বিষয়বস্তুতে চলুন

অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা RiazACU (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৯:১২, ৩০ মে ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (টেমপ্লেট যোগ)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
মোস্ট এক্সালটেড অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া
নাইট গ্রান্ড কমান্ডার অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া'র একটি পদক
প্রদানকারী

যুক্তরাজ্যের রাজতন্ত্র
ধরণ সেনা-পরিচালনায় সম্মননা
প্রতিপাদ্য বিষয় স্বর্গীয় আলো আমাদের পাথেয়
(Heaven's Light Our Guide)
প্রদান করা হয় সম্রাটের সন্তুষ্টিতে
অবস্থা ১৯৪৭ সালে সর্বশেষ প্রদান
২০০৯ সাল হতে অপ্রদত্ত
সাম্রাজি্যক রাণী এলিজাবেথ, দ্বিতীয়
স্তর
  • নাইট গ্র্যান্ড কমান্ডার (জি.সি.এস.আই)
  • নাইট কমান্ডার (কে.সি.এস.আই)
  • কম্পানিয়ন (সি.এস.আই)
Former grades নাইট কম্পানিয়ন
পরিসংখ্যান
প্রবর্তনকাল ১৮৬১
পদমর্যাদার স্তর
পরবর্তী সম্মাননা (উচ্চতর) অর্ডার অব দ্যা বাথ
পূর্ববর্তী সম্মাননা (নিম্নতর) অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল এন্ড সেন্ট জর্জ
স্টার অব ইন্ডিয়ার স্মারক ফিতা

অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া হলো ব্রিটিশ ভারতে তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক স্থানীয় ভারতীয় প্রজা ও বিভিন্ন রাজ্যের যুবরাজদের মধ্যে বিশ্বস্ততা, ন্যায়পরায়ণতা ও মেধার সাথে ব্রিটিশ রাজের বিভিন্ন সাফল্যে অবদান রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ প্রদত্ত সম্মানসূচক খেতাব।[]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

রানী ভিক্টোরিয়া ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৮ সালে রাজকীয় ঘোষণার মাধ্যমে এই খেতাব এর প্রচলন করেন,[] যার আনুষ্ঠিক সূচনা হয় ১৯৬১ সালের ২৫ জুনের এক গেজেট ঘোষণার মাধ্যমে।[]

উদ্দেশ্য

[সম্পাদনা]

এই খেতাব প্রদানের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ঘোষণাপত্রে বলা হয়:[]

সম্মানসূচক খেতাব প্রদানের দ্বারা মেধা, ন্যায়পরায়ণতা ও বিশ্বস্ততাকে স্বতন্ত্র ভাবে চিহ্নিত করা যুবরাজদের নিকট একটি রীতিতে পরিণত হয়েছিলো, এ কারণেই অন্যদেরকে তার সমকক্ষ হওয়ার মতো করে তৈরি করার জন্য বিশিষ্ট সেবার স্বীকৃতি দেয়া যেতে পারে, যেনো তারা ভালো কাজে উৎসাহিত হয় এবং অন্যদের দ্বারা অনুকরণীয় হয়।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. সিরাজুল ইসলাম (জানুয়ারি ২০০৩)। "অর্ডার অব দ্যা স্টার অব ইন্ডিয়া"। সিরাজুল ইসলামবাংলাপিডিয়াঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশআইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯ 
  2. "নং. 22523"দ্যা লন্ডন গেজেট (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুন ১৮৬১।