বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৭ বছর আগে কায়সার আহমাদ (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
আদমশুমারি ও গৃহগণনা, ২০১১ | ||
---|---|---|
| ||
সাধারণ তথ্য | ||
দেশ | বাংলাদেশ | |
ফলাফল | ||
মোট জনসংখ্যা | ১৪৪,০৪৩,৬৯৭ ( ১৪.৪%) | |
সর্বাধিক জনবহুল বিভাগ | ঢাকা বিভাগ (৪৭,৪২৪,৪১৮) | |
সর্বনিম্ন জনবহুল বিভাগ | বরিশাল বিভাগ (৮,৩২৫,৬৬৬) |
২০১১ আদমশুমারি ও গৃহগণনা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ৫ম আদমশুমারি, যা ১৫ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ ২০১১ সালে ৫দিন ব্যাপি অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ১০ বছর পর পর আদমশুমারি পরিচালনা করে থাকে। এবারের আদমশুমারির তথ্য তিনটি স্তরে নথিভুক্ত হয়েছে — এক. মূল গণনা, দুই. তিন. সাধারণ গণনা। জুলাই ২০১১ সালে আদমশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪২,৩১৯,০০০ জন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৪.৪% এবং বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৪%। ১৫ বছরের উর্ধ্ব নারী-পুরুষের স্বাক্ষরতা হার ছিল ৫৩.০%।
আদমশুমারি
যুগ্ম সচিব মোঃ শাহজাহান আলী মোল্লা ২০১১ আদমশুমারির মহাপরিচালক ছিলেন। পূর্বের মত এবারেও আদমশুমারির তথ্য ইংরেজিতে নথিভূক্ত করা হয়, যদিও তথ্য সংগ্রহের ভাষা ছিল বাংলা। ২০১১ সালে, বাংলাদেশ ও ভারত তাদের সীমান্ত এলাকায় প্রথম বারের মত যৌথভাবে আদমশুমারি পরিচালনা করে।