জেমস ফ্রাঙ্কলিন
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জেমস এডওয়ার্ড চার্লস ফ্রাঙ্কলিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ৭ নভেম্বর ১৯৮০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ফ্রাঙ্কো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৯৬ মিটার (৬ ফুট ৫ ইঞ্চি) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | বামহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৩৪) | ৮ মার্চ ২০০১ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২ জানুয়ারি ২০১৩ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৪৪) | ২ জানুয়ারি ২০০১ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৬ জুন ২০১৩ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ৭০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮-২০১৫ | ওয়েলিংটন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪ | গ্লুচেস্টারশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬ | গ্ল্যামারগন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৯-২০১০ | গ্লুচেস্টারশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১-২০১২ | মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২ | অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২ | এসেক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩ | গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪ | নটিংহ্যামশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪ | বার্বাডোস ট্রাইডেন্টস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৫-বর্তমান | মিডলসেক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬ | রাজশাহী কিংস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |
জেমস এডওয়ার্ড চার্লস ফ্রাঙ্কলিন (ইংরেজি: James Franklin; জন্ম: ৭ নভেম্বর, ১৯৮০) ওয়েলিংটনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলে থাকেন। বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ের মাধ্যমে বলকে সুইং করানোয় পারদর্শিতা অর্জন করেছেন।
বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ের মাধ্যমে খেলোয়াড়ী জীবনের সূত্রপাত ঘটান। কিন্তু ব্যাটিংয়ে দ্রুতলয়ে উন্নতি ঘটিয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে মাঝারীসারির ব্যাটসম্যানরূপে আবির্ভূত হন ‘ফ্রাঙ্কো’ ডাকনামে পরিচিত জেমস ফ্রাঙ্কলিন।
খেলোয়াড়ী জীবন
[সম্পাদনা]২০০১ সালের শুরুতে মাত্র ২০ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনি তার প্রথম খেলায় অংশ নেন। এ সময়ে নিউজিল্যান্ডীয় বোলারদেরকে কম-বেশি আঘাতের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। বছরের শেষদিকে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে অকল্যান্ড টেস্টের মাধ্যমে অভিষিক্ত হন। কিন্তু ঐ খেলায় তিনি জোড়াশূন্য লাভ করেন। তবে বল হাতে মুশতাক আহমেদ ও মোহাম্মদ ইউসুফের উইকেট দখল করেন। ডারহামের ন্যাট ওয়েস্ট সিরিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলায় ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন তিনি।
এরপর স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০০৪-০৫ মৌসুমে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে অংশগ্রহণ করেন। সিরিজের ১ম টেস্টে ৫/২৮ বোলিং পরিসংখ্যান গড়ে দলকে জয়লাভে প্রভূতঃ সহায়তা করেন তিনি। মার্চ, ২০০৫ সালে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের ৩য় টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা ৬/১১৯ পেয়েছিলেন। এছাড়াও ঐ বছরের শেষদিকে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পেয়েছেন ৫/৫৩।
২৯ এপ্রিল, ২০০৬ তারিখে নিজস্ব প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন। কেপটাউনের নিউল্যান্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেন অপরাজিত ১২২* রান।
২০১০সালে ভারত সফরে যান। ঐ সফরে ব্যাটহাতে ৯৮, ৭২ ও ১৭ রান তুলেন। সবগুলো খেলাতেই অপরাজিত ছিলেন তিনি ও ব্যাটহাতে তার শক্তমত্তার পরিচয় তুলে ধরেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজে দক্ষতার থাকায় ব্যাটিংয়ের অবস্থান পরিবর্তন করে উপরের সারিতে চলে আসেন। এরফলে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সফলতা নিয়ে আসে। এছাড়াও এ পদ্ধতির ক্রিকেটে নতুন বল হাতে নিয়ে বোলিংয়ে অগ্রসর হন।
অর্জনসমূহ
[সম্পাদনা]পিটার পেথেরিকের পর দ্বিতীয় নিউজিল্যান্ডীয় হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে হ্যাট্রিক করার কীর্তিগাথা রচনা করেন তিনি। ২০ অক্টোবর, ২০০৪ তারিখে বাংলাদেশের বিপক্ষে এ ঘটনাটি ঘটান। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ২ টেস্ট সিরিজের ১ম টেস্টের প্রথম ইনিংসে তিনি একে-একে মানজারুল ইসলাম রানা, মোহাম্মদ রফিক ও সর্বশেষে তাপস বৈশ্যকে বোল্ড করে টেস্ট ইতিহাসের ৩৫তম হ্যাট্রিক সম্পন্ন করেন।[১]
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিজস্ব প্রথম বলেই উইকেট লাভের বিরল কীর্তিগাথা রচনা করেন। এরফলে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ক্রিকেট বিশ্বকাপের অভিষেকে প্রথম বলেই উইকেট নেয়ার এ গৌরবময় ইতিহাস গড়েন।[২]
কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ
[সম্পাদনা]২০০৬ সালে কাউন্টি ক্রিকেটে গ্ল্যামারগনের প্রতিনিধিত্ব করেন। এরপূর্বে ২০১৪ সালে গ্লুচেস্টারশায়ারের পক্ষে খেলেছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়েলিংটনের বিপক্ষে দুইবার দ্বি-শতক করেন। ২০০৫-০৬ মৌসুমে করেন ২০৮ ও ২০০৮-০৯ মৌসুমে করেন ২১৯ রান। ২০১২ সালের ফ্রেন্ডস লাইফ টি২০ প্রতিযোগিতায় এসেক্সের পক্ষাবলম্বন করেন।[৩]
৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে মিডলসেক্সের পক্ষে দুই-বছর মেয়াদে তার চুক্তিবদ্ধ হবার কথা ঘোষণা করা হয়। কার্যত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়া ফ্রাঙ্কলিন ক্লাব দলটির পক্ষে সকল স্তরের ক্রিকেটে অংশ নিবেন।
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত তিনি। ফ্রাঙ্কলিন কেরি’র সাথে পরিণয়সূত্র গড়ে তুলেন। নভেম্বর, ২০০৮ সালে ‘চার্লি’ নামের এক পুত্র সন্তানের জনক হন তিনি।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "New Zealand tour of Bangladesh, 2004/05 – 1st Test", ESPNcricinfo, সংগৃহীত ১১ জানুয়ারি ২০১৭
- ↑ Rajesh, S; Gopalakrishna, HR (১৬ মার্চ ২০০৭)। "Oram plunders England ... again"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Essex sign James Franklin for t20"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Sleepless Franklin expected to swing"। The Dominion Post। ৮ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- জন ব্রেসওয়েল
- ২০১৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
- ২০০৯ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
- একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের রেকর্ড তালিকা
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে জেমস ফ্রাঙ্কলিন (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে জেমস ফ্রাঙ্কলিন (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- টুইটারে জেমস ফ্রাঙ্কলিন
- ১৯৮০-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার
- ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ক্রিকেটার
- অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্সের ক্রিকেটার
- এসেক্সের ক্রিকেটার
- ওয়েলিংটনের ক্রিকেটার
- ওয়েলিংটন সিটি থেকে আগত ক্রিকেটার
- গ্ল্যামারগনের ক্রিকেটার
- গ্লুচেস্টারশায়ারের ক্রিকেটার
- গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সের ক্রিকেটার
- টেস্ট ক্রিকেটে হ্যাট্রিক লাভকারী
- নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার
- নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার
- নিউজিল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
- নিউজিল্যান্ডের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
- নিউজিল্যান্ডের যুব একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অধিনায়ক
- নটিংহ্যামশায়ারের ক্রিকেটার
- বার্বাডোস রয়্যালসের ক্রিকেটার
- মিডলসেক্সের ক্রিকেটার
- মিডলসেক্স ক্রিকেট অধিনায়ক
- মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের ক্রিকেটার
- লিও লায়ন্সের ক্রিকেটার
- রাজশাহী রয়্যালসের ক্রিকেটার
- নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেট কোচ
- নর্থ আইল্যান্ডের ক্রিকেটার