঁচড়ে আঁকা হয়নি। রবার্ট স্কোলস বলেন, ছবিটি যে কোন দর্শনার্থির মনোযোগ কেড়ে নিতে পারে, সেই সঙ্গে একাকী ওই বক্তার জন্য তার মনে জাগিয়ে তুলবে শ্রদ্ধা।[]

রকওয়েল এটি সহ বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এই কাজের বিভিন্ন সংস্করণ চেষ্টা করেছিলেন।

রকওয়েল তার এই কাজটি শেষ করতে চারবার নতুন করে শুরু করেন, মোট সময় লাগে দুই মাস।[][] স্কোলসের মতে, ছবির মানুষটিকে গ্যারি কুপার অথবা জিমি স্টুয়ার্টের ফ্র্যাংক কাপরা ছায়াছবির কোন চরিত্রের মতো দেখিয়েছে[] চারবারের কাজেই নীল-কলারের মানুষটিকে এক মিটিংয়ের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়, তবে ভিন্ন ভিন্ন কোণ থেকে।.[] আগের ছবিগুলো একাধিক পার্শ্বচরিত্র বেশি মনোযোগ আকর্ষী ছিলো, মূল চরিত্রকে সঠিক আর তাৎপর্যপূর্ণ স্থানে না রাখার কারণে চিত্রকর্মটির সঠিক বার্তাটি দর্শকের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাচ্ছিলো না ঠিক।[] জনৈক আর্লিংটন, রকওয়েলের প্রতিবেশী, কার্ল হেস এই লাজুক আর সাহসী তরুণের চরিত্র গঠনে মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। আরেকজন প্রতিবেশী, জিম মার্টিন প্রতিটি ছবিতেই উপস্থিত ছিলেন।[১০] রকওয়েলের সহকারী জিন পেলহ্যাম হেসকে মডেল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। শহরে এই হেস ভদ্রলোকের একটি গ্যাস স্টেশন ছিলো। তার ছেলে রকওয়েলের ছেলের সঙ্গেই স্কুলে যায়।[] পেলহাম বলেছিলেন, হেসের "তাঁর চেহারায় মহত্ত্বের ছাপ আছে।"[১১] ছবিটিতে আর যাঁরা ছিলেন তাদের মধ্যে হেসের বাবা হেনরি (শুধু বাঁ কান দেখা যাচ্ছে যাঁর), জিম মার্টিন (বাম কোণে), হ্যারি ব্রাউন (ডানদিকে যাঁর মাথার ওপর দিকটা কেবল দেখা যাচ্ছে), রবার্ট বেনেডিক্ট, সিনিয়র এবং রোজ হয়্‌ আছেন বাঁয়ে। রকওয়েলের নিজের চোখও ছবিটির বামপাশে দৃশ্যমান।[] ছবিটি আঁকার সময় হেস বিবাহিত ছিলেন। তার বাবা ছিলেন জার্মান অভিবাসী।[] চামড়ার জ্যাকেটটা আসলে পেলহ্যামের।[] এ ছবিটি আঁকার জন্য মোট আটবার পোজ দিয়েছিলেন। অন্য সব মডেল রকওয়েলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসে পোজ দিয়েছিলেন।[]

প্রথমদিকের এক খসড়াতে হেসকে চারপাশে বর্গাকারে বসিয়ে ছবি এঁকেছিলেন রকওয়েল। হেসের মনে হয়েছিলো চিত্রাঙ্কনের ক্ষেত্রে আরও প্রাকৃতিক ভঙ্গিমা আনা দরকার। তবে রকওয়েল তার সাথে একমত হতে পারেননি। "খুব বেশি অর্থ বহন করবে সেটা।" বলেছিলেন তিনি, "কোন কিছুই ঠিকমত প্রকাশ করবে না সেটা।" তিনি মনে করেছিলে ওপরের কোন থেকে ছবিটি আঁকা হলে বেশ নাটকীয় হবে।[] দ্য পোস্ট-এর ইয়েটসকে তিনি বলেন, প্রথমবার অঙ্কন শেষ করার পর পুরোপুরি নতুন করে শুরু করেন কাজটা। কারণ প্রথম ফ্রিডম অফ স্পিচ টা হয়েছিল "ওভারওয়র্কড"।[১২] এরপরের দুইবার তিনি কাজটা প্রায় শেষ করে এনেও থামিয়ে দিয়েছিলেন। কারণ তার মনে হয়েছিলো কোথাও কোন একটা উপাদান বাদ পড়ছে। শেষ পর্যন্ত তিনি তার চূড়ান্ত কাজটা করতে পারলেন, মূল চরিত্রকে বক্তার ভূমিকাতে রাখলেন এবার। শ্রোতার নয়।[১৩] ছবিটি প্রকাশ করার জন্যপোস্ট-এর একটি অনুচ্ছেদ দরকার ছিলো। বেন হিবস, পোস্টের সম্পাদক, বাছাই করলেন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক এবং নাট্যকার টারকিংটনকে। পুলিৎজার বিজেতা লেখক তিনি।[] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যাঁরা বন্ড কিনেছিলেন, তাদের সবাইকে নতুন করে আঁকা রঙ্গিন একসেট ফোর ফ্রিডমস উপহার দেওয়া হয়েছিলো। তার কাভারটা করা হয়েছিলো ফ্রিডম অফ স্পিচ দিয়ে।[১৪]

রচনাসমূহ

[সম্পাদনা]

টারকিংটনের সেই রচনা প্রকাশিত হয়েছিলো ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৩ সালে। দ্য স্যাটারডে ইভনিং পোস্ট-এ ছাপানো সেই লেখাটিকে উপদেশমূলক রচনাই বলা চলে। তরুণ হিটলার এবং তরুণ মুসোলিনিহঠাৎই একে অন্যের মুখোমুখী হয়ে যান আল্পসপর্বতমালায়, সালটি ১৯৪৩। দুইজনের এই কাল্পনিক সাক্ষাতের পর তারা নিজেদের রাষ্ট্রে একনায়কতন্ত্র চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা খুলে বলেন। সেখানে তারা একটি বিষয়ে একমত ছিলেন। জনতার কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হবে।[১৫]

সমালোচকদের মন্তব্য

[সম্পাদনা]

ফোকাসের জন্য ছবিটি বহুল প্রশংসিত হয়েছিলো। সামনের খালি বেঞ্চটিকে ধরে নেওয়া হয়ছিলো শ্রোতার প্রতি আমন্ত্রণ। বক্তার সামনে একটি খালি বেঞ্চি। পেছনের গাঢ় ব্যকগ্রাউন্ড আর ব্ল্যাকবোর্ড মূল চরিত্রটিকে চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছে।[] ডেবোরাহ সলমনের মতে, শিল্পীর এই কাজটি "বক্তাকে প্রকট করে তুলেছে, যেহেতু তিনি দাঁড়িয়ে থাকায় বাকিদের মুখ তুলে তাঁর কথা শুনতে হচ্ছে।"[] বক্তার পোশাক নির্বাচনেও রয়েছে সমাজ আর প্রচলিত সংস্কারের বিরুদ্ধে এক নীরব বিদ্রোহ। অথচ শ্রোতাদের পরিপূর্ণ মনোযোগ আকর্ষণে সেটা বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি।[] সাদা পোশাকের সঙ্গে নীল পোশাকের এই সংমিশ্রণের মৌলিকতা নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠেছিলো।[] অনেক দর্শকের কাছে এটাকে শহরের প্রশাসনিক মিটিং থেকে এলক ক্লাবের মিটিং বলেই বেশি মনে হয়েছিলো। নারী মডেলের অভাবই এর একমাত্র কারণ।[]

লরা ক্লেরিজ বলেন,"যাঁরা ছবিটিকে রকওয়েলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাজ, তাঁরা এর মধ্যে আমেরিকান আদর্শ খুঁজে পেয়েছেন। যাঁরা এই ছবিটিকে রকওয়েলের সর্বোচ্চটা মনে করছেন না, তাদের বলবো, রকওয়েল চেয়েছিলেন শুধুমাত্র একটি আদর্শকেই এই ছবির মাধ্যমে শক্তভাবে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলেন। এই সমালোচকদের দিকেই ছবির বাকি সদস্যরা মুখ তুলে তাকিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে জনপ্রিয়তার প্রতি ভক্তি দেখা যাচ্ছে। ঘরভর্তি শ্রোতা তাঁদের মনে হয়নি।"[১৬]

এই স্বাধীনতাকে কোল "সক্রিয় এবং জনগ্রহণীয়" বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি মনে করেন রকওয়েল তার শ্রেষ্ঠ ছবিটি ঐতিহ্যবাহী আমেরিকান চিন্তাচ্ছায়ার প্রতিকৃতি হিসেবে অঙ্কন করেছেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, রকওয়েল এক চিরস্থায়ী পিরামিডিয় প্রতিকৃতি তোইরি করেছেন, এতে করে মধ্যমণির ঔজ্জ্বলতা বেড়েছে। দাঁড়িয়ে থাকা একজন তরুণ, তবে বাকদিএর সঙ্গেই সাম্যবস্থায় তার অবস্থান। ঠিক এভাবেই রক্ষিত হয়েছে গণতন্ত্র। রকওয়েলের এই কাজটিকে তিনি মত প্রকাশের অধিকারের এক সাবলীল প্রতিকৃতি বলে মনে করেছেন। আমেরিকান এই কায়া গোটা দুনিয়াবাসীর জন্য এক অনবদ্য উদাহরণ হয়ে থাকতে পারে। এই উদাহরণ কোটি জনতাকে উদ্বুদ্ধ করার।[] নিউ ইংল্যান্ডের টাউন-হলের মধ্যে এই দৃশ্যটিকে চিত্রায়িত করার পেছনে তিনি চিরায়ত এক গণতান্ত্রিক বিতর্কের দিকটিই তুলে ধরেছেন। এটাকে তিনি আখ্যা দিয়েছেন, "আমেরিকান জীবনের দুটি স্তম্ভ" বলে।[]

ফ্রিডম অফ স্পিচ এবং ওরশিপ নিয়ে হিবস বলেছেন, "আমার মতে, এ দুটো ছবি দুটো মহৎ মানব-নথি, যেটিকে শুধুমাত্র রঙ আর তুলির আঁচরে এঁকে ফেলা হয়েছে। দারুণ এক ছবি, আমার মনে হয় এটা লাখ লাখ লোককে অণুপ্রেরণা দিতে পারে। ফোর ফ্রিডমস আসলে তা করেওছে, করছে।"[১৭] ওয়েস্টব্রুক লিখেছেন, রকওয়েল "একক চিত্রাঙ্কন" প্রদর্শনী করে দেখিয়েছেন, যেটা প্রত্যেকের নিজস্ব ধারাকে রাষ্ট্রের কাছ থেকে রক্ষা করতে পারে।[১৫] অন্য একজন লেখক বলেন, এই ছবিগুলোর থিম ছিলো "সভ্যতা", দিন চলে যাবে, থিমটি থেকে যাবে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; U.S. News & World Report, L.P নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. Murray and McCabe, p. 61.
  3. Hennessey and Knutson, p. 102.
  4. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; FSP নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  5. Meyer, p. 128.
  6. Solomon, p. 205.
  7. Solomon, p. 207.
  8. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; CR নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  9. Hennessey and Knutson, p. 100.
  10. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; ILTPP নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  11. Murray and McCabe, p. 35.
  12. Claridge, p. 307.
  13. Murray and McCabe, p. 46.
  14. Murray and McCabe, p. 79.
  15. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; TPoC নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  16. Claridge, p. 309.
  17. Murray and McCabe, p. 59.

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]