জেমি ভার্ডি
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জেমি রিচার্ড ভার্ডি[১] | ||
জন্ম | ১১ জানুয়ারি ১৯৮৭ | ||
জন্ম স্থান | শেফিল্ড, ইংল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি (১.৭৮ মিটার)[২] | ||
মাঠে অবস্থান | স্ট্রাইকার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | লিচেস্টার সিটি | ||
জার্সি নম্বর | ৯ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০২ | শেফিল্ড ওয়েডনেসডে ফুটবল ক্লাব | ||
২০০৩–২০০৭ | স্টকব্রীজ পার্ক স্টীলস ফুটবল ক্লাব | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৭-২০১০ | স্টকব্রীজ পার্ক স্টীলস ফুটবল ক্লাব | ১০৭ | (৬৬) |
২০১০-২০১১ | হেলিফ্যাক্স টাউন ফুটবল ক্লাব | ৩৭ | (২৭) |
২০১১-২০১২ | ফ্লীটউড টাউন ফুটবল ক্লাব | ৩৬ | (৩১) |
২০১২- | লিচেস্টার সিটি | ১১২ | (৩৯) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১৫– | ইংল্যান্ড | ৪ | (০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১২:৩৫, ৬-ই ডিসেম্বর, ২০১৫ (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা 21:51, ১২-ই অক্টোবর, ২০১৫ (UTC) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
জেমি রিচার্ড ভার্ডি (জন্ম ১১-ই জানুয়ারী, ১৯৮৭) একজন পেশাদার ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড় যিনি লিচেস্টার সিটি ও ইংল্যান্ডের জন্য ফুটবল খেলে থাকেন। তিনি মুলতঃ একজন স্ট্রাইকার হিসেবে খেলেন, কিন্তু মাঝে মাঝে তাকে উইঙ্গার হিসেবে খেলতেও দেখা যায়।
১৬ বছর বয়সে শেফিল্ড ওয়েডনেসডে দ্বারা রিলিজপ্রাপ্ত হওয়ার পর, ২০০৭ সালে মূল একাদশে যায়গা করে নেওয়া এবং নর্দার্ন প্রিমিয়ার লিগের দল হেলিফ্যাক্স টাউনে ২০১০ সালে যোগ দেওয়ার পূর্বে ভার্ডি তার সিনিয়র ক্যারিয়ারের সুচনা করেন স্টকব্রীজ পার্ক স্টীলস নামক ক্লাবে। প্রথম সীজনেই ২৬ গোল করে তিনি ক্লাবের "প্লেয়ার্স প্লেয়ার অব দ্যা ইয়ার" পুরস্কার নিজের করে নেন। এরপর ২০১১ সালের আগস্ট মাসে কনফারেন্স প্রিমিয়ার লিগের দল ফ্লীটউড টাউনে যোগ দেন। এবং তার নতুন ক্লাবের হয়ে প্রথম সীজনেই ৩১-টি লিগ গোল করে ক্লাবকে ডিভিশান জিতিয়ে দেন এবং দলের বর্ষসেরা পুরস্কারটি নিজের করে নেন।
ভার্ডি ২০১২ সালের মে মাসে ১ মিলিয়ন পাউন্ডের (১০ লক্ষ পাউন্ড বা প্রায় ১২ কোটি টাকা) নন-লিগ রেকর্ড ট্রান্সফার ফী-এর মাধ্যমে ফুটবল লিগ চ্যাম্পিয়নশীপের ক্লাব লিচেস্টার সিটিতে যোগ দেন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে ক্লাব চ্যাম্পিয়নশীপ জেতার পর তিনি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা ১১ ম্যাচে গোল করার মাধ্যমে তিনি রুড ফন নিস্টালরয়ের করা রেকর্ড (টানা ১০ প্রিমিয়ার লিগ ম্যাচে গোল করা) ভাঙেন। এই বছরই তিনি জাতীয় দলের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলেন।
ক্লাব ক্যারিয়ার
[সম্পাদনা]স্টকব্রীজ পার্ক স্টীলস
[সম্পাদনা]ভার্ডি দক্ষিণ ইয়র্কশায়ারের শেফিল্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার ক্যারিয়ারের সুচনা করেন স্টকব্রীজ পার্ক স্টীলসের যুবকদলের সাথে, ১৬ বছর বয়সে শেফিলদ ওয়েডনেসডে দ্বারা রিলিজপ্রাপ্ত হওয়ার পর।[৩] তিনি রিজার্ভ দলে খেলার মাধ্যমে শুরু করেন এবং পরবর্তীতে দলীয় ম্যানেজার গ্যারী মারোর তত্ত্বাবধানে ২০০৭ সালে মুলদলে খেলার সুযোগ করে নেন।[৪] এখানে তার সাপ্তাহিক বেতন ছিল ৩০ পাউন্ড।[৫] তার অসাধারন খেলার প্রদর্শন দেখে তার উপর ফুটবল লিগের অনেক দলের নজর পড়ে এবং ২০০৯ সালে তিনি ক্রু আলেক্সান্দ্রাতে এক সপ্তাহের ট্রায়ালে ছিলেন।[৬] কিন্তু কোনো ত্রান্সফার চুক্তি হয়নি। পরবর্তীতে তিনি রোদারহ্যাম ইউনাইটেডের একটি স্বল্প মেয়াদী চুক্তি নাকচ করেন।[৭]
হেলিফ্যাক্স টাউন
[সম্পাদনা]হেলিফ্যাক্স টাউনের ম্যানেজার নীল এস্পিন ২০১০ সালের জুন মাসে ১৫০০০ পাউন্ডের বিনিময়ে ভার্ডিকে সাইন করান। [৮][৯] হোম গ্রাউন্ডে বাক্সটন ফুটবল ক্লাবের বিপক্ষে তার অভিষেক হয় এবং দলের হয়ে জয়সুচক গোল করে ২-১ এ দলকে জয় এনে দেন।[১০] ভার্ডি একটি সফল সিজন কাটান ক্লাবের টপ স্কোরার হন ২৬ গোল করে, এবং প্ল্যায়ার্স প্ল্যায়ার অব দ্যা সীজন নির্বাচিত হন। সিজনের শেষের দিকে তিনি এক গোলের কারণে হ্যাট্রিকের হ্যাট্রিক করার সুযোগ হাতছারা করেন নান্টউইচ টাউনের বিপক্ষে।[১১] তার গোল ক্লাবকে ২০১০-১১ সীজনে নর্দার্ন প্রিমিয়ার লিগ জিততে সহায়তা করে।[১২] ২০১১-১২ সিজনে ভার্ডি হেলিফ্যাক্সের প্রথম ৪ ম্যাচে ৩ গোল করেন।
ফ্লীটঊড টাউন
[সম্পাদনা]হেলিফ্যাক্সে একবছরের কিছু বেশি সময় খেলার পর, এবং ২০১১-১২ সীজনে প্রথম ৪ ম্যাচে ৩ গোল করার পর, ভার্ডি কনফারেন্স প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ফ্লীটউড টাউনে অপ্রকাশিত ফী-র মাধ্যমে যোগ দেন।[১৩] একইদিনে তিনি তার অভিষেক ম্যাচ খেলেন ইয়র্ক সিটির বিপক্ষে যা গোলশূন্য ড্র ছিল।[১৪] তিনি তার নতুন ক্লাবের হয়ে প্রথম গোলটি করেন তৃতীয় ম্যাচে ৩-রা সেপ্টেম্বর কেটেরিং টাউন ফুটবল ক্লাবের বিপক্ষেএওয়ে ম্যাচে, তাও দুই গোল করে দলকে ৩-২ জয় এনে দেন। পরের সপ্তাহে তিনি আবার জোড়া গোল করেন ফ্লীটউডের ঘরের মাঠে গেইটসহেড ফুটবল ক্লাবের বিপক্ষে, যার মাঝে এক গোল ছিল অতিরিক্ত সময়ের গোল। তিনি টানা তিন ম্যাচেই জোড়া গোল করার অধিকারী হন যখন তিনি এওয়ে ম্যাচে এবসফ্লীট ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের বিপক্ষে জোড়া গোল করে দলকে ৩-১ গোলের ব্যাবধানে জয় এনে দেন। পরবর্তী একমাস তিনি গোল পাননি। এবং পুনরায় ১৮-ই অক্টোবর আলফ্রেটন টাউন ফুটবল ক্লাবের বিপক্ষে হ্যাট্রিক করে তার গোলক্ষরা কাটান।[১৫] ২০-ই সেপ্টেম্বর, তাকে সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠের বাইরে যেতে হয়, এটি এমন এক ম্যাচ ছিল যেখানে উভয় দল এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে দশজন খেলোয়াড় নিয়ে খেলেছিল।[১৬] হ্যাট্রিক করার চারদিন পর, ভার্ডি বাথ সিটির বিপক্ষে আরও দুইগোল করেন এবং দলকে ৪-১ গোলে জয় এনে দেন। যার মাধ্যমে ফ্লীটউড পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকা দল র্যাক্সহ্যাম ফুটবল ক্লাব থেকে মাত্র দুই পয়েন্টের ব্যাবধানে দ্বিতীয়তে অবস্থান করছিল।[১৭]
১২-ই নভেম্বর এফ.এ.কাপের প্রথম রাউন্ডে লিগ ওয়ানের দল উইকোম্ব ওয়ান্ডারার্সের বিপক্ষে দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন এবং ২-০ তে জয় পান।[১৮] পনের দিন পর, গেটসহেডের বিপক্ষে তার গোলের মাধ্যমে তিনি তার টানা ছয় ম্যাচ গোল করেন (১০ গোল);[১৯] এবং কনফারেন্স প্রিমিয়ারের নভেম্বরের মাসসেরা খেলোয়াড় পুরস্কার পান।[২০] ১৩-ই ডিসেম্বর, ক্যাপিটাল ওয়ান কাপে ইওভিল টাউনের বিপক্ষে অতিরিক্ত সময়ে গোল করলে, ফ্লিটউড কাপের দ্বিতীয় লেগে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করে।[২১]
১-লা জানুয়ারী, ২০১২, ভার্ডি সাউথপোর্টের বিপক্ষে ৬-০ গোলের জয়ের খেলায় জোড়া গোল করেন। ছয়দিন পর, কাপের তৃতীয় রাউন্ডে তাদের স্থানীয় প্রতিপক্ষ ব্ল্যাকপুলের কাছে নিজেদের ঘরের মাঠে ৫-১ গোলে পরাস্ত হয়।[২২] ম্যাচের পর, ব্ল্যাকপুল ম্যানেজার জেমির জন্য ক্লাবকে ৭৫০,০০০ পাউন্ডের অফার দেয়, যা ক্লাব নাকচ করে দেয়, বিনিময়ে ১ মিলিয়ন পাউন্ড চায় এই মর্মে যে জেমিকে ট্রান্সফারের পর পুনরায় ফ্লীটউডে লোনে খেলতে দেওয়া হবে।[২৩] নতুন বছরের প্রথম ৪ ম্যাচেই তিনি মোট ৬ গোলে করেন।[১৯] ২১-ই ফেব্রুয়ারি, তিনি সীজনের দ্বিতীয় হ্যাট্রিক করেন এবসফ্লীট ইউনাইটেডের বিপক্ষে ৬-২ গোলের জয়ে। যে জয় ফ্লীটউডকে পয়েন্ট টেবিলে র্যাক্সহ্যামের থেকে ২ পয়েন্ট এগিয়ে নেয় এবং তারা তাবিলের শীর্ষে পৌছে যায়।[২৪] জেমি ১৩-ই এপ্রিল লিঙ্কন টাউনের বিপক্ষে ২-২ গোলের ড্রয়ে জোড়া গোল করেন;[২৫] পরের দিন র্যাক্সহ্যাম ড্র করে গ্রিমসবি টাউনের বিপক্ষে, যা ফ্লিটউডকে কনফারেন্স চ্যাম্পিয়ন করে দেয় এবং তারা তাদের ক্লাব ইতিহাসে প্রথমবারের মত লিগ ওয়ানে উত্তীর্ণ হয়।[২৬] জেমি ভার্ডি সিজন শেষ করেন ৩১ লিগ গোল করে কনফারেন্স প্রিমিয়ারের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে।[২৭]
লিচেস্টার সিটি
[সম্পাদনা]২০১২-১৩ সীজন
[সম্পাদনা]২০১২ সালের ১৭-ই মে ঘোষণা করা হয় যে, ২০১২-১৩ সীজনে জেমি ভার্ডিকে ১ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে লিচেস্টার সিটি সাইন করাচ্ছে, যা স্বয়ং একটি রেকর্ড ট্রান্সফার ফী একজন নন-লিগ প্লেয়ারকে কেনার জন্য, যা শর্ত সাপেক্ষে ১.৭ মিলিয়ন পাউন্ড হতে পারে।[২৮] পরের দিনই ভার্ডি ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত তিন বছরের চুক্তি সই করেন।[২৯] ১৪-ই আগস্ট টরকাই ইউনাইটেদের বিপক্ষে লিগ কাপে তিনি অভিষেক ম্যাচ খেলেন। তিনি পূর্ণ সময়ই ম্যাচটি খেলেন এবং ৪-০ গোলের জয়ে তিনি শেষ গোলটি করেন হেডের মাধ্যমে।[৩০] চারদিন পর কিং পাওয়ার স্টেডিয়ামে লিচেস্টারের হয়ে ফুটবল লিগের অভিষেক ম্যাচ খেলেন পিটারবোরো ইউনাইটেডের বিপক্ষে এবুং ২-০ গোলের জয়ের ম্যাচে এন্ডি কিংকে একটি এসিস্ট করেন।[৩১] তিনি তার প্রথম লিগ গোল করেন ২৫-ই আগস্ট ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের বিপক্ষে ২-১ গোলে এওয়ে ডিফিটের ম্যাচে। সেপ্টেম্বরে তিনি বার্নলে এবং মিডলসবোরো ফুটবল ক্লাব|মিডলসবোরোর]] বিপক্ষে ২-১ গোলের জয়ে দুইটি জয়সুচক গোলই করেন।[১৯] লিচেস্টারে ভার্ডির প্রথম সীজন তেমন ভালো কাটেনি তার নিজের ফর্মহীনতার কারণে, এমনকি কিছু সিটি ফ্যান তো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে তাকে নিয়ে ব্যাঙ্গ করাও শুরু করে। এমনকি তিনি ক্লাব ছেরে দেওয়ার চিন্তাভাবনাও করেন। কিন্তু ক্লাব ম্যানেজার নাইজেল পিয়ারসন এবং সহকারী ম্যানেজার ক্রেইগ শ্যাক্সপিয়ার তাকে ক্লাবের সাথে থেকে খেলে যাওয়ার জন্য রাজি করান।[৩২]
ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]ক্লাব পর্যায়ে
[সম্পাদনা]- ৫-ই ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব | সীজন | লিগ | এফএ কাপ | লিগ কাপ | অন্যান্য | সর্বমোট | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ডিভিশন | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ||
হেলিফ্যাক্স টাউন | ২০১০-১১[৩৩] | নর্দার্ন প্রিমিয়ার লিগ | ৩৩ | ২৪ | — | — | ৪ | ২ | ৩৭ | ২৬ | ||
২০১১-১২[৩৪] | কনফারেন্স নর্থ | ৪ | ৩ | — | — | — | ৪ | ৩ | ||||
মোট | ৩৭ | ২৭ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৪ | ২ | ৪১ | ২৯ | ||
ফ্লীটউড টাউন | ২০১১-১২[৩৪] | কনফারেন্স প্রিমিয়ার | ৩৬ | ৩১ | ৬ | ৩ | — | ০ | ০ | ৪২ | ৩৪ | |
লিচেস্টার সিটি | ২০১২-১৩[৩৫] | ফুটবল লিগ চ্যাম্পিয়নশিপ | ২৬ | ৪ | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ০ | ২৯ | ৫ |
২০১৩-১৪[৩৬] | ৩৭ | ১৬ | ১ | ০ | ৩ | ০ | — | ৪১ | ১৬ | |||
২০১৪-১৫[৩৭] | প্রিমিয়ার লিগ | ৩৪ | ৫ | ২ | ০ | ০ | ০ | — | ৩৬ | ৫ | ||
২০১৫-১৬[৩৮] | ১৫ | ১৪ | ০ | ০ | ১ | ০ | — | ১৬ | ১৪ | |||
মোট | ১১২ | ৩৯ | ৫ | ০ | ৫ | ১ | ০ | ০ | ১২২ | ৪০ | ||
ক্যারিয়ার সর্বমোট | ১৮৫ | ৯৭ | ১১ | ৩ | ৫ | ১ | ৪ | ২ | ২০৯ | ১০৩ |
আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]- ১২-ই অক্টোবর ২০১৫ পর্যন্ত পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[৩৯]
জাতীয় দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
ইংল্যান্ড | ২০১৫ | ৪ | ০ |
মোট | ৪ | ০ |
পুরস্কার
[সম্পাদনা]ক্লাব
[সম্পাদনা]হেলিফ্যাক্স টাউন
[সম্পাদনা]ফ্লীটউড টাউন
[সম্পাদনা]- কনফারেন্স প্রিমিয়ার: ২০১১-১২[২৬]
লিচেস্টার সিটি
[সম্পাদনা]- ফুটবল লিগ চ্যাম্পিয়নশীপ: ২০১৩-১৪
ব্যক্তিগত
[সম্পাদনা]- কনফারেন্স প্রিমিয়ার মাসসেরা খেলোয়াড়: নভেম্বর, ২০১১[২০]
- কনফারেন্স প্রিমিয়ার সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২০১১-১২[২৭]
- লিচেস্টার সিটি প্ল্যায়ারস প্ল্যায়ার অব দ্যা সীজন: ২০১৩-১৪
- প্রিমিয়ার লিগ মাসসেরা খেলোয়াড়: অক্টোবর ২০১৫[৪০]
রেকর্ড
[সম্পাদনা]- লিচেস্টার সিটির হয়ে লিগ ম্যাচে টানা গোল করার রেকর্ড: টানা ১১ ম্যাচ (২৯-ই আগস্ট ২০১৫-২৮-ই নভেম্বর ২০১৫)[৪১]
- প্রিমিয়ার লিগে টানা ম্যাচ গোল করার রেকর্ড: ১১ (২৯-ই আগস্ট ২০১৫-২৮-ই নভেম্বর ২০১৫)[৪১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "List of Players under Written Contract Transferred Between 01/05/2012 and 31/05/2012"। The Football Association। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১২।
- ↑ "Player Profile"। F.C. Halifax Town। ১৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Jamie Vardy on Huddersfield's radar?"। Vital Huddersfield। ১৮ মে ২০১২। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Departure of Vardy"। Look Local। ৪ জুন ২০১০। ৩ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ Taylor, Daniel (৪ জুন ২০১৫)। "Unlikely lads Jamie Vardy and Charlie Austin share a path to England joy"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Vardy is on trial at Crewe"। The Star। Sheffield। ২১ জানুয়ারি ২০০৯। ৫ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Halifax beat League clubs to land Vardy"। The Star। Sheffield। ৩১ মে ২০১০। ৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১০।
- ↑ "Halifax Town: Aspin's excited about Vardy"। Halifax Courier। ১ জুন ২০১০। ১২ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১০।
- ↑ "Jamie Vardy's first club Stocksbridge Park Steels to name main stand after Leicester's record-breaking goal-scorer"। Daily Mail। ২৯ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Match Update"। F.C. Halifax Town। ২১ আগস্ট ২০১০। ২৪ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ "Match Report"। F.C. Halifax Town। ২৯ মার্চ ২০১১। ২ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১১।
- ↑ "A Season in Stats"। Northern Premier League। ১৯ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Vardy Joins Fleetwood"। Football Conference। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Fleetwood Town 0–0 York City"। BBC Sport। ২৬ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Alfreton 1-4 Fleetwood"। BBC Sport। ১৮ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood Town 5 - 2 Kidderminster"। BBC Sport। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood 4-1 Bath"। BBC Sport। ২২ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood 2-0 Wycombe"। BBC Sport। ১২ নভেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ ক খ গ "Jamie Vardy"। Soccerbase। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ "Talk of the Town Vardy Takes November Honour"। The Official Football Conference Website। ১ ডিসেম্বর ২০১১। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Yeovil 0-2 Fleetwood"। BBC Sport। ১৩ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood 1-5 Blackpool"। BBC Sport। ৭ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood reject Blackpool's Vardy bid"। Blackpool Gazette। ১১ জানুয়ারি ২০১২। ১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood 6-2 Ebbsfleet"। BBC Sport। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Fleetwood 2-2 Lincoln"। BBC Sport। ১৩ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ ক খ "Fleetwood Town reach Football League for first time"। BBC Sport। ১৪ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ ক খ "League Top Scorers"। bluesqfootball.com। ২১ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১২।
- ↑ Bailey, Graeme। "Foxes agree record Vardy deal"। Sky Sports। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১২।
- ↑ "Jamie Vardy Signs For City"। Leicester City। ২০ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১২।
- ↑ "Torquay 0-4 Leicester"। BBC Sport। ১৪ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Leicester 2-0 Peterborough"। BBC Sport। ১৮ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ Jamie Vardy: Leicester City striker's remarkable rise
- ↑ "Games played by Jamie Vardy in 2010/2011"। Shaymen Down South। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ "Games played by Jamie Vardy in 2011/2012"। Soccerway। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Games played by Jamie Vardy in 2012/2013"। Soccerbase। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Games played by Jamie Vardy in 2013/2014"। Soccerbase। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Games played by Jamie Vardy in 2014/2015"। Soccerbase। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Games played by Jamie Vardy in 2015/2016"। Soccerbase। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে "জেমি ভার্ডি"। ন্যাশনাল ফুটবল টিমস। বেঞ্জামিন স্ট্রাক-জিমারমান। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Jamie Vardy: Leicester striker named October player of month"। BBC Sport। ১০ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ "Five Unbreakable Leicester City Records"। Leicester City FC। ১১ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- সকারবেসে জেমি ভার্ডি (ইংরেজি)
- সকারওয়েতে জেমি ভার্ডি (ইংরেজি)
- ১৯৮৭-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ইংরেজ ফুটবলার
- ফুটবল উইঙ্গার
- ফুটবল ফরোয়ার্ড
- শেফিল্ড ওয়েঞ্জডে ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- স্টকসব্রিজ পার্ক স্টিলস ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- লেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- ইংল্যান্ডের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- জাতীয় লিগের (ইংরেজ ফুটবল) খেলোয়াড়
- ফ্লিটউড টাউন ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- ফুটবল ক্লাব হ্যালিফ্যাক্স টাউনের খেলোয়াড়
- প্রিমিয়ার লিগের খেলোয়াড়
- শেফিল্ডের ফুটবলার
- ইংরেজ ফুটবল লিগের খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরো ২০১৬-এর খেলোয়াড়