বিষয়বস্তুতে চলুন

উইকিপিডিয়া:রচনাশৈলী নির্দেশনা/ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এই সম্পূরক সহায়িকা পাতাটির উদ্দেশ্য হল ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের নিরপেক্ষ ও বিশ্বকোষীয় শৈলী নিশ্চিতকরণ এবং একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ লিখন-কাঠামো অনুসরণ করে উক্ত নিবন্ধসমূহ সহজবোধ্যভাবে রচনার লক্ষ্যে এ সম্পর্কিত সম্পাদনার জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা তৈরি করা। প্রদত্ত নিয়মাবলী প্রকৃতপক্ষে কোন সীমাবদ্ধকরণ নয়। একটি লিখনপদ্ধতি প্রায়শই অপরটির তুলনায় ভাল হতে পারে, কিন্তু সকলেই যদি একটি লিখনপদ্ধতি অনুসরণ করে, তবে উইকিপিডিয়া পঠন ও ব্যাবহারের জন্য অপেক্ষাকৃত সহজতর হবে, ফলে নিবন্ধ লিখন ও সম্পাদনার জন্য বারবার তা উল্লেখ করার প্রয়োজন হবে না এই সহায়িকাটি যে কোন আবেদন, পরামর্শ, আলোচনা এবং সম্পাদনার জন্য উন্মুক্ত।

ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের জন্য কি কি ধরনের তথ্যের উৎস বা তথ্যসূত্র নির্ভরযোগ্য তা নিয়ে সম্পাদকদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরত্তপুরন যে বিষয়টি মনে রাখা প্রয়োজন তা হল, সকল নিবন্ধ এবং তথ্যের উৎসই WP:NOR, WP:V. এবং WP:NPOV এ সকল উইকি নীতিমালাসমূহের আওতায় গ্রহণযোগ্য হতে হবে।

নিবন্ধসমূহের সাধারণ কাঠামো

[সম্পাদনা]

ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহকে সাধারণভাবে নিম্নোক্ত নীতিমালা মেনে চলতে হবে:

  • সাধারণভাবে, প্রতিটি নিবন্ধের শিরোনাম মোটা অক্ষরে লিখতে হবে এবং এরপর নিবন্ধের শিরোনামটিকে সংজ্ঞায়িত করতে হবে।[]
  • প্রতিটি নিবন্ধতেই শুরু থেকে পর্যায়ক্রমিকভাবে গুরুত্ব অনুসারে সংশ্লিষ্ট লক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ করতে হবে এবং বিশেষভাবে আলাদা বিষয়গুলো পরে উল্লেখ করতে হবে। দীর্ঘ নিবন্ধসমূহে সম্পর্কিত কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বিশদভাবে আলোচিত আলাদা পাতাসমূহ উক্ত অনুচ্ছেদে এক বা একাধিক সংযোগের মাধ্যমে যুক্ত করতে হবে।
  • নিবন্ধের সমাপ্তিতে, নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদসমূহ প্রদত্ত পর্যায়ক্রম অনুসারে প্রদান করতে হবে;' আরও দেখুন' (নিবন্ধের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য নিবন্ধসমূহের জন্য), 'তথ্যসূত্র' (নিবন্ধের নির্ভরযোগ্যতার জন্য), এবং 'বহিঃসংযোগ' (নিবন্ধ সম্পর্কিত সহায়ক এক বা একাধিক ওয়েব পাতার সংযোগ প্রদানের জন্য)।
  • প্রতিটি নিবন্ধকে কমপক্ষে একটি ইসলাম বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

ব্যাকরণিক মানদণ্ড নির্ধারণ

[সম্পাদনা]

আরবি প্রতিবর্ণীকরণ

[সম্পাদনা]

আরবি শব্দকে কীভাবে বাংলায় প্রতিবর্ণীকরণ করতে হয় এবং তা কীভাবে উইকিপিডিয়ায় ব্যবহার করতে হয় তা জানতে উইকিপিডিয়া:রচনাশৈলী নির্দেশনা/আরবি এখানে বিস্তারিত নির্দেশনা দেখুন। নিয়মানুসারে, আরবি বর্ণসমূহের উপরে ও নিচে যে সকল চিহ্ন আলাদা করা যায় সে সকল চিহ্নকে নিবন্ধের শিরোনামে বা লেখায় ব্যবহার করা যাবে না (শুধুমাত্র শব্দতত্ত্ব অনুচ্ছেদে)। আঈন (ع) এবং হামজা (ء) বর্ণসমূহের পরিবর্তে সম্মানসূচকভাবে যথাক্রমে (`) এবং (') চিহ্নসমূহ ব্যবহার করতে হবে।

নিবন্ধের প্রথম লাইনেই প্রকৃত আরবি শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আপনি যদি আরবি না জানেন, তাহলে আলাপ পাতার শীর্ষে {{আরবি}} টেমপ্লেটটি যুক্ত করুন যাতে এটি আরবি জানে এমন কাওকে নিবন্ধটিকে সম্পূর্ণ করার জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

অনুবাদ

[সম্পাদনা]

নিবন্ধ লেখার সময় যদি সম্ভব হয় তবে আরবি পরিভাষাসমূহ আদর্শ বাংলায় অনুবাদ করতে হবে, তবে অর্থ পরিবর্তিত বা দুর্বোধ্য করা যাবে না। যেমন আল্লাহ শব্দের অনুবাদ হিসেবে ঈশ্বর ব্যবহার করা যেতে পারে (বাংলা উইকিপিডিয়ার সম্পাদকগণের মধ্যে এ ক্ষেত্রে দ্বিমত থাকতে পারে, ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত নয়), কিন্তু দ্বীন শব্দের আভিধানিক অনুবাদে পন্থা শব্দটির ব্যবহার ইসলামে উক্ত পরিভাষাটির বিশেষ মর্মার্থকে অস্পষ্ট করে তুলবে (যদিও এক্ষেত্রে "জীবনব্যবস্থা" শব্দটি অনুবাদ হিসেবে আপেক্ষিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে)।

টেমপ্লেটসমূহ

[সম্পাদনা]

ইসলাম সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহ সম্পাদনা করার সময় প্রয়োজনীয় বিভিন্ন টেমপ্লেট উইকিপিডিয়া:রচনাশৈলী নির্দেশিকা/ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধ/টেমপ্লেট-এ পাওয়া যেতে পারে; অন্যান্য টেমপ্লেটের জন্য দেখুন উইকিপিডিয়া:বার্তা টেমপ্লেট

ইসলামী সম্মানসূচক উপাধিসমূহ

[সম্পাদনা]

উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষ প্রকৃতিকে বজায় রাখার জন্য, সাধারণভাবে ইসলামী সম্মানসূচক উপাধিসমূহ (বাংলা অথবা আরবি) নিবন্ধ থেকে অপসারণ করতে হবে, যদি না সেগুলো কোন উক্তির ভেতরে উল্লেখিত থাকে।

আল্লাহ

[সম্পাদনা]

আল্লাহ শব্দের বিভিন্ন সম্মানসূচক উপাধি রয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়

  • তাআ'লা অথবা সম্পূর্ণ অংশ সুবহানা ওয়া'তাআলা, অর্থ "তিনিই (আল্লাহ) সকল প্রশংসা ও মর্যাদার অধিকারী" — এক্ষেত্রে পরামর্শ হল উক্ত উপাধিটি মুছে ফেলুন

আরবি ব্যতীত অন্য যে কোন ভাষার উক্তি ছাড়া আল্লাহ শব্দটিকে এর অনুদিত শব্দ ঈশ্বর দ্বারা স্থানান্তর করতে হবে। ছাড়াও, নিবন্ধে প্রথমবারে ঈশ্বর শব্দটি উল্লেখ করার সময় তা প্রদত্ত পদ্ধতিতে সংযোগ দিতে হবে: [[ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর|ঈশ্বর]]। (বাংলা উইকিপিডিয়ার সম্পাদকগণের মধ্যে আল্লাহ শব্দটি স্থানান্তরের ক্ষেত্রে দ্বিমত ও বিতর্ক থাকতে পারে, ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত নয়, অনেকেই ঈশ্বর শব্দটি নিয়ে আপত্তি করেন, অনেকে ঈশ্বর শব্দটির পরিবর্তে সৃষ্টিকর্তা শব্দটির ব্যবহারের পক্ষে মত প্রকাশ দেন।)

কুরআন

[সম্পাদনা]
  • পবিত্র কুরআন (বা পবিত্র কুর'আন, পবিত্র কোরআন, ইত্যাদি.) — করনীয় হল NPOV অনুসারে কুরআন দ্বারা স্থানান্তর করতে হবে। কারণ: কোন গ্রন্থকে পবিত্র ডাকার অর্থ হল এর একটি মূল্যায়ন বিচার করা যা উইকিপিডিয়ার জন্য সঠিক নয়।

মুহাম্মদ

[সম্পাদনা]

মুহাম্মাদ শব্দের জন্য বেশ কিছু সম্মানসূচক উপাধি রয়েছে যেগুলো সাধারণভাবে নিবন্ধে ব্যবহার করা যাবে না। এগুলোর মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত একটি সম্মানসূচক উপাধি হলো:

  • হজরত, মহানবী বা নবী করিম; যা "মুহাম্মাদ"এর পরিবর্তে অথবা পূর্বে ; অথবা "মুহাম্মাদ" এর পূর্বে শুধু নবীকরনীয় হল সহজকরণ এবং NPOV অনুসারে এর পরিবর্তে শুধু "মুহাম্মাদ" লেখা। তবে যদি এটি নিবন্ধের শুরুতে উল্লেখ করা হয় তবে প্রয়োজনে একে "ইসলামের নবী, মুহাম্মাদ" বা "ইসলামের কেন্দ্রীয় নবী/ইসলামের প্রধান নবী মুহাম্মদ" আকারে লেখা যেতে পারে।
  • , অথবা পূর্ণ "দয়া ও শান্তি বর্ষিত হোক তার উপর", মুহাম্মাদ অথবা ইসলামী নবীর পর — পরামর্শ হল মুছে ফেলুন
  • সা, সাঃ অথবা সম্পূর্ণ সংস্করণ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, দ এর অপর সংস্করণ, যা ইসলামীভাবে "মুহাম্মাদ" এর নামের পর ব্যবহৃত হয় — পরামর্শ হল মুছে ফেলুন (সাঃ অপসারণের প্রশ্নে বাংলা উইকিপিডিয়ার সম্পাদকগণের মধ্যে বিতর্ক হয়ে থাকে, এবং নতুন সম্পাদকদের মধ্যে বারংবার সাঃ যোগ করার প্রবণতা দেখা যায়, ঐক্যমত্য সুপ্রতিষ্ঠিত নয়, অনেক পুরনো অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীও সাঃ ব্যতিরেকে মুহাম্মাদ বিষয়ক সম্পাদনায় ধর্মবিশ্বাসের কারণে অস্বস্তি বোধ করেন। বাংলা উইকিপিডিয়ার কিছু ব্যবহারকারী মুহাম্মাদ নিবন্ধের শুরুতে ইসলামে মুহাম্মাদের নামের পর সাঃ এর গুরুত্ব উল্লেখ করে এবং মুহাম্মাদ নিবন্ধে ইসলামে (সাঃ) এর ব্যবহার নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট পৃথক অনুচ্ছেদ যুক্ত করে পরবর্তীতে আর আলদাভাবে সাঃ যুক্ত না করার পরামর্শ দিয়েছেন, আবার কিছু ব্যবহারকারী নিবন্ধে সাঃ যুক্ত না করে মুসলিম পাঠকদেরকে মনে মনে সাঃ পাঠের পরামর্শ দিয়েছেন।)

ফেরেশতা ও নবীগণ

[সম্পাদনা]

ফেরেশতা ও নবীগণের ক্ষেত্রে সম্মানসূচক উপাধি হল:

  • আঃ অথবা সম্পূর্ণ আলাইহি-আস-সালাম, উদাহরণস্বরূপ, ঈসা (আঃ) – পরামর্শ হল মুছে ফেলুন

সাহাবীগণ

[সম্পাদনা]

সাহাবীদের জন্যএকটি সম্মানসূচক উপাধি রয়েছে যা হল:

  • রাঃ বা পূর্ণ সংস্করণ রাদিয়া-আল্লাহু তাআ'লা (আন-হু/আন-হা/আন-হুম/আন-হুমা) – যথাক্রমে একজন সাহাবীর জন্য, একজন সাহাবীয়ার জন্য এবং দুই অথবা ততোধিক সাহাবার জন্য – এক্ষেত্রে পরামর্শ হল মুছে ফেলুন

অন্যান্য ব্যক্তিগণ

[সম্পাদনা]

সম্মানসূচক উপাধির মধ্যে আরও থাকতে পারে:

  • রহ অথবা সম্পূর্ণ সংস্করণ রহমতুল্লাহ আলাইহি - উচ্চ স্বীকৃত ইসলামী পণ্ডিতগণ-এর জন্য - পরামর্শ হল মুছে ফেলুন

সন্ত্রাসবাদ

[সম্পাদনা]

সন্ত্রাসবাদ শব্দটির ব্যবহার বিতর্কিত হতে পারে; দেখুন পক্ষপাতের সম্ভাবনাযুক্ত শব্দ। কোন একটি ধারাবাহিক প্রমাণিত ভিত্তির উপর সিদ্ধান্ত নিয়ে শব্দটি ব্যবহার করতে হবে।

বিষয়শ্রেণী নির্ধারণ

[সম্পাদনা]

বিপুল সংখ্যক ইসলাম নিবন্ধ উপস্থিত থাকা, পাশাপাশি নতুন করে জমা হওয়া ইসলাম নিবন্ধসমূহক বিষয়শ্রেণী:ইসলাম-এ (এবং একইভাবে অন্যান্য উপ-বিষয়শ্রেণীর ক্ষেত্রেও) আলাদাভাবে খুঁজে পেতে অসুবিধা হওয়ার কারণে, নিবন্ধসমূহকে বিষয়শ্রেণীসমূহে সঠিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। কিছুটা বিস্তৃত আকারে এটি করা হলেও প্রায়শই নতুন সম্পাদকগণ এইসকল অধিকসংখ্যক কৌশলগত বিষয়শ্রেণী সম্পর্কে অবগত থাকেন না (উদাহরণস্বরূপ, বিষয়শ্রেণী:ফিকহ)। একটি নিবন্ধকে অবশ্যই একাধিক বিষয়শ্রেণীতে রাখা যেতে পারে (এবং সাধারণত রাখাও হয়), কিন্তু অধিকসংখ্যক বিষয়শ্রেণীর গোলযোগ এড়াতে নিবন্ধগুলোকে সাধ্যানুযায়ী ন্যুনতম সংখ্যক বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিৎ।

ইসলাম বিষয়শ্রেণী

[সম্পাদনা]

উপরোল্লিখিত 'জমা হওয়া' সমস্যার কারণে, সম্পাদকগণকে বিষয়শ্রেণী:ইসলাম ভালভাবে নিয়মিত পরখ করে দেখা উচিৎ, কারণ এখানে ক্রমাগত নতুন ইসলাম নিবন্ধগুলো অন্তর্ভুক্ত হলেও সেগুলোকে আলাদাভাবে বাছাই করে বিষয়শ্রেণী:ইসলাম-এর উপবিষয়শ্রেনীগুলোর অন্তত একটিতে করে রাখা গেলে অধিক ভাল হয়।

ইসলাম বিষয়শ্রেণীতে নিবন্ধ অন্তর্ভুক্ত করতে যে সকল শর্ত পুড়ন করা প্রয়োজন সেগুলো হল: বিষয়শ্রেণী:ইসলাম

  • যে সকল নিবন্ধ স্পষ্টভাবে ইসলামের কোন প্রধান বা সুপরিচিত অভিমতের প্রতিনিধিত্ব করে, যেমন আল্লাহ, কুরআন এবং মুহাম্মাদ
  • যে সকল নিবন্ধ উপরের শর্ত পূরণ করতে পারবে না সেগুলোকে কোন উপবিষয়শ্রেনীতে যোগ করা যাবে না।

ইসলামের বিভাজনসমূহ

[সম্পাদনা]

বিষয়শ্রেণী:ইসলামী গোষ্ঠী তে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

সুন্নি, শিয়া, সুফি এবং আহমদিয়া ইসলাম

[সম্পাদনা]

বিষয়শ্রেণী:ইসলামী গোষ্ঠী তে এদের জন্য উপবিষয়শ্রেনী রয়েছে।

ব্যক্তি

[সম্পাদনা]

মুসলিমদের সম্পর্কে বহু ইসলাম সম্পর্কিত নিবন্ধ রয়েছে। এদেরকে বিষয়শ্রেণী:মুসলিম -র মত বিষয়শ্রেণীতে অথবা বিষয়শ্রেণী:ইসলামের খলিফা, বিষয়শ্রেণী:ইমাম এবং বিষয়শ্রেণী:জাতীয়তা অনুযায়ী মুসলিম প্রভৃতির ন্যায় উপবিষয়শ্রেনীতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শুধুমাত্র সরবচ্চ উল্লেখ্য বা খ্যাতিমান মুসলিম ব্যক্তিদেরকে বিষয়শ্রেণী:মুসলিম-এ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

অসম্পূর্ণ

[সম্পাদনা]

বর্তমানে অসম্পূর্ণ বিষয়শ্রেণীর জন্য ৬ টি উপবিষয়শ্রেনী রয়েছে:

হাদিস

[সম্পাদনা]

হাদিস এর উপর নিবন্ধসমুহে হাদিসের নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। হাদিসের নির্ভরযোগ্যতার ক্ষেত্রে চারটি সাধারণ শ্রেণীবিভাগ হল:

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

যে কোন ভাল বিশ্বকোষের ক্ষেত্রে, প্রতিটি নিবন্ধে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র প্রদান করতে হবে। তথ্যসূত্র ও উৎস প্রধানত দুই ধরনের: নিবন্ধের মধ্যস্থিত (উদাহরণস্বরূপ, কোন কুরআনের আয়াত) এবং নিবন্ধের শেষে অবস্থিত। তথ্যসূত্র প্রদানে মানদণ্ড বজায় রাখার জন্য নিম্নোক্ত পরামর্শসমূহ প্রদান করা হল।

তথ্যসূত্রবিহীন নিবন্ধসমূহ

[সম্পাদনা]

যে সকল নিবন্ধে তথ্যসূত্র নেই তাদের শীর্ষে {{Unreferenced}} ট্যাগ লাগাতে হবে।

যদি শেষের দিকেও, মূল রচনার কিছু অংশকে দুর্বল বলে মনে হয়, সেক্ষেত্রে উক্ত দাবির পরপরই তাৎক্ষনিকভাবে {{Citation needed}} ট্যাগ যুক্ত করতে হবে।

মূল রচনা সম্বলিত তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

অন্যান্য উইকিপ্রকল্পে প্রচলিত সাধারণ তথ্যসূত্র ছাড়াও, উইকিপ্রকল্প ইসলাম-এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধরনের তথ্যসূত্রের উল্লেখ পদ্ধতি রয়েছে, যেগুলো হল:

কুরআনের অনুবাদসমূহ

[সম্পাদনা]

উইকিপিডিয়ার ইসলাম নিবন্ধে কার অনুবাদ ব্যবহার তা নিয়ে কোন সুনির্দিষ্ট ঐক্যমত্য কিংবা বাধ্যতা নেই। তবে, যে কোন নিবন্ধে, কুরআন-এর যে কোন অনুবাদ ব্যাবহারের ক্ষেত্রে সেই অনুবাদ উৎসের নাম নিবন্ধে প্রদান করতে হবে। {{Cite quran}} নামে একটি টেমপ্লেট রয়েছে যা কুরআনের অনুবাদ উল্লেখের সময় ব্যবহার করা যেতে পারে যাতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে USC-MSA এর ইউসুফ আলী, পিকথাল এবং শাকির এর অনলাইন ইংরেজি অনুবাদের সাথে সংযোগ প্রদর্শন করে। অন্যান্য অনুবাদকগণের তথ্যসূত্রও এই টেম্পলেটের মাধ্যমে প্রদান করা যায়।

কুরআন ও হাদিস

[সম্পাদনা]

উইকিপিডিয়া:প্রাথমিক এর সংজ্ঞা অনুসারে, কোরআন এবং হাদিসকে প্রাথমিক উৎস হিসেবে ধরা হবে। তবে কোন ব্যক্তিগত দাবি বা তথ্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেগুলো ব্যাবহার করা যাবে না যদি না পাশাপাশি নির্ভরযোগ্য দ্বিতীয় ধাপের মাধ্যমিক উৎস থেকে তার সমর্থনে কোন তথ্যসূত্র উপস্থিত না করা হয়।কোন বিষয় সরাসরি উল্লেখ করার জন্য প্রাথমিক উৎস ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু যদি পাশাপাশি কোন দ্বিতীয় ধাপের উৎস থেকে তথ্যসূত্র দেয়া হয় তবে তা আরও ভাল দেখায়। যে সকল নিবন্ধে দ্বিতীয় উৎসএর তথ্যসূত্র ব্যতীত শুধুমাত্র কোরআন ও হাদিসের তথ্যসূত্র দেয়া আছে, সে সকল নিবন্ধে {{Primary sources}} অথবা {{Religious text primary}}, অথবা {{primary source-inline}} ট্যাগ শীর্ষে যোগ করতে হবে।

ধর্মীয় উৎস

[সম্পাদনা]

ইসলামে ধর্মীয় বিধিবিধান এবং পাণ্ডিত্যের ক্ষেত্রে সঙ্ঘবদ্ধ গবেষণাকর্ম অথবা স্বীকৃত ধর্মতত্ত্বিক পণ্ডিতগণের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মীয় ব্যক্তিবর্গ বা সংস্থাসমূহের সিদ্ধান্ত এবং স্বীকৃত ও সম্মানিত ধর্মীয় শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞদের সাময়িকী বা প্রকাশনা ও ধর্মীয় বিধিবিধান এবং নিবন্ধের কোন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ উপস্থাপনকারী অভিমতের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র হিসেবে গণ্য হতে পারে। শুধু একজনের অভিমত সাধারণত ধর্মীয় অভিজ্ঞতা বা নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে না। কোন বিষয়ে অনুপস্থিত তথ্যপ্রমাণ অথবা কোন শীর্ষস্থানীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান বা সম্প্রদায়ের বিশেষজ্ঞের সুনাম অথবা কোন একক ব্যক্তি বা ধর্মতাত্ত্বিকের অভিমত সাধারণভাবে ধর্মীয় অভিমত উপস্থাপনের জন্য নির্ভরযোগ্য হবে না।

সাম্প্রতিক সময়ের বা শতকের উৎস ২য় উৎস বলে গণ্য হবে না। প্রাথমিক সূত্র ছাড়া অন্য যে কোন গ্রহণযোগ্য ঐতিহ্যবাহী উৎস দ্বিতীয় উৎস বলে গণ্য হবে। উদাহরণস্বরূপ, আল-গাজ্জালির লেখা গ্রন্থ আশআরী মতবাদের কোন লেখার জন্য দ্বিতীয় উৎস, কিন্তু আল-গাজ্জালি নিবন্ধের জন্য প্রাথমিক উৎস।

নিবন্ধের শেষে তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

নিবন্ধের শেষে বিভিন্ন গ্রন্থ , সাময়িকী, এবং অন্যান্য উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যসূত্র সংযুক্ত থাকবে। এ সকল ক্ষেত্রে এ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যসূত্র টেমপ্লেট ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হল।

গণমাধ্যম

[সম্পাদনা]

চিত্র

[সম্পাদনা]

ভিডিও

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. যে সকল নিবন্ধের বর্ণনামূলক শিরোনাম রয়েছে, যেগুলো নিজেই নিজের শিরোনামকে ব্যাখ্যা করে, তাদের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম।