বিষয়বস্তুতে চলুন

আন্তর্জাতিক মান পুস্তক সংখ্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Faruqbinhabib (আলোচনা | অবদান)
বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বার''' (আইএসবিএন) (মাঝেমধ্যে এভাবে [[ইংরেজির আইপিএ ছক|উচ্চারিত]] হয়: {{IPA|[ˈɪzbən]}}) বা '''আন্তর্জাতিক মান পুস্তক সংখ্যা''' সকল বইয়ের [[বারকোড]] চিহ্নিতকরণের জন্য ব্যবহৃত একটি অনন্য সংখ্যায়ন পদ্ধতি যা বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাজ্যে এই সংখ্যায়ন পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়। এর পত্তন করে যুক্তরাজ্যের বই ও স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রেতা [[ডব্লিউএইচ স্মিথ]]। প্রথমে এটি নয় ডিজিটের সংখ্যা ছিল এবং প্রাথমিক নাম ছিল ''স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বারিং'' বা এসবিএন। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে [[আন্তর্জাতিক মান সংস্থা]] এটিকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেয়; এবং এর প্রমিত রূপ নির্ধারণ করা হয় [[আইএসও ২১০৮]] -এর মাধ্যমে। এর অণুরুপ অন্য একটি সংখ্যায়ন পদ্ধতি হচ্ছে [[আইএসএসএন]] বা [[আন্তর্জাতিক মান ক্রমিক সংখ্যা]] যা মূলত পত্র-পত্রিকা এবং সাময়ীকির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের [[জানুয়ারি ১]] তারিখ থেকে আইএসবিএন -কে ১৩-ডিজিটের সংখ্যায় উন্নীত করা হয়েছে।<ref>As explained in this [http://www.lac-bac.gc.ca/iso/tc46sc9/isbn.htm summary document] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070610160919/http://www.lac-bac.gc.ca/iso/tc46sc9/isbn.htm |তারিখ=১০ জুন ২০০৭ }} from ISO</ref> এই সংখ্যায়নের সকল দায়দায়িত্ব বহনকারী হচ্ছে: [[টিসি ৪৬/এসসি ৯]]। ১৯৯০ দশকের শেষার্ধে বাংলাদেশে প্রকাশনা শিল্পে আইএসবিএন প্রবর্তিত হয়। বাংলাদেশের [[জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র]] প্রতিটি প্রকাশনা সংস্থার জন্য একটি সংখ্যাক্রম বরাদ্দ করে যার ভিত্তিতে ঐ প্রকাশনা সংস্থা তার প্রকাশিত গ্রন্থের আন্তজার্তিক সংখ্যায়ন করে থাকে। এই সংখ্যা গ্রন্থের ক্রেডিট পাতায় মুদ্রিত হয়।
'''ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বার''' (আইএসবিএন) (মাঝেমধ্যে এভাবে [[ইংরেজির আইপিএ ছক|উচ্চারিত]] হয়: {{IPA|[ˈɪzbən]}}) বা '''আন্তর্জাতিক মান পুস্তক সংখ্যা''' সমস্ত বইয়ের [[বারকোড]] চিহ্নিতকরণের জন্য ব্যবহৃত একটি অনন্য সংখ্যায়ন পদ্ধতি, যা বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাজ্যে এই সংখ্যায়ন পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়। এর পত্তন করেন যুক্তরাজ্যের বই ও স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রেতা [[ডব্লিউএইচ স্মিথ]]। প্রথমে এটি নয় ডিজিটের সংখ্যা ছিল এবং প্রাথমিক নাম ছিল ''স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বারিং'' বা এসবিএন। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে [[আন্তর্জাতিক মান সংস্থা]] এটিকে আন্তর্জাতিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়; এবং এর প্রমিত রূপ নির্ধারণ করা হয় [[আইএসও ২১০৮]] -এর মাধ্যমে। এর অনুরুপ অন্য একটি সংখ্যায়ন পদ্ধতি হচ্ছে [[আইএসএসএন]] বা [[আন্তর্জাতিক মান ক্রমিক সংখ্যা]] যা মূলত পত্র-পত্রিকা এবং সাময়িকীর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের [[জানুয়ারি ১]] তারিখ থেকে আইএসবিএন -কে ১৩ ডিজিটের সংখ্যায় উন্নীত করা হয়েছে।<ref>As explained in this [http://www.lac-bac.gc.ca/iso/tc46sc9/isbn.htm summary document] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070610160919/http://www.lac-bac.gc.ca/iso/tc46sc9/isbn.htm |তারিখ=১০ জুন ২০০৭ }} from ISO</ref> এই সংখ্যায়নের সমস্ত দায়দায়িত্ব বহনকারী সংস্থা হচ্ছে: [[টিসি ৪৬/এসসি ৯]]। ১৯৯০ দশকের শেষার্ধে বাংলাদেশে প্রকাশনা শিল্পে আইএসবিএন প্রবর্তিত হয়। বাংলাদেশের [[জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র]] প্রতিটি প্রকাশনা সংস্থার জন্য একটি সংখ্যাক্রম বরাদ্দ করে, যার ভিত্তিতে ঐ প্রকাশনা সংস্থা তার প্রকাশিত গ্রন্থের আন্তজার্তিক সংখ্যায়ন করে থাকে। এই সংখ্যা গ্রন্থের ক্রেডিট পাতায় মুদ্রিত হয়।


== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

০২:১৮, ১১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বার (আইএসবিএন) (মাঝেমধ্যে এভাবে উচ্চারিত হয়: [ˈɪzbən]) বা আন্তর্জাতিক মান পুস্তক সংখ্যা সমস্ত বইয়ের বারকোড চিহ্নিতকরণের জন্য ব্যবহৃত একটি অনন্য সংখ্যায়ন পদ্ধতি, যা বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাজ্যে এই সংখ্যায়ন পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়। এর পত্তন করেন যুক্তরাজ্যের বই ও স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রেতা ডব্লিউএইচ স্মিথ। প্রথমে এটি নয় ডিজিটের সংখ্যা ছিল এবং প্রাথমিক নাম ছিল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বারিং বা এসবিএন। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে আন্তর্জাতিক মান সংস্থা এটিকে আন্তর্জাতিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়; এবং এর প্রমিত রূপ নির্ধারণ করা হয় আইএসও ২১০৮ -এর মাধ্যমে। এর অনুরুপ অন্য একটি সংখ্যায়ন পদ্ধতি হচ্ছে আইএসএসএন বা আন্তর্জাতিক মান ক্রমিক সংখ্যা যা মূলত পত্র-পত্রিকা এবং সাময়িকীর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি ১ তারিখ থেকে আইএসবিএন -কে ১৩ ডিজিটের সংখ্যায় উন্নীত করা হয়েছে।[] এই সংখ্যায়নের সমস্ত দায়দায়িত্ব বহনকারী সংস্থা হচ্ছে: টিসি ৪৬/এসসি ৯। ১৯৯০ দশকের শেষার্ধে বাংলাদেশে প্রকাশনা শিল্পে আইএসবিএন প্রবর্তিত হয়। বাংলাদেশের জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র প্রতিটি প্রকাশনা সংস্থার জন্য একটি সংখ্যাক্রম বরাদ্দ করে, যার ভিত্তিতে ঐ প্রকাশনা সংস্থা তার প্রকাশিত গ্রন্থের আন্তজার্তিক সংখ্যায়ন করে থাকে। এই সংখ্যা গ্রন্থের ক্রেডিট পাতায় মুদ্রিত হয়।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. As explained in this summary document ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০০৭ তারিখে from ISO