বিষয়বস্তুতে চলুন

হাবিব তানভীর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হাবিব তানভীর
২০০৫ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মুম্বাইয়ের পৃথ্বী থিয়েটারে হাবিব তানভীর
জন্ম
হাবিব আহমেদ খান

(১৯২৩-০৯-০১)১ সেপ্টেম্বর ১৯২৩
মৃত্যু৮ জুন ২০০৯(2009-06-08) (বয়স ৮৫)
অন্যান্য নামতাখাল্লুস (ছদ্মনাম)
পেশানাট্যকার, নাট্য পরিচালক, কবি ও অভিনেতা
কর্মজীবন১৯৪৫–২০০৯
দাম্পত্য সঙ্গীমণিকা মিশ্র (2001-2005)
সন্তান
  • আন্না তানভীর (জ.১৯৬৪[])
  • নাগিন তানভীর (জ. ১৯৬৪)
সম্মাননাপদ্মশ্রী (১৯৮৩)
পদ্মভূষণ (২০০২)

হাবিব তানভীর (১ সেপ্টেম্বর ১৯২৩ - ৮ জুন ২০০৯) (আসল নাম হাবিব আহমেদ খান) ছিলেন অন্যতম জনপ্রিয় ভারতীয় উর্দু, হিন্দি নাট্যকার, থিয়েটার পরিচালক, কবি এবং অভিনেতা। সমকালীন ভারতীয় নাট্যকলার এক প্রবাদ পুরুষ ছিলেন তিনি। [] তিনি ছত্তিশগড়ের বাসিন্দা আর লোকশিল্পীদের নিয়ে নয়া থিয়েটার-এর মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের মেলবন্ধন মেলবন্ধন গড়ে তুলেছিলেন। দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক ধারাবাহিকতা রক্ষায় এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। তার আগ্রাবাজারচরণদাস চোর নাটক ভারতীয় থিয়েটারের এক মাইলফলক হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। এডিনবার্গ আন্তর্জাতিক নাট্য উৎসবে (এডিনবার্গ ফেস্টিভ্যাল ফ্রেঞ্জ) চরণদাস চোর প্রথম ভারতীয় নাটক হিসাবে পুরস্কৃত হয়েছে। শিল্পকলায় তার অসামান্য অবদানের জন্য ভারত সরকার ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে পদ্মশ্রী এবং ২০০২ খ্রিস্টাব্দে পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করে।

জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

হাবিব আহমেদ খান ব্রিটিশ ভারতের মধ্যপ্রদেশ ও বেরার অধুনা ছত্তিশগড়ের রাজধানী রায়পুরের এক ক্ষয়িষ্ণু সাবেকি অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হাফিজ আহমেদ খান ছিলেন পেশোয়ারের আদি বাসিন্দা। ছত্তিশগড়ের রায়পুরে। রায়পুরের লউরি মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে নাগপুরের মরিস কলেজ থেকে বি.এ পাশ করেন। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে এম.এ ক্লাশে ভর্তি হয়ে প্রথম বর্ষেই পড়াশোনা ফেলে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বোম্বাই চলে যান। সেখানে বিখ্যাত বোখারীভাইদের সঙ্গে যোগাযোগে কাজ পান অল ইন্ডিয়া রেডিও-এর বোম্বাই কেন্দ্রে। সেই সময়ের রেডিও-এর কর্ণধার জুলফিকার বোখারীর সহযোগিতায় হাবিব কোনোরকম পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই রেডিওতে প্রযোজক ও অভিনেতা হিসাবে কাজ পান। [] অবশ্য এক্ষেত্রে তাঁকে সাহায্য করে তাঁর কবিতা লেখার চর্চা। ছোটবেলা থেকেই কবিতা লেখার শখ ছিল তার। শিক্ষাজীবনে তিনি তাখাল্লুস, তাকাল্লজ বা তানভীর ছদ্মনামে উর্দূ কবিতা লিখতে শুরু করেন। পরে অবশ্য তিনি হাবিব তানভীর নামেই পরিচিতি লাভ করেন।

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]
খালিদ আবিদী, অধ্যাপক ড. দেশনাভি নাট্যকার হাবিব তানভীর।

১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দেই তিনি অল ইন্ডিয়া রেডিও-র মুম্বাই কেন্দ্রের প্রযোজক হিসাবে কাজ করার পাশাপাশি হিন্দি ছবির জন্য গান লেখাসহ কিছু ছবিতেও অভিনয় করেন। তিনি প্রগতিশীল লেখক সমিতিতে যোগ দিয়ে ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার অ্যাসোসিয়েশনের (আইপিটিএ-র) তথা ভারতীয় গণনাট্য সংঘের একজন হন। বৃটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে আইপিটিএ-র সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট অনেকেই জেলে গেলে হাবিব তানভীর সংগঠনের দায়িত্ব নেন। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি দিল্লি আসেন এবং হিন্দুস্তানি থিয়েটারে যোগ দেন। তিনি শিশু থিয়েটারের জন্যও কাজ করেছেন। অনেক নাটক রচনা করেছেন। এখানে থাকার সময়, তিনি অভিনেতা-পরিচালক মনিকা মিশ্রের সাক্ষাৎ হয়। পরে তাদের বিবাহ হয়। আর সেই বছর তিনি লেখেন বিখ্যাত নাটক আগ্রা বাজার। কুদসিয়া জায়েদীর 'হিন্দুস্থানী থিয়েটার' আর নাট্যকার হিসেবে ‘আগ্রাবাজার’ তাঁকে এনে দেয় বিশেষ খ্যাতি। তার রচিত কবিতা ও গান নাটকে অন্তর্নিহিত শক্তি হিসাবে ব্যবহৃত হয় এই নাটকে। মঞ্চায়ন সফল হওয়ায় তিনি ইংল্যান্ডে যান রয়েল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্টস’-এ নাটক নিয়ে পড়াশোনার জন্য। সেখানকার শিক্ষা এবং পরবর্তীতে ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে জার্মানির বার্লিনে দীর্ঘ আট মাস অবস্থানে ব্রেখটের নাটকে অনুপ্রাণিত হন।[] কিন্তু তার ভাবনায় আসে ভারতের নিজস্ব সংস্কৃতিতে নাট্য সৃষ্টি। রায়পুরে অবস্থানকালে তার মধ্যে অবশ্যই সঞ্চারিত ছিল ছত্তিশগড়ের অভিজ্ঞতাহীন ও অপ্রশিক্ষিত অভিনেতৃ আর লোকশিল্পীদের নিয়ে গড়া 'নয়া থিয়েটার'-এর মধ্য দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার কিছু সম্ভাবনা। দেশে ফিরে পূর্ণ উদ্দ্যমে শুরু করেন নাট্য রচনা, প্রযোজনা ও পরিচালনা। হিন্দুস্থানী থিয়েটারের কুদসিয়া জায়েদী যখন নাটকে ছত্তিশগড়ী লোকশিল্পীদের ব্যবহার মেনে নিতে পারলেন না, হাবিব তানভীর হিন্দুস্থানী থিয়েটারের সম্পর্ক ছিন্ন করে স্ত্রী মণিকা মিশ্রের সহযোগিতায় গড়ে তোলেন ‘নয়া থিয়েটার’। হাবিব তানভীর, স্ত্রী মনিকা ও কন্যা নাগিন ছাড়া নাট্যদলে যারা ছিলেন তারা সকলেই রায়পুর, বিলাসপুর অঞ্চলের ছত্তিশগড়ী ভাষার মানুষ। গ্রামীণ শিল্পী নিয়ে দেশজ আঙ্গিক একের পর এক উপস্থাপন করতে লাগলেন। শূদ্রকের ‘মৃচ্ছকটিক’-র অনুবাদে ‘মিট্টি কী গাড়ি’। হাবিব তানভীরের সবচেয়ে আলেচিত, জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত নাটক রাজস্থানের লোককাহিনীর উপর চরণদাস চোর। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে মঞ্চস্থ হওয়া তিনদশকেরও বেশি সময় ধরে সমান জনপ্রিয় এই নাটকটি ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে এডিনবার্গ আন্তর্জাতিক নাট্য উৎসবে প্রথম ভারতীয় নাটক হিসাবে পুরস্কৃত হয়। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে 'উপজাতীয় পারফরমিং আর্টসের প্রাসঙ্গিকতা এবং পরিবর্তনশীল পরিবেশে তাদের অভিযোজনযোগ্যতা' নিয়ে গবেষণার জন্য তিনি জওহরলাল নেহেরু ফেলোশিপ লাভ করেন।[] ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি সফদার হাশমির অনুরোধে জন নাট্য মঞ্চের জন্য মোতি রাম কা সত্যাগ্রহ নাটক পরিচালনা করেন।

হাবিব তানভীর তার দীর্ঘ কর্মজীবনে রিচার্ড অ্যাটেনবরোর চলচ্চিত্র, গান্ধী (1982), ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট এবং ভোপাল গ্যাস ট্র্যাজেডির উপর একটি চলচ্চিত্র সহ নয়টিও বেশি ফিচার চলচ্চিত্রে অভিনয়ও করেছেন।

পুরস্কার ও সম্মাননা

[সম্পাদনা]

হাবিব তানভীর তার জীবদ্দশায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারসহ বহু সম্মাননা অর্জন করেন—

  • ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে, -সঙ্গীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার
  • ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে - জওহরলাল নেহেরু ফেলোশিপ
  • ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে এডিনবার্গ আন্তর্জাতিক নাট্য উৎসবে তার 'চরণদাস চোর' প্রথম ভারতীয় নাটক হিসাবে পুরস্কৃত হয়।
  • ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে - ভারত সরকারের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী
  • ২০০২ খ্রিস্টাব্দে - ভারত সরকারের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মভূষণ[]

এছাড়াও, তিনি ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সংসদের উচ্চকক্ষের মনোনীত সংসদের দায়িত্ব পালন করেন।

হাবিব তানভীর তার দীর্ঘ সৃজনশীল জীবনে প্রযোজনা করেছেন বেশ কিছু কালোত্তীর্ণ নাটক। এ সবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

  • আগ্রা বাজার (১৯৫৪)
  • শতরঞ্জ কে মোহরে (১৯৫৪)
  • লালা সোহরত রায় (১৯৫৪)
  • মিট্টি কী গাড়ি (১৯৫৮)
  • পোঙ্গা পণ্ডিত (১৯৬০)
  • গাঁও কে নাঁও শসুরাল, মোর নাঁও দামাদ (১৯৭৩)
  • চরণদাস চোর (১৯৭৫)
  • উত্তর রাম চরিত (১৯৭৭)
  • বাহাদুর কালারিন (১৯৭৮)

* ''এক্ আওরাত হাইপাথিয়া ভী থী'' (১৯৮০)

* জিস লাহোর নহী দেখা (১৯৯০)

* ''কামদেও কা আপনা বসন্ত ঋতু কা স্বপ্না'' (১৯৯৩)

* '' দ্য ব্রোকেন ব্রিজ'' (১৯৯৫)

* ''জাহরিলি হাওয়া'' (২০০২)

* ''রাজ রক্ত'' ​​(২০০৬)

* ''কার্তুস''

* ''দেখ রহে হ্যায় ন্যায়''

* ''হিরমা কি অমর কাহানি'' []

ফিল্মগ্রাফি

[সম্পাদনা]

হাবিব চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলো হলো-

  • রাহী (১৯৫২)- রামু;
  • ফুটপাথ (১৯৫৩);
  • চরণদাস চোর (১৯৭৫) (গীতি ও চিত্রনাট্য);
  • স্টেয়িং অন (১৯৮০) (টিভি) - ড. মিত্র;
  • গান্ধী (১৯৮২) - ভারতীয় ব্যারিস্টার;
  • কুমায়ুনের ম্যান-ইটারস অফ কুমায়ুন (১৯৮৬) (টিভি) - বাহাদুর;
  • ইয়ে ও মঞ্জিল তো নহীঁ (১৯৮৭) - আখতার বেগ;
  • হীরো হীরালাল (১৯৮৮);
  • প্রহার: দ্য ফাইনাল অ্যাটাক (১৯৯১)- জো ডি'সুজা, পিটার ডি'সুজার বাবা;
  • দ্য বার্নিং সিজন (১৯৯৩)- রাজা সাহেব;
  • সরদার (১৯৯৩);
  • মঙ্গল পান্ডে: দ্য রাইজিং (২০০৫)- বাহাদুর শাহ জাফর;
  • ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট (২০০৮) - গফ্ফর মিঞা (কবি)

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]

হাবিব তানভীর রচিত এবং হাবিবের উপর রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হলো-

  • দ্য লিভিং টেলস্ অফ হিরমা:হিরমা কী অমর কহানী (২০০৫), সিগাল বুকস, কলকাতা আইএসবিএন ৮১-৭০৪৬-২৭৭-০
  • চরণদাস চোর অঞ্জুম কাটিয়াল দ্বারা অনূদিত (১৯৯৬) সিগাল বুকস, আইএসবিএন  ৮১-৭০৪৬-১০৮-১
  • রং হাবিব - ক্রিটিক্যাল অ্যাপ্রিশিয়েশন অফ হাবিব তানভীরস্ ওয়ার্কস্ (২০০৬) বি আর ভার্গব, ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামা, নয়াদিল্লি আইএসবিএন  ৮১-৮১৯৭-০১২-৮
  • ইউজ অফ মিউজিক অ্যান্ড ড্যান্স ইন কনটেম্পোরারি ড্রামাটিক পারফরম্যান্স
  • দ্য বুদ্ধিষ্ট থিয়েটার অফ ত্রিবেট
  • থিয়েটার অফ স্ট্রিটস: জন নাট্য মঞ্চ এক্সপেরিয়েন্স,(২০০৭), জন নাট্য মঞ্চের অর্জুন ঘোষ রচিত ও সুধন্ব দেশপান্ডে সম্পাদিত। জন নাট্য মঞ্চ প্রকাশিত।
  • গাঁও কা নাঁও থিয়েটার, মোর নাঁও হাবিব (মাই ভিলেজ ইজ থিয়েটার, মাই নেম ইজ হাবিব) (২০০৫) (তথ্যচিত্র)- সঞ্জয় মহর্ষি এবং সুধন্ব দেশপান্ডে পরিচালিত
  • ওয়ান ডে ইন দ্য লাইফ অফ পোঙ্গা পণ্ডিত (২০০৫), সঞ্জয় মহর্ষি এবং সুধন্ব দেশপান্ডে পরিচালিত
  • তানভীর কা সফরনামা (তথ্যচিত্র) (২০০৮) রঞ্জন কামাথ পরিচালিত

পারিবারিক জীবন ও জীবনাবসান

[সম্পাদনা]

ভারতের কিংবদন্তি নাট্য ব্যক্তিত্ব হাবিব তানভীর কিছুদিন নিউমোনিয়া ও পালমোনারি জটিলতায় ভুগছিলেন। ২০০৯ খ্রিস্টাব্দের ৮ ই জুন সোমবার পঁচাশি বৎসর বয়সে প্রয়াত হন। []

উত্তরাধিকার

[সম্পাদনা]

২০১০ খ্রিস্টাব্দে, দ্বাদশ ভারত রঙ্গ মহোৎসবে, দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামার বার্ষিক থিয়েটার উৎসবে, হাবিব তানভীর এবং বি ভি কারান্থের কর্মজীবন, শিল্পকলায় অবদান শ্রদ্ধায় স্মরিত হয়। [] ত্রয়োদশ ভারত রঙ্গ মহোৎসবের সূচনা হয় তার ক্লাসিক নাটক চরণদাস চোর এর অনুপ হাজারিকার অসমীয়া রূপান্তরে। [] ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে হাবিব তানভীর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপিত হল কলকাতার লেক ক্লাবের সপ্তম বর্ষের (৩ জানুয়ারি হতে ৮ জানুয়ারি) নাট্য মেলা দিয়ে যেখানে তার কন্যা নাগিন তানভীর অংশগ্রহণ করেন। [১০]

আরো পড়ুন

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]
  • ভারতে থিয়েটার

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Peck, Serena। "A former lover differs with Habib Tanvir's telling of their relationship"The Caravan (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৭ 
  2. "হাবিব তানভীর ও তাঁর 'নয়া থিয়েটার'"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০২ 
  3. Habib Tanvir:samar, 2001 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ জুলাই ২০০৭ তারিখে
  4. "Official list of Jawaharlal Nehru Fellows (1969-present)"Jawaharlal Nehru Memorial Fund 
  5. Hawk, Indian। "Habib tanvir-mpositive.com" 
  6. "कारतूस" (পিডিএফ)स्पर्श भाग 2 (হিন্দি ভাষায়)। NCERT। পৃষ্ঠা 127। আইএসবিএন 81-7450-647-0 [অকার্যকর সংযোগ]
  7. "Noted playwright Habib Tanvir dies at 85"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৩ 
  8. "Saluting stalwarts"The Hindu। ২১ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১০ 
  9. "Chor dons a new colour"The Hindu। ১৩ জানুয়ারি ২০১১। 
  10. "হাবিব স্মরণে এ বারের লেক ক্লাব নাট্যোৎসব, সভা আলো করলেন কন্যা নাগিন"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৩