ছেত্রী
क्षेत्री/खस | |
---|---|
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
নেপাল | ৪,৩৯৮,০৫৩ (নেপালের ১৬.৬%; ২০১১)[১] |
ভাষা | |
নেপালি (খাস-কুড়া), দোতয়ালি [২] | |
ধর্ম | |
হিন্দু ধর্ম ৯৯.২৫% (২০১১) | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
বাহুন, ঠাকুরি, কুমায়ূনি, মাগার, অন্যান্য ইন্দো-আর্য জাতি |
ছেত্রী ( ক্ষেত্রী, ক্ষেত্ত্রি, ক্ষেত্র বা ছেত্রী ), ( নেপালি: क्षेत्री উচ্চারণ [tsʰet̪ri] ; আইএএসটি : ক্ষেত্রী ) ঐতিহাসিকভাবে ক্ষেত্রীয় বা ক্ষেত্রিয় বা খাস বলা হয় খাস সম্প্রদায়ের নেপালি ভাষাভাষী, যাদের মধ্যে কেউ কেউ মধ্যযুগীয় ভারত থেকে অভিবাসনের সূত্র ধরে এসেছেন। [৩] [৪] ছেত্রী ছিলেন মধ্যযুগীয় খাস রাজ্য এবং গোর্খা রাজ্যের (পরবর্তীতে নেপালের একীভূত রাজ্য ) প্রশাসক, গভর্নর এবং সামরিক অভিজাতদের একটি জাতি । [৫] গোর্খা রাজ্যের আভিজাত্য মূলত ছেত্রী পরিবার থেকে উদ্ভূত। বেসামরিক প্রশাসনের মধ্যেও তাদের শক্তিশালী উপস্থিতি ছিল। [৬] নেপালের গণতন্ত্রীকরণের আগে নেপালের বেশিরভাগ প্রধানমন্ত্রীই পুরানো গোর্খালি আভিজাত্যের ফলে এই বর্ণের ছিলেন। গোর্খা-ভিত্তিক অভিজাত ছেত্রী পরিবারগুলোর মধ্যে পান্ডে রাজবংশ, বাসন্যাত রাজবংশ, কুনওয়ার পরিবার এবং থাপা রাজবংশ ( রানা রাজবংশ এবং অন্যান্য কুনওয়ার ) অন্তর্ভুক্ত ছিল।
খাস ছেত্রীরা ঐতিহ্যগতভাবে খাস ব্রাহ্মণ (সাধারণত খাস বাহুন নামে পরিচিত) এর সাথে খাস জনগণের একটি বিভাজন হিসেবে বিবেচিত হত। [৭] নেপালের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে তারা নেপালের জনসংখ্যার ১৬.৬%, যা তাদেরকে নেপালের সবচেয়ে জনবহুল বর্ণ বা জাতিগত সম্প্রদায়ে পরিণত করেছে। ছেত্রীরা একটি ইন্দো-আর্য নেপালি ভাষাকে ( খাস-কুরা ) মাতৃভাষা হিসেবে ব্যবহার করে। [৩]
ব্যুৎপত্তি এবং পটভূমি
[সম্পাদনা]ছেত্রীকে সংস্কৃত শব্দ ক্ষত্রিয় থেকে সরাসরি উদ্ভূত বলে মনে করা হয়। [৮] [৯] নেপালের ১৮৫৪ সালের লিগ্যাল কোড (মুলুকি আইন ) অনুসারে, ছেত্রীরা হলো পবিত্র সুতোর বাহক (তাগাধারী) এবং হিন্দু ঐতিহ্যেরদুবার জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে একটি সামাজিক গোষ্ঠী। [১০] [১১] প্রায় সকল ছেত্রীরাই হলো হিন্দু। [১২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]তারা প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে উল্লিখিত খাসা এবং মধ্যযুগীয় খাসা রাজ্যের সাথে যুক্ত বলে মনে করা হয়। [১৩]
নেপালের প্রথম দিকের আধুনিক ইতিহাসে, ছেত্রীরা নেপালের একীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, তারা ১৮ শতকের মাঝামাঝি গোর্খালি সেনাবাহিনীর মূল অংশ ছিল। [৯] বীর ভদ্র থাপা ছিলেন ছেত্রী গোষ্ঠীর একজন থাপা [১৪] এবং নেপালের একীকরণের সময় ভারাদারের নেতৃত্ব দেন। [৫] তাঁর নাতি ভীমসেন থাপা নেপালের মুখতিয়ার (প্রধানমন্ত্রী) হন। [৫] স্বরূপ সিং কারকি, একজন নেতৃস্থানীয় রাজনীতিবিদ এবং সামরিক কর্মকর্তা, ছেত্রী পরিবারের অন্তর্গত। [১৫] বাসন্যাত রাজবংশের অভিমান সিং বাসন্যাত এবং পান্ডে রাজবংশের দামোদর পান্ডে উভয়েই ছেত্রী বর্ণের সদস্য ছিলেন। [১৬] রানা বংশের প্রতিষ্ঠাতা জং বাহাদুর রানাও ছেত্রী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। [১৭]
রাজতন্ত্রের সময়, ছেত্রীরা নেপালী সরকার, নেপালী সেনাবাহিনী, নেপালী পুলিশ এবং প্রশাসনের পদে আধিপত্য বজায় রেখেছিল। [৯]
ছেত্রী সম্ভ্রান্ত পরিবার
[সম্পাদনা]নেপালি ছেত্রী সমাজের সবচেয়ে বিশিষ্ট বৈশিষ্ট্য হল শাসক শাহ রাজবংশ (১৭৬৮-২০০৮) [১৯], রানা প্রধানমন্ত্রী (১৮৪৬-১৯৫৩), পান্ডে পরিবার, থাপা পরিবার, বাসন্যাত পরিবার। [৬] যা রাজতন্ত্রকে প্রান্তিক করে, এবং সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ এবং নেপাল সরকারে ছেত্রীদের উপস্থিতি। ঐতিহ্যগত ও প্রশাসনিক পেশায়, ছেত্রীদেরকে রাজকীয় সরকার অনুকূল পরিবেশ প্রদান করত। [২০] [২১]
ছেত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীত্ব
[সম্পাদনা]গোর্খার আভিজাত্য প্রধানত ছেত্রী পরিবারের ছিল এবং বেসামরিক প্রশাসনের বিষয়ে তাদের শক্তিশালী উপস্থিতি ছিল। [৬] ১৭৬৮ থেকে ১৯৫০ সালের মধ্যে নেপালের সকল প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ছেত্রী, রাঙ্গা নাথ পৌডিয়াল বাদে যিনি ছিলেন একজন ব্রাহ্মণ। [২২] নেপালের গণতন্ত্রীকরণের পর এই সংখ্যায় পরিবর্তন আসে। ১৯৫১ থেকে ১৯৯৭ সালের মধ্যে নেপালের ১৬ জন প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ৫ জন ছিলেন ছেত্রী। [২৩]
সামরিক অর্জন
[সম্পাদনা]ছেত্রী উচ্চ সামরিক পদে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন এবং প্রধানমন্ত্রী ভীমসেন থাপা এবং প্রধানমন্ত্রী জং বাহাদুর রানার মতো ছেত্রী স্বৈরাচারী প্রশাসকদের সময়ে সামরিক বাহিনীকে একচেটিয়া অধিকার করেছিলেন। ১৮৪১ সালে ১২ জন বসন্যাত, ১৬ পান্ডে, ৬ জন থাপা এবং ৩ জন কুনওয়ার অফিসারসহ মোট ৫১ জন ছেত্রী অফিসার ছিলেন।[১৭] শাহ প্রশাসনের সবচেয়ে বিশিষ্ট কর্মকর্তা ছিলেন কাজী যারা মন্ত্রী ও সামরিক অফিসারের মতো বেসামরিক ও সামরিক কার্যাবলীর উপর নিয়ন্ত্রণ করত। রানা জং পান্ডে, পান্ডে গোষ্ঠীর নেতা, ১৮৪১ সালে নেপালের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন [২৪] যা ১৮৪১ সালে বড় সংখ্যক পান্ডে কর্মকর্তা হবার কারণ হতে পারে। রানা রাজবংশের (কুনওয়ার) উত্থানের পর, সংখ্যাটি পরিবর্তিত হয় ১০ জন বসন্যাত, ১ পান্ডে, ৩ জন থাপা এবং ২৬ জন কুনওয়ার কর্মকর্তা হয় যা ১৮৫৪ সালে মোট ৬১ জন ছেত্রী কর্মকর্তায় পরিণত হয়। [১৭]
১৯৬৭ সালে নেপালি সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পদে ছেত্রীদের আধিপত্য ছিল, তারা মোট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ৭৪.৪% ছিল। একইভাবে, ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৭ সালে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে যথাক্রমে ৩৮.১%, ৫৪.৩% এবং ৫৫.৩% ছেত্রী ছিল। [১৭]
গোষ্ঠী এবং উপাধি
[সম্পাদনা]ছেত্রীর বংশের মধ্যে রয়েছে: [২৫]
- অধিকারী
- বানিয়া
- বাসনেট
- বিষ্ট
- ভান্ডারী
- বোহরা
- বুরাথোকি
- চৌহান
- ঘর্তি
- কার্কি
- খড়কা
- খত্রী /খত্রী ছেত্রী (কেসি )
- খুলাল
- কুনওয়ার
- পান্ডে /পান্ডে (ব্রাহ্মণ পান্ডে বলে ভুল করবেন না)
- রানা
- রাউত
- রাওয়াল
- রায়মাঝি
- রোক্কা
- থাপা
নেপালের ২০১১ সালের আদমশুমারিতে ৪,৩৬৫,১১৩ জনসহ ছেত্রীদের দেশের বৃহত্তম হিন্দু অনুগামী হিসেবে নিবন্ধন করা হয়েছে যা মোট ছেত্রী জনসংখ্যার ৯৯.৩%। নেপালের পার্বত্য জেলাগুলোতে ৩১% ব্রাহ্মণ এবং ২৭% অন্যান্য বর্ণের তুলনায় ছেত্রী জনসংখ্যা ৪১% বেড়েছে। এটি প্রধানত হিন্দু জনসংখ্যাসহ বেশিরভাগ অঞ্চলে ক্ষত্রিয় অংশকে অনেক বেশি ছাড়িয়ে গেছে। [২৬] [২৭]
২০০১ সালের নেপালের আদমশুমারি অনুসারে ছেত্রীরা নেপালের ২১টি জেলার বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী এবং ২০১১ নেপালের আদমশুমারি অনুসারে ২৪টি জেলা। এই চব্বিশটি জেলা হলো- ধানকুটা জেলা, শঙ্খুয়াসভা জেলা, ওখলধুঙ্গা জেলা, উদয়পুর জেলা, রামেছাপ জেলা, দোলাখা জেলা, সালিয়ান জেলা, সুরক্ষেত জেলা, ডাইলেখ জেলা, জাজারকোট জেলা, ডলপা জেলা, জুমলা জেলা, মুগুরা জেলা, হাজগুড়া জেলা, বঝাং জেলা, আছাম জেলা, দোটি জেলা, কৈলালী জেলা, দাদেলধুরা জেলা, বৈতাদি জেলা, দারচুলা জেলা, কালিকোট জেলা এবং কাঞ্চনপুর জেলা । তাদের মধ্যে, সবচেয়ে বেশি ছেত্রী জনসংখ্যার জেলা হল কাঠমান্ডু জেলা যার ৩৪৭,৭৫৪ জন (অর্থাৎ মোট জেলার জনসংখ্যার ১৯.৯%)। নেপালের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ছেত্রীদের মধ্যে সাক্ষরতার হার হল ৭২.৩%।
নেপালের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মতে, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য ব্রাহ্মণ (৩৩.৩%) এবং ছেত্রী (২০.০১%) ছিল দুটি বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী, যদিও ৪৫% সরকারি আসন নারী, মাধেসি, নিম্ন বর্ণ ও উপজাতি এবং অন্যান্য প্রান্তিক গোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষিত। [২৮]
বর্তমান সময়
[সম্পাদনা]বহুন এবং ঠাকুরীর সাথে ছেত্রী একসাথে খাস আর্যের অধীনে পড়ে, যারা নেপালে সামাজিক-রাজনৈতিক আধিপত্যের ইতিহাসের কারণে সিভিল সার্ভিস এবং অন্যান্য সেক্টরে কোটা এবং সংরক্ষণ থেকে বঞ্চিত। [২৯] খাস সম্প্রদায়ের জন্য কোনো কোটা নেই যারা বহু-ছেত্রী-ঠাকুরী শ্রেণিবিন্যাসের অধীনে পড়ে। [৩০] নেপালের সংবিধানের আইনগত বিধানের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, খাস আর্য ব্রাহ্মণ, ক্ষেত্রী, ঠাকুর এবং সন্ন্যাসী (দশনামী) সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। [৩১] তবে তাদের ফেডারেল পার্লামেন্ট এবং প্রাদেশিক আইনসভায় সংরক্ষণের অনুমতি রয়েছে। [৩২] খাস আর্যদের জন্য সংরক্ষণ অপসারণের সুপারিশের কারণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিরুদ্ধে সরাসরি হস্তক্ষেপ, জাতিগত বিবাদ সৃষ্টি এবং খাস আর্যদের প্রতি নেতিবাচক বৈষম্যের অভিযোগ আনা হয়েছে। [৩৩] [৩২]
উল্লেখযোগ্য মানুষ
[সম্পাদনা]- বীর ভদ্র থাপা [১৪] এবং থাপা রাজবংশ [৬]
- স্বরূপ সিং কারকি [১৫]
- অভিমান সিং বাসন্যাত [১৬] এবং বাসন্যাত রাজবংশ [৬]
- দামোদর পান্ডে [১৬] এবং পান্ডে রাজবংশ [৬]
- জং বাহাদুর রানা [১৭] এবং রানা রাজবংশ [৬]
- অমর সিং থাপা (সানু) [১৪]
- রানী সুবর্ণা প্রভা দেবী [৫]
- ভীমসেন থাপা [১৪] [১৭]
- গগন সিং ভান্ডারী [৩৪]
- মোহন শমসের জং বাহাদুর রানা [৩৫]
- শের বাহাদুর থাপা [৩৬]
- কুনওয়ার ইন্দ্রজিৎ সিং
- সুবর্ণা শমসের রানা [৩৭]
- সূর্য বাহাদুর থাপা [৩৭]
- সুনীল ছেত্রী, ফুটবল খেলোয়াড়
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- নেপালে বর্ণপ্রথা
- নেপালের জাতিগোষ্ঠী
- ক্ষত্রিয়
- ভারতে বর্ণপ্রথা
- বর্ণ (হিন্দু ধর্ম)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]পাদটীকা
[সম্পাদনা]মন্তব্য
[সম্পাদনা]- ↑ "Nepal Census 2011" (পিডিএফ)। ২০১৭-০৯-১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-০৯।
- ↑ ধুঙ্গেল ১৯৯৮।
- ↑ ক খ Lawoti 2005।
- ↑ Bista, Dor Bahadur (১৯৮০)। People of Nepal (4 সংস্করণ)। Ratna Pustak Bhandar। পৃষ্ঠা 2–4।
- ↑ ক খ গ ঘ Pradhan 2012।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ Pahari 1995।
- ↑ Hitchcock 1978।
- ↑ Burghart 1984।
- ↑ ক খ গ Gurung 1996।
- ↑ Sherchan 2001।
- ↑ Gurung, H. (2005).
- ↑ Dhungel 1998।
- ↑ Kumar Pradhan (১৯৮৪)। A History of Nepali Literature। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 5।
- ↑ ক খ গ ঘ Regmi 1995।
- ↑ ক খ Singh 1997।
- ↑ ক খ গ Regmi 1975।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Adhikari 2015।
- ↑ Pahari 1995, পৃ. 631।
- ↑ Shah monarchs were placed among Thakuri caste instead of Chhetri.[১৮]
- ↑ Burbank, Jon (২০০২)। Nepal। Cultures of the World (2 সংস্করণ)। Marshall Cavendish। আইএসবিএন 0-7614-1476-2।
- ↑ Bajracharya, Bhadra Ratha; Sharma, Shri Ram (১৯৯৩)। Cultural History of Nepal। Anmol Publications। পৃষ্ঠা 286–8। আইএসবিএন 81-7041-840-2।
- ↑ Raj 1996।
- ↑ Gurung 1998।
- ↑ Joshi ও Rose 1966।
- ↑ Subba, Tanka Bahadur (১৯৮৯)। Dynamics of a hill society: Nepalis in Darjeeling and Sikkim Himalayas। Mittal Publications। আইএসবিএন 9788173041143।
- ↑ Dahal, Dilli Ram (২০০২-১২-৩০)। "Chapter 3. Social composition of the Population: Caste/Ethnicity and Religion in Nepal" (পিডিএফ)। Government of Nepal, Central Bureau of Statistics। ২০১১-০৫-১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৪-০২।
- ↑ "Nepal in Figures 2008" (পিডিএফ)। Government of Nepal, Central Bureau of Statistics। ২০০৮। ২০১১-০৭-২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৪-০৩।
- ↑ "Brahmins and Chhetris land most government jobs"। ২০১৯-০৪-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-২০।
- ↑ "Khas Arya quota provision in civil services opposed"। thehimalayantimes.com। ১০ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৮।
- ↑ Aryal, Trailokya Raj (২৪ মে ২০১৭)। "The Bahun narrative"। Myrepublica।
- ↑ "Nepal-India Relations: Need for Urgent Paradigm Shift - Mainstream Weekly"। www.mainstreamweekly.net। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- ↑ ক খ "Next Door Nepal: The nationalist's hour"। indianexpress.com। ২৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- ↑ Rai, Om Astha। "Hail to the chiefs"। www.nepalitimes.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- ↑ Shaha 1990।
- ↑ Yadav, P. (২০১৬)। Social Transformation in Post-conflict Nepal: A Gender Perspective। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 9781317353904।
- ↑ Choudhuri, Poynder এবং Stevens 1984।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;ICPS
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
সূত্র
[সম্পাদনা]- Gurung, Harka B. (১৯৯৬)। Faces of Nepal। Himal Books। আইএসবিএন 9789993343509।