মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রসমূহে নারীদের ভোটাধিকার লাভের সময়কাল
অবয়ব
নারীবাদ |
---|
ধারাবাহিকের একটি অংশ |
এই তালিকাটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রসমূহে নারীদের ভোটাধিকার লাভের সময়কাল নির্দেশ করে।
বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়ার মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রসমূহে স্বাধীনতার পরপরই সার্বজনীন ভোটাধিকার চালু হয়।[১]
সময়কাল
[সম্পাদনা]১৯১৭
[সম্পাদনা]- ক্রিমীয় গণপ্রজাতন্ত্র[২] (১৯১৭ সালের ডিসেম্বর মাস থাকে ১৯১৮ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত বিরাজমান এক রাষ্ট্র)
১৯১৮
[সম্পাদনা]- আজারবাইজান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র[৩], (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
- কিরগিজ সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯২০
[সম্পাদনা]১৯২১
[সম্পাদনা]- আজারবাইজান সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র(সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯২৪
[সম্পাদনা]- তাজিক সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[৪] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
- কাজাখ সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[৪] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯২৭
[সম্পাদনা]- তুর্কমেন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[৪] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯৩০
[সম্পাদনা]১৯৩১
[সম্পাদনা]১৯৩৪
[সম্পাদনা]১৯৩৮
[সম্পাদনা]- উজবেক সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র[৪] (সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।)
১৯৪৫
[সম্পাদনা]১৯৪৬
[সম্পাদনা]১৯৪৭
[সম্পাদনা]১৯৪৮
[সম্পাদনা]১৯৪৯
[সম্পাদনা]১৯৫২
[সম্পাদনা]- লেবানন[৪] (শিক্ষার প্রয়োজনে)[৫]
- আইভরি কোস্ট[৪]
১৯৫৬
[সম্পাদনা]১৯৫৭
[সম্পাদনা]১৯৫৮
[সম্পাদনা]১৯৫৯
[সম্পাদনা]১৯৬০
[সম্পাদনা]১৯৬১
[সম্পাদনা]১৯৬২
[সম্পাদনা]১৯৬৩
[সম্পাদনা]১৯৬৪
[সম্পাদনা]১৯৬৫
[সম্পাদনা]- আফগানিস্তান (প্রথম বার)
১৯৬৭
[সম্পাদনা]১৯৭০
[সম্পাদনা]- পূর্ব ইয়েমেন[৪]
১৯৭২
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশ[৪][৬] (১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর বাংলাদেশে সার্বজনীন ভোটাধিকার চালু হয় এবং বাংলাদেশে কখনো নারী ভোটাধিকার নিষিদ্ধ হয় নি।)
১৯৭৩
[সম্পাদনা]১৯৭৪
[সম্পাদনা]১৯৭৮
[সম্পাদনা]- নাইজেরিয়া (উত্তর)
১৯৮০
[সম্পাদনা]১৯৮৫
[সম্পাদনা]১৯৯৬
[সম্পাদনা]- আফগানিস্তান (তালেবান কর্তৃক নিষিদ্ধ হয়)
১৯৯৯
[সম্পাদনা]২০০২
[সম্পাদনা]- আফগানিস্তান (তালেবানের পতনের পর দেশটির নারীরা পুনরায় ভোটাধিকার পান)
২০০৩
[সম্পাদনা]২০০৫
[সম্পাদনা]২০০৬
[সম্পাদনা]২০১১
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Caraway, Teri L. (২০০৪)। "Inclusion and Democratization: Class, Gender, Race, and the Extension of Suffrage"। Comparative Politics (ইংরেজি ভাষায়)। 36 (4): 443–460। জেস্টোর 4150170। ডিওআই:10.2307/4150170।
- ↑ Pipes, Richard (১৯৯৭)। The Formation of the Soviet Union: Communism and Nationalism, 1917-1923 (ইংরেজি ভাষায়)। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 81। আইএসবিএন 9780674309517।
- ↑ Tadeusz Swietochowski. Russian Azerbaijan, 1905-1920: The Shaping of a National Identity in a Muslim Community. Cambridge University Press, 2004. আইএসবিএন ০৫২১৫২২৪৫৫, 9780521522458, p.144
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল শ ষ স হ ড় ঢ় য় উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;about
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ Elections in Asia and the Pacific: A Data Handbook : Volume I: Middle East, Central Asia, and South Asia (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। ২০০১। পৃষ্ঠা 174। আইএসবিএন 0191530417।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ "Timeline of Women's Suffrage Granted, by Country" (ইংরেজি ভাষায়)। Infoplease। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "A World Chronology of the Recognition of Women's Rights to Vote and to Stand for Election" (ইংরেজি ভাষায়)। Inter-Parliamentary Union। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Timeline: Brunei" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। ২০১১-০১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৪-২৪।
- ↑ ক খ গ Apollo Rwomire (২০০১)। African Women and Children: Crisis and Response (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 9780275962180।
- ↑ Henderson, Simon। "Women in Gulf Politics:A Progress Report" (ইংরেজি ভাষায়)। Washington Institute। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ Al Kitbi, Ebtisam (২০ জুলাই ২০০৪)। "Women's Political Status in the GCC States" (ইংরেজি ভাষায়)। Carnegie Endowment for International Peace। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Women in Saudi Arabia 'to vote and run in elections'"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। London। সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১১।