অক্টোবর ২০০৬
অবয়ব
অক্টোবর ২৯, ২০০৬
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। শপথ পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ জে. আর. মোদাচ্ছের হোসেন।
অক্টোবর ২৮, ২০০৬
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশের বিচারপতি কে. এম. হাসানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে নিয়োগের বিরোধিতা করে প্রধান বিরোধীদল আওয়ামী লীগ আন্দোলনের ডাক দেয়। একে কেন্দ্র করে সারাদেশে সহিংসতা ছড়িয়ে পরে। ঢাকার পল্টন, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ রণক্ষেত্রে পরিনত হয়। বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ডাকে আওয়ামী লীগ কর্মীরা বৈঠা-লগি নিয়ে আন্দোলনে নেমে পড়ে। সারাদেশে সহিংসতায় প্রায় ১৮ জনের প্রাণহানি হয় এবং কয়েক শ আহত হয়। এহেন পরিস্থিতিতে বিচারপতি কে.এম. হাসান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হতে অপরাগতা প্রকাশ করেন।
- বাংলাদেশে সহিংসতায় ঢাকার পল্টন ময়দানে ৫ জন নিহত হয়। এদের মধ্যে চারজনকে জামায়াত ইসলামী এবং শিবিরের কর্মী এবং অপর একজনকে ১৪ দলীয় জোটের অংশীদার ওয়ার্কার্স পার্টির কর্মী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
অক্টোবর ২৭, ২০০৬
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশের অষ্টম জাতীয় সংসদের সমাপ্তি ঘটে।
অক্টোবর ২৬, ২০০৬
[সম্পাদনা]- বাংলাদেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য কর্ণেল অলি আহমেদ বিএনপি ত্যাগ করে সাবেক রাষ্ট্রপতি এ.কিউ.এম. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর সাথে লিবারেল ডেমোক্রাটিক পার্টি গঠন করেন।
অক্টোবর ১৩, ২০০৬
[সম্পাদনা]- ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাঙ্ক ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।