বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:জীবনী

এই প্রবেশদ্বারটি অর্ধ-সুরক্ষিত। শুধুমাত্র নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরাই সম্পাদনা করতে পারবেন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জীবনী প্রবেশদ্বার

Icon

জীবনী ( Biography গ্রিক ভাষায় bíos-এর অর্থ ' জীবন' এবং gráphein (γράφειν), অর্থ 'লেখন' থেকে Biography, বাংলা অভিধান মতে জীবনচরিত, জীবনবৃত্তান্ত। [সং. জীবন + ঈ]। ) সাহিত্যে বা চলচ্চিত্রের একটি শাখা। জীবনী কোনো উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলিকে তুলনামূলকভাবে পূর্ণ তথ্য সহকারে উপস্থাপন করে ।জীবনী প্রবেশদ্বারে স্বাগতম। জীবনী একধরণের সাহিত্য যা কোন মানুষের জীবনের উপর লেখা হয়। জীবনী কখনও কাল্পনিক হয় না। জীবনী শুধুই মানব জীবনের বাস্তব ঘটনার কাহানী। জীবনবৃত্তান্তের সাথে জীবনীর পার্থক্য হল, জীবনীতে ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বিশ্লেষন করা হয়, তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে গভীর আলোচনা করা হয়। জন্ম, শিক্ষা, কাজ, সম্পর্ক ইত্যাদি হল জীবনবৃত্তান্তের অংশ, কিন্তু জীবনীর এর চাইতে অনেক ব্যাপক।

নির্বাচিত জীবনী

বেবী মওদুদ
বেবী মওদুদ

বেবী মওদুদ একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী প্রবীণ সাংবাদিক এবং লেখক। তিনি নারী অধিকার আন্দোলনের অন্যতম একজন নারী সংগঠক ও বিশ্লেষক ইন্টারন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ইমেরিটাস কমনওয়েলথ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (সিজেএ)। বেবী মওদুদ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের একজন সাবেক সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বা দশম জাতীয় সংসদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী ও সজ্জন। বেবী মওদুদ ছিলেন অদম্য বাঙালিজাতীয়তাবাদী। বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক দৈনিক পত্রিকায় তিনি সাংবাদিকতা করেন। তিনি শিশু কিশোরদের প্রতি বিপুল লেখালেখি করেছেন। এজন্য শিশুসাহিত্যিক হিসেবেই তার কীর্তি সবচেয়ে বেশি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রাবস্থায় তিনি প্রগতিশীল রাজনীতির সাথে জড়িত হন। নারীর অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রামে একনিষ্ঠ, সমাজসেবায় অগ্রণী, সাহিত্য সাধনায় নিবেদিতপ্রাণ কিংবা রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকা সত্ত্বেও বেবী মওদুদ ছিলেন মূলত পেশাদার সাংবাদিক। মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকার দিনগুলোতেই পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য রূপে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হন বেবী মওদুদ। ১৯৭১ সালে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করার পূর্বে ১৯৬৭-৬৮ সাল পর্যন্ত রোকেয়া হল ছাত্রী সংসদের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকে যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তির দাবিতে ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির বিভিন্ন আন্দোলনেও বিক্ষুব্ধ ছিলেন বেবী মওদুদ। ১৯৬৭ সাল থেকে পেশাগত জীবনে সাংবাদিকতায় জড়িত বেবী মওদুদ দৈনিক সংবাদ, সাপ্তাহিক ললনা, দৈনিক ইত্তেফাক ও দৈনিক মুক্তকন্ঠে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। বিবিসির বাংলা বিভাগের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) বাংলা বিভাগ গড়ে তোলার প্রসঙ্গে প্রধান ভূমিকা পালন করেন তিনি। নতুন কলেবরে যখন সাপ্তাহিক বিচিত্রা প্রকাশিত হয় তখন তিনি এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। মৃত্যুকাল পর্যন্ত অনলাইন নিউজপোর্টাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে সোস্যাল অ্যাফেয়ার্স সম্পাদক ছিলেন বেবী মওদুদ। বাংলাদেশের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এবং লাইব্রেরি কমিটির সদস্য হিসেবেও তিনি কার্যভার পালন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সম্পাদনাতেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বইও রয়েছে তার। প্রতিবন্ধীসহ সমাজের সুবিধাবঞ্চিতদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বেবী মওদুদের। (বাকি অংশ পড়ুন...)

নির্বাচিত বিশেষ চিত্র

আপনি জানেন কি...

উইকিপ্রকল্প

আরও দেখুন: জীবিত ব্যক্তির জীবনীManual of Style (biographies)

এই সপ্তাহের উক্তি

যে কাজগুলি আপনি করতে পারেন

নভেম্বর ৮-এই দিনের বার্ষিকী

বিষয়শ্রেণী


সার্ভার ক্যাশ খালি করুন