পাতি চড়ুই
পাতি চড়ুই | |
---|---|
পুরুষ, কলকাতা | |
স্ত্রী, কলকাতা | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | Passeriformes |
পরিবার: | Passeridae |
গণ: | Passer |
প্রজাতি: | P. domesticus |
দ্বিপদী নাম | |
Passer domesticus (Linnaeus, 1758) | |
আদি আবাস
অবমুক্তকরণ অঞ্চল | |
প্রতিশব্দ[২] | |
Fringilla domestica Linnaeus, 1758 |
পাতি চড়ুই (বৈজ্ঞানিক নাম: Passer domesticus) বা চড়াই Passeridae (প্যাসারিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Passer (প্যাসার) গণের অন্তর্ভুক্ত ২৫টি প্রজাতির একটি।[৩][৪] অ্যান্টার্কটিকা বাদে সব মহাদেশেই এ পাখিটি কমবেশি দেখা যায়। পাতি চড়ুইয়ের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ গৃহবাসী চড়ুই (লাতিন: passer = চড়ুই, domesticus = গৃহপালিত)।[৪] সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এরা বিস্তৃত, প্রায় ৩ কোটি ৪৮ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।[৫] বেশ বিস্তৃত ও সংখ্যায় অগণিত হলেও বিগত কয়েক দশক ধরে বেশ কিছু জায়গায় এর সংখ্যা কমে আসছে। তবে এখনও আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি বলে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[১] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত ঘোষণা করা হয় নি।[৪]
পাতি চড়ুই ছোটখাটো পাখি। সাধারণত দৈর্ঘ্যে মাত্র ১৬ সেমি (৬.৩ ইঞ্চি) ও ওজনে ২৪–৩৯.৫ গ্রাম (০.৮৫–১.৩৯ আউন্স) হয়। অপ্রাপ্তবয়স্ক ও স্ত্রী চড়ুইের দেহ মন্দা বাদামি ও ধূসরে মেশানো। পুরুষ পাখির দেহ উজ্জ্বল কালো, বাদামি ও ধূসর চিহ্নযুক্ত। পাতি চড়ুইয়ের আদি আবাস ইউরোপ, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও এশিয়ায় হলেও বেশ কিছু অঞ্চলে দুর্ঘটনাবশত অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে প্রজাতিটি ছড়িয়ে পড়েছে। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকায় এভাবেই এ পাখিটির আগমণ ঘটেছে। ফলে পৃথিবীতে বন্য পাখিদের মধ্যে পাতি চড়ুইই সবচেয়ে বেশি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
মানববসতির আশেপাশে সহসাই পাতি চড়ুইয়ের দেখা মেলে। শহরে বা গ্রামে, মানববসতির কাছাকাছি যেকোন পরিবেশে এরা নিজেদের স্বচ্ছন্দে মানিয়ে নিতে পারে। প্রতিকূল পরিবেশে খাপখাইয়ে নেওয়ার অসাধারণ ক্ষমতা থাকলেও সাধারণত জনহীন বনভূমি, তৃণভূমি ও মরুভূমিতে এরা বসবাস করে না। শস্যদানা ও আগাছার বীজ এর প্রধান খাদ্য হলেও সুযোগ পেলে পোকামাকড়, উচ্ছিষ্ট ও নানান রকমের খাবার পেলে ছাড়ে না। বিড়াল, বাজ, প্যাঁচাসহ বিভিন্ন প্রজাতির শিকারী পাখি এবং স্তন্যপায়ী এর প্রধান শত্রু।
চড়ুইয়ের প্রাচুর্য ও মানব-সহচার্যের কারণে বিভিন্ন লেখালেখি ও অন্যান্য মাধ্যমে এর উপস্থিতি প্রকট। কোথাও কোথাও এটি ক্ষেতখামারের বালাই হিসেবে চিহ্নিত। তবে এদের সফলভাবে নির্মূল করা বেশ কষ্টসাধ্য। খাদ্য ও পোষা পাখি হিসেবে এর মোটামুটি কদর রয়েছে। পাতি চড়ুই কামনা, যৌনক্ষমতা, যৌনবিকৃতি ও অতি-সাধারণতার প্রতীক।
বিবরণ
[সম্পাদনা]আকৃতি ও পরিমাপ
[সম্পাদনা]পাতি চড়ুই সাধারণত দৈর্ঘ্যে মাত্র ১৬ সেমি (৬.৩ ইঞ্চি) হয়। সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ১৪ থেকে ১৮ সেমি (৫.৫ থেকে ৭.১ ইঞ্চি) পর্যন্ত হতে পারে।[৬] এটি আকৃতিতে বেশ পরিণত এবং মাথা গোলাকার। ঠোঁট মজবুত ও কোণকাকৃতির। ঠোঁটের দৈর্ঘ্য ১.১–১.৫ সেমি (০.৪৩–০.৫৯ ইঞ্চি) এবং বীজ ও শস্যদানা খাওয়ার উপযোগী। লেজ খাটো, দৈর্ঘ্যে ৫.২–৬.৫ সেমি (২.০–২.৬ ইঞ্চি)। ডানার দৈর্ঘ্য ৬.৭–৮.৯ সেমি (২.৬–৩.৫ ইঞ্চি) ও পা ১.৬–২.৫ সেমি (০.৬৩–০.৯৮ ইঞ্চি)।[৭][৮]
পাতি চড়ুইয়ের ওজন কমবেশি ২৪–৩৯.৫ গ্রাম (০.৮৫–১.৩৯ আউন্স)। স্ত্রী চড়ুই পুরুষ চড়ুইয়ের তুলনায় একটু খাটো। ইউরোপে স্ত্রী-পুরুষ দু'জনের গড় ওজন প্রায় ২৪–৩৯.৫ গ্রাম (০.৮৫–১.৩৯ আউন্স), এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় উপপ্রজাতির ক্ষেত্রে গড় ওজন প্রায় ৩০ গ্রাম (১.১ আউন্স)। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখিরা আকারে ছোট, পুরুষ চড়ুই শীতকালে বড় ও স্ত্রী চড়ুই প্রজনন মৌসুমে পুরুষ চড়ুইয়ের তুলনায় বেশ বড়সড় হয়ে ওঠে।[৯] সম্পূর্ণ প্রজাতি, এমনকি কোন কোন উপপ্রজাতির বেলায় অধিক উচ্চতার ও অধিক শীতপ্রধান দেশের চড়ুইরা বার্গমানের নীতি অনুসারে আকারে ছোটখাটো হয়।[৯][১০][১১][১২]
দেহবর্ণ
[সম্পাদনা]পাতি চড়ুইয়ের দেহে প্রধানত ধূসর ও বাদামি রঙের বিচিত্র সব প্রকরণ লক্ষ্য করা যায়। স্ত্রী ও পুরুষ পাখিতে উল্লেখযোগ্য যৌন দ্বিরূপতা দেখা যায়: স্ত্রী পাখির দেহতল ও উপরিভাগ মূলত মেটেরঙা এবং পুরুষ পাখির মাথার কাছে গাঢ় দাগ থাকে, দেহের উপরিতল লালচে ও দেহতল ধূসর।[১১] পুরুষ চড়ুইয়ের ঠোঁটের গোড়া থেকে শুরু করে মাথার চাঁদি পর্যন্ত ধূসর। অধিকাংশ উপপ্রজাতিতে চাঁদির দুই পাশে বাদামি ছোপ দেখা যায়। ঠোঁটের চারপাশ, থুতনি, চোখের চারপাশের কিয়দংশ, চোখের কোণ এবং ঠোঁট ও চোখের মাঝখানের অংশ কালো। ভুরু ও চাঁদির মাঝখানে একটি সাদা সরু দাগ থাকে এবং ঠিক চোখের পেছনে একটি ছোট সাদা ছোপ দেখা যায়। দেহতল হালকা ধূসর বা সাদাটে। গাল, কান-ঢাকনি ও ঘাড়ের গোড়াও একই রঙের। পিঠের উপরের দিকটা বাদামি, তাতে মোটা মোটা কালো দাগ থাকে। পিঠের নিচ, কোমর ও লেজের গোড়া ধূসরাভ-বাদামি।[১৩]
খাদ্যাভ্যাস
[সম্পাদনা]এদের খাদ্যতালিকায় কীটপতঙ্গ থাকে। গাছের ডালে বসে পোকা খুঁজে খুঁজে খেতে এরা অভ্যস্ত। খাদ্যান্বেষণের এই পদ্ধতিকে গ্লিনিং বলা হয়।[১৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Passer domesticus"। The IUCN Red List of Threatened Species। ২৮ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ Summers-Smith 1988, পৃ. 307–313
- ↑ রেজা খান (২০০৮)। বাংলাদেশের পাখি। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ২৫৬–৭। আইএসবিএন 9840746901।
- ↑ ক খ গ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) (২০০৯)। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ৫২৯।
- ↑ "House Sparrow Passer domesticus"। BirdLife International। ২০১৩-০১-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2013-10-2। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Summers-Smith 1988, পৃ. 116–117
- ↑ "House Sparrow"। All About Birds। Cornell Lab of Ornithology। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ Clement, Harris এবং Davis 1993, পৃ. 443
- ↑ ক খ Summers-Smith 1988, পৃ. 118–121
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;evo-III
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Groschupf
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Felemban, Hassan M. (১৯৯৭)। "Morphological differences among populations of House Sparrows from different altitudes in Saudi Arabia" (PDF)। The Wilson Bulletin। 109 (3): 539–544।
- ↑ Clement, Harris এবং Davis 1993, পৃ. 444
- ↑ https://academy.allaboutbirds.org/free-preview-joy-of-birdwatching/?utm_campaign=Merlin%20Lead%20Nurturing&utm_source=email&utm_medium=email&utm_term=joy_preview&utm_content=Email_4
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Anderson, Ted R. (২০০৬)। Biology of the Ubiquitous House Sparrow: from Genes to Populations। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-530411-X।
- Barrows, Walter B. (১৮৮৯)। "The English Sparrow (Passer domesticus) in North America, Especially in its Relations to Agriculture"। United States Department of Agriculture, Division of Economic Ornithology and Mammalology Bulletin। Washington: Government Printing Office (1)।
- Birkhead, Tim (২০১২)। Bird Sense: What It's Like to Be a Bird। New York: Walker & Company। আইএসবিএন 978-0-8027-7966-3।
- Blakers, M.; Davies, S. J. J. F.; Reilly, P. N. (১৯৮৪)। The Atlas of Australian Birds। Melbourne University Press। আইএসবিএন 0-522-84285-2।
- Brisson, Mathurin Jacques (১৭৬০)। Ornithologie ou Méthode contenant la division des oiseaux en Ordres, Sections, Genres, Especes & leurs Variétés: a Laquelle on a joint une Description exacte de chaque Espece, avec les Citations des Auteurs qui en ont traité, les Noms qu'ils leur ont donnés, ceux que leur ont donnés les différentes Nations, & les Noms vulgaires (French ভাষায়)। IV। Paris: Bauche।
- Carver, Craig M. (১৯৮৭)। American Regional Dialects: a Word Geography। University of Michigan Press। আইএসবিএন 978-0-472-10076-7।
- Cocker, Mark (২০০৫)। Birds Britannica। London: Chatto & Windus। আইএসবিএন 0701169079। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Clement, Peter; Harris, Alan; Davis, John (১৯৯৩)। Finches and Sparrows: an Identification Guide। London: Christopher Helm। আইএসবিএন 0-7136-8017-2।
- Cramp, S.; Perrins, C. M., eds. (১৯৯৪)। The Birds of the Western Palearctic. Volume 8, Crows to Finches। Oxford: Oxford University Press।
- Davies, Nick B. (২০০০)। Cuckoos, Cowbirds, and Other Cheats। illustrated by David Quinn। London: T. & A. D. Poyser। আইএসবিএন 0-85661-135-2।
- Glutz von Blotzheim, U. N.; Bauer, K. M. (১৯৯৭)। Handbuch der Vögel Mitteleuropas, Band 14-I; Passeriformes (5. Teil)। AULA-Verlag। আইএসবিএন 3-923527-00-4।
- Haverschmidt, François (১৯৪৯)। The Life of the White Stork। Leiden: E. J. Brill।
- Houlihan, Patrick E.; Goodman, Steven M. (১৯৮৬)। The Natural History of Egypt, Volume I: The Birds of Ancient Egypt। Warminster: Aris & Philips। আইএসবিএন 0-85668-283-7।
- Hume, Allan O.; Oates, Eugene William (১৮৯০)। The Nests and Eggs of Indian Birds। II (2nd. সংস্করণ)। London: R. H. Porter।
- Jobling, James A. (২০০৯)। Helm Dictionary of Scientific Bird Names। London: Christopher Helm। আইএসবিএন 1-4081-2501-3।
- Lever, Christopher (২০০৫)। Naturalised Birds of the World। T. & A. D. Poyser। আইএসবিএন 0-7136-7006-1।
- Linnaeus, Carolus (১৭৫৮)। Systema naturae per regna tria naturae, secundum classes, ordines, genera, species, cum characteribus, differentiis, synonymis, locis (Latin ভাষায়)। I (10th revised সংস্করণ)। Holmius: Laurentius Salvius।
- Lockwood, W. B. (১৯৮৪)। The Oxford Book of British Bird Names। Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-214155-4।
- Mackworth-Praed, C. W.; Grant, C. H. B. (১৯৫৫)। African Handbook of Birds. Series 1: Birds of Eastern and North Eastern Africa। 2। Toronto: Longmans, Green, and Co.।
- Morris, F. O.; Tegetmeier, W. B. (১৮৯৬)। A Natural History of the Nests and Eggs of British Birds। II (4th. সংস্করণ)।
- Mullarney, Killian; Svensson, Lars; Zetterstrom, Dan; Grant, Peter (১৯৯৯)। Collins Bird Guide (1st. সংস্করণ)। London: HarperCollins। আইএসবিএন 0-00-219728-6।
- Oberholser, Harry C. (১৯৭৪)। The Bird Life of Texas। 2। Austin, Texas: University of Texas Press। আইএসবিএন 0-292-70711-8।
- Ogilvie-Grant, W. R. (১৯১২)। Catalogue of the Collection of Birds' Eggs in the British Museum (Natural History) Volume V: Carinatæ (Passeriformes completed)। London: Taylor and Francis।
- Restall, Robin; Rodner, Clemencia; Lentino, Miguel (২০০৭)। The Birds of Northern South America: An Identification Guide। I। Yale University Press। আইএসবিএন 978-0-300-10862-0।
- Roberts, Tom J. (১৯৯২)। The Birds of Pakistan. Volume 2: Passeriformes: Pittas to Buntings। Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-577405-1।
- Sibley, Charles Gald; Monroe, Burt Leavelle (১৯৯০)। Distribution and Taxonomy of Birds of the World। Yale University Press। আইএসবিএন 0-300-04969-2।
- Snow, David; Perrins, Christopher M., editors (১৯৯৮)। The Birds of the Western Palearctic। 2 (Concise সংস্করণ)। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-854099-X।
- Summers-Smith, J. Denis (১৯৬৩)। The House Sparrow। New Naturalist (1st. সংস্করণ)। London: Collins।
- Summers-Smith, J. Denis (১৯৮৮)। The Sparrows। illustrated by Robert Gillmor। Calton, Staffs, England: T. & A. D. Poyser। আইএসবিএন 0-85661-048-8।
- Summers-Smith, J. Denis (১৯৯২)। In Search of Sparrows। illustrated by Euan Dunn। London: T. & A. D. Poyser। আইএসবিএন 0-85661-073-9।
- Summers-Smith, J. Denis (২০০৫)। On Sparrows and Man: A Love-Hate Relationship। Guisborough। আইএসবিএন 0-9525383-2-6।
- Swainson, William (১৮৮৫)। Provincial Names and Folk Lore of British Birds। London: Trübner and Co.।
- Todd, Kim (২০১২)। Sparrow। Animal। Reaktion Books। আইএসবিএন 978-1-86189-875-3।
- Turcotte, William H.; Watts, David L. (১৯৯৯)। Birds of Mississippi। University Press of Mississippi। আইএসবিএন 1-57806-110-5।
- Vincent, Kate E. (২০০৫)। "Investigating the causes of the decline of the urban House Sparrow Passer domesticus population in Britain" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০০৯। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Wilkinson, John Gardner (১৮৪৭)। The manners and customs of the ancient Egyptians। 5। Edinburgh: John Murray।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- পাতি চড়ুই ভিডিও, আলোকচিত্র ও ডাক, the Internet Bird Collection
- পাতি চড়ুই ARKive-এ আরও তথ্য, আলোকচিত্র ও ভিডিও
- পাতি চড়ুই, রয়েল সোসাইটি ফর দ্যা প্রোটেকশন অফ বার্ডস ওয়েবসাইট
- Indian Sparrow ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ মে ২০১৪ তারিখে and পাতি চড়ুই ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ মে ২০১৪ তারিখে, বার্ডস অফ কাজাখস্তান
- বিশ্ব চড়ুই দিবস
- আইইউসিএন লাল তালিকার ন্যূনতম উদ্বেগজনক প্রজাতি
- প্যাসার
- এশিয়ার পাখি
- বাংলাদেশের পাখি
- ভারতের পাখি
- নেপালের পাখি
- ভুটানের পাখি
- শ্রীলঙ্কার পাখি
- পাকিস্তানের পাখি
- মালদ্বীপের পাখি
- মিয়ানমারের পাখি
- থাইল্যান্ডের পাখি
- মালয়েশিয়ার পাখি
- সিঙ্গাপুরের পাখি
- ব্রুনাইয়ের পাখি
- কম্বোডিয়ার পাখি
- লাওসের পাখি
- ভিয়েতনামের পাখি
- ইন্দোনেশিয়ার পাখি
- ফিলিপাইনের পাখি
- চীনের পাখি
- চড়ুইপাখি
- ১৭৫৮-এ বর্ণিত পাখি
- বিশ্বজনীন পাখি
- কার্ল লিনিয়াস কর্তৃক নামকরণকৃত ট্যাক্সা