বিষয়বস্তুতে চলুন

চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার প্রতিষ্ঠান

স্থানাঙ্ক: ২২°৩১′৩২.৪৭″ উত্তর ৮৮°২০′৪৭.৬৮″ পূর্ব / ২২.৫২৫৬৮৬১° উত্তর ৮৮.৩৪৬৫৭৭৮° পূর্ব / 22.5256861; 88.3465778
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার প্রতিষ্ঠান
মানচিত্র
ভৌগোলিক অবস্থান
অবস্থান১) ৩৭, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, কলকাতা ৭০০ ০২৬
২) ডি জে ব্লক,অ্যাকশন এরিয়া ১, ২৯৯ নম্বর স্ট্রীট, নিউটাউন, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
স্থানাঙ্ক২২°৩১′৩২.৪৭″ উত্তর ৮৮°২০′৪৭.৬৮″ পূর্ব / ২২.৫২৫৬৮৬১° উত্তর ৮৮.৩৪৬৫৭৭৮° পূর্ব / 22.5256861; 88.3465778
সংস্থা
যত্ন ব্যবস্থাপাবলিক
তহবিলসরকার
ধরনহাসপাতাল
অধিভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
পরিষেবা
মানদণ্ডআঞ্চলিক ক্যান্সার কেন্দ্র
শয্যা৬৬০[]
ইতিহাস
চালু২ জানুয়ারি ১৯৫০ (1950-01-02)
সংযোগ
ওয়েবসাইটwww.cnci.ac.in উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার প্রতিষ্ঠান বা চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউট (সিএনসিআই) হল ভারতের পঁচিশটি আঞ্চলিক ক্যান্সার চিকিৎসা ও গবেষণার অন্যতম প্রতিষ্ঠান।[][][] প্রতিষ্ঠানটি দক্ষিণ কলকাতার যতীন দাস পার্ক মেট্রো স্টেশনের কাছেই আবস্থিত। ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২ জানুয়ারি এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে রসায়নশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রসায়ন বিজ্ঞানী ইরেন জোলিও-ক্যুরিদেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের দানের জমি ও সম্পত্তির উপর প্রতিষ্ঠার কারণে চিত্তরঞ্জন দাশের নামেই নামাঙ্কন করা হয়।

দ্বিতীয় ক্যাম্পাস

[সম্পাদনা]

২০২০ খ্রিস্টাব্দের ১৯ আগস্ট হতে বহির্বিভাগের রোগীর পরিষেবা কলকাতার রাজাহাটস্থিত আধুনিকতম প্রযুক্তি সম্বলিত ৪৬০ শয্যা বিশিষ্ট নতুন ক্যাম্পাসে শুরু হয়।[] কলকাতার নিউ টাউনে চিত্তরঞ্জন ক্যানসার হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসটি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীনে তৈরি করা হয়েছে। ভবনে নিউক্লিয়ার মেডিসিন (পিইটি), ৩.০ টেসলা এমআরআই, ১২৮ স্লাইস সিটি স্ক্যানার, রেডিওনিউক্লাইড থেরাপি ইউনিট, এন্ডোস্কোপি স্যুট, আধুনিক ব্র্যাকিথেরাপি ইউনিট ও ৬৫০টি শয্যাসহ ক্যান্সার চিকিৎসার অত্যাধুনিক ব্যবস্থা করা হয়েছে।[][],এছাড়াও রোগীর আত্মীয়দের থাকার জন্য অতিথিনিবাস, চিকিৎসকদের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ১০০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই হাসপাতালে ৭৫০টি শয্যার পরিকল্পনা আছে। ২০২২ খ্রিস্টাব্দের ৭ জানুয়ারি শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধন করেন।[] এখনও পর্যন্ত ৫৩০ কোটি টাকার অর্থ ব্যয় হয়েছে, যার মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ৪০০ কোটি এবং বাকিটা ৭৫:২৫ অনুপাতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ব্যয় করছে।[][] প্রতিষ্ঠানটি এক অত্যাধুনিক ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্র হিসাবেও কাজ করবে।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "GOVT REVIEW ON THE WORKING OF CNCI, KOLKATA, DURING THE YEAR 2OI8-I9." (পিডিএফ)স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক (ভারত)। ২৩ ডিসে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসে ২০১৯ 
  2. "Chittaranjan National Cancer Institute Official Website."। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১১ 
  3. WHO India. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ এপ্রিল ২০১২ তারিখে
  4. Government of India. 'National Cancer Control Programme'. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ অক্টোবর ২০১১ তারিখে
  5. "Central Government's Chittaranjan National Cancer Institute (CNCI) starts its OPD services from its new campus at Rajarhat, Kolkata"প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো। নতুন দিল্লি। ২০ আগস্ট ২০২০। ১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২০ 
  6. Luthra, Swati (৬ জানুয়ারি ২০২১)। "PM Modi to inaugurate second CNCI campus in Kolkata"মিন্টনতুন দিল্লি। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০২১ 
  7. "PM Modi to virtually inaugurate second CNCI campus in Kolkata tomorrow"এএনআই। ৬ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০২১ 
  8. "Narendra Modi: শুক্রবার শহরে 'হাজির' মোদী, করবেন ক্যানসার হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উদ্বোধন"আনন্দবাজার পত্রিকাকলকাতা। ৬ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০২১ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]