বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:ধর্ম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ধর্ম প্রবেশদ্বার

বিভিন্ন ধর্মের প্রতীক (বাম থেকে ডানে, উপর থেকে নিচে): খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, হিন্দুধর্ম, বৌদ্ধধর্ম, ইহুদি ধর্ম, বাহাই ধর্ম, ইক্যাংকার, শিখধর্ম, জৈনধর্ম, উইকা, একক সর্বজনীনতাবাদ, শিন্তৌ ধর্ম, তাওবাদ, থেলিমা, তেনরিকিঔ ও জরথুস্ত্রবাদ

ধর্ম (বাংলা উচ্চারণ: [dʱɔɾmo] ধর্‌মো) হলো একাধিক অর্থবাচক একটি শব্দ; সাধারণত এটি দ্বারা সামাজিক-সাংস্কৃতিক ব্যবস্থার একটি পরিসরকে বোঝায়, যার মধ্যে রয়েছে মনোনীত আচরণ ও অনুশীলন, নৈতিকতা, বিশ্বাস, বিশ্বদর্শন, পাঠ্য, পবিত্র স্থান, ভবিষ্যদ্বাণী, নীতিশাস্ত্র বা সংগঠন, যা সাধারণত মানবতাকে অতিপ্রাকৃত, অতীন্দ্রিয় ও আধ্যাত্মিক উপাদানের সাথে সম্পর্কিত করে—যদিও ধর্ম সুনির্দিষ্টভাবে কীসের সমন্বয়ে গঠিত হয় তা নিয়ে পণ্ডিতদের মাঝে কোনো ঐক্যমত নেই। তবে ভারতীয় দর্শনে, ধর্ম বলতে সাধারণত প্রাকৃতিক ও মহাজাগতিক নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আইন, শৃঙ্খলা, আচরণ, নৈতিক গুণাবলি ও কর্তব্য, অনুশীলন এবং জীবনযাত্রাকে বোঝায়। বিভিন্ন ধর্মে ঐশ্বরিকতা, পবিত্রতা, আধ্যাত্মিক বিশ্বাস ও এক বা একাধিক অতিপ্রাকৃতিক সত্তা থেকে শুরু করে বিভিন্ন উপাদান থাকতে পারে বা নাও থাকতে পারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ

ধর্ম অনুধাবনে গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ

চতুর্বেদ
চতুর্বেদ
চতুর্বেদ

বেদ (সংস্কৃত: वेद, "জ্ঞান") হল প্রাচীন ভারতে লিপিবদ্ধ একাধিক গ্রন্থের একটি বৃহৎ সংকলন। ছান্দস্ ভাষায় রচিত বেদই ভারতীয় সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন এবং সনাতন ধর্মের সর্বপ্রাচীন পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। সনাতনীরা বেদকে "অপৌরুষেয়" ("পুরুষ বা লোক" দ্বারা কৃত নয়, অলৌকিক) এবং "নৈর্বক্তিক ও রচয়িতা-শূন্য" (যা সাকার নির্গুণ ঈশ্বর-সম্বন্ধীয় এবং যার কোনও রচয়িতা নেই) মনে করেন। আর্ষ শাস্ত্র অনুযায়ী পরব্রহ্মই সৃষ্টির আদিতে মানব হিতার্থে বেদের জ্ঞান প্রকাশ করেন। সর্বপ্রথম অগ্নি, বায়ু, আদিত্য ও অঙ্গিরা এই চার ঋষি চার বেদের জ্ঞান প্রাপ্ত হন। এবং পরবর্তিতে তাঁরা অন্যান্য ঋষিদের মাঝে সেই জ্ঞান প্রচার করেন এবং অলিপিবদ্ধভাবে পরাম্পরার মাধ্যমে তা সংরক্ষিত হয়ে এসেছে। আর্যসমাজের প্রতিষ্ঠাতা মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী এই চার ঋষিকে শরীরধারী মানুষ বলেছেন। পুস্তক আকারে প্রাপ্ত বেদ আধুনিক হলেও এর জ্ঞানকে শাশ্বত বলে অনেক নৈষ্ঠিক পণ্ডিত মনে করেন। পাশ্চাত্যের অনেক গবেষক ভাষাগত রচনাশৈলি, প্রত্নতাত্তিক প্রমাণাদির উপর নির্ভর করে বেদের রচনাকাল আনুমানিক ১৫০০ থেকে ৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ হিসাবে ধারণা করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ

আপনি কি জানেন? আপনি জানেন কি

ধর্ম সম্পর্কে আপনি এটা জানেন কি?

কোনো সাম্প্রতিক যোগকৃত আইটেম নেই


প্রবেশদ্বার সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার


নির্বাচিত নিবন্ধনির্বাচিত নিবন্ধ


পিটার পল রুবেন্স দ্বারা নির্মিত হিপোক্রেটিসের মূর্তি, সৌজন্যে ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন

কসের হিপোক্রেটিস (গ্রিক: Ἱπποκράτης; Ἱπποκράτης ইপ্পোক্রাতেস্‌); /hɪˈpɒkrəˌtz/) (৪৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ - ৩৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ), যিনি দ্বিতীয় হিপোক্রেটিস নামেও পরিচিত, পেরিক্লেসের যুগের একজন প্রাচীন গ্রিক চিকিৎসক ছিলেন, যাঁকে চিকিৎসাশাস্ত্রের ইতিহাসে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বলে গণ্য করা হয়। হিপোক্রেটীয় চিকিৎসাশৈলীর উদ্ভাবনের স্বীকৃতিতে তাঁকে পশ্চিমী চিকিৎসাশাস্ত্রের পিতা বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। তাঁর শৈলী দর্শন ও ধর্মীয় রীতিনীতি থেকে পৃথক করে চিকিৎসাশাস্ত্রকে একটি পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে প্রাচীন গ্রিক চিকিৎসাশাস্ত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আরও নির্বাচিত নিবন্ধ

উপবিষয়শ্রেণী

উপবিষয়শ্রেণী দেখতে [►] নির্বাচন করুন

বিষয়

উপবিষয়শ্রেণী দেখতে [দেখান] নির্বাচন করুন

উইকিপ্রকল্প জড়িত হন

সম্পাদক সংস্থান এবং উইকিপিডিয়ার ধর্ম-সম্পর্কিত নিবন্ধগুলি উন্নত করার জন্য অন্যান্য সম্পাদকদের সাথে সহযোগিতা করার জন্য, পরিদর্শন করুন উইকিপ্রকল্প ধর্ম

প্রবেশদ্বার